Connect with us

জামালপুর

জামালপুরে শশুরবাড়ি থেকে জামাইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

Avatar photo

Published

on

জামালপুর সংবাদদাতা: জামালপুর জেলার মেলান্দহে শশুরবাড়ি থেকে নুরুন্নবী (৩২) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ঈদের দিন বিকেল পাঁচটায় বাড়ির পার্শ্বে একটি গাছে গলায় দড়ি বাধা ঝুলন্ত অবস্থায় পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। মৃত নুরুন্নবী মেলান্দহ উপজেলার ঝাউগড়া গ্রামের হাসান আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার নুরুন্নবী মেলান্দহ উপজেলার চরবানিপাকুরিয়া গ্রামস্থ তার শ্বশুর আহমেদ আলীর বাড়ীতে বেড়াতে যায়। ওইদিন ঈদের কেনাকাটা নিয়ে স্ত্রী সাথে তার ঝগড়া হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বাড়িরপার্শ্বে একটি গাছে নুরুন্নবীর মৃতদেহ ঝুলে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জামালপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) খন্দকার হালিমুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা এটিকে আত্মহত্যা বলে মনে করছি। তবে ময়না তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর বুঝা যাবে এটি হত্যা না আত্মহত্যা।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জামালপুর

মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ভিটেমাটি ছাড়া করল স্বজনরা, ৯৯৯ এ কল করে উদ্ধার

Avatar photo

Published

on

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে এক বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে ভিটেমাটি ছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে একই পরিবারের সহোদর ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে। উপজেলার ভাটারা ইউনিয়ন পরিষদের বারইপটল গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। পরে মঙ্গলবার সকালে ৯৯৯ এ কল করে সহায়তার কথা জানালে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে।

ভুক্তভোগী পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম আবু বক্কর সিদ্দিক ওরফে বাদল ফকির মারা যান। এরপর থেকে স্বামীর বাড়িতে দুই মেয়েকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন স্ত্রী শিউলী বেগম। তখন থেকে অসহায় এ পরিবারের উপর নানাভাবে অত্যাচার শুরু করেন মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদল ফকিরের ছোট ভাই সৈকত ফকির ও তার পরিবারের লোকজন।অত্যাচার সইতে না পেরে ৪ বছর পূর্বে সন্তানদের নিয়ে সদর উপজেলার সোনটিয়া এলাকায় চলে যান শিউলী বেগম। সেখানে মেয়ে জামাতা হারুন অর রশিদের বাড়িতে বসবাস শুরু করেন তিনি।

এ সুযোগে বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদল ফকিরের জমিজমাসহ বসতঘর হাতিয়ে নেওয়ার পায়তারা শুরু করেন সৈকত ফকির। মাঝে মধ্যে শিউলী বেগম বাড়িতে আসলেও তাকে ঘরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। উল্টো শিউলি বেগমকে শারিরীক ও মানষিক ভাবে নির্যাতন করে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দিত।একপর্যায়ে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ওই মুক্তিযোদ্ধার বসতঘর ভেঙ্গে নিঃচিহ্ন করে ফেলার চেষ্টা করেন সৈকত। খবর পেয়ে শিউলী বেগম মেয়েদের নিয়ে বারইপটলের ওই বাড়িতে আসেন। তাদের দেখে উত্তেজিত হয়ে উঠেন সৈকত।শুধু তা-ই নয়, বাড়ির আঙ্গিনাতেও তাদেরকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।নিরুপায় হয়ে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ৯৯৯ এ কল করেন শিউলী বেগম।

ভুক্তভোগী শিউলী বেগম বলেন, তার স্বামীর মৃত্যুর পর নানাভাবে অত্যাচার শুরু করে সৈকত ও তার পরিবারের লোকজন।এ কারনে তিনি বাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হন। প্রায়ই তিনি বাড়িঘরে আসতেন। তবে তাকে বাড়ির আঙ্গিনায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। তাকে না জানিয়ে তার বসতঘর ভেঙ্গে ফেলতে শুরু করে সৈকত।
এ ব্যাপারে দেবর সৈকত ফকির বলেন, দীর্ঘদিন ধরে শিউলী বেগম ও তার সন্তানরা বাড়িঘরে আসেন না।তাছাড়া এ বাড়িতে তাদের কোন অংশ নেই।

এলাকাবাসী বলেন, এ পরিবারটি খুবই অসহায়।কোনভাবেই এ পরিবারটিকে এ বাড়িতে টিকতে দেওয়া হয়নি। নানাভাবে তাদের সম্পত্তি জবর-দখলের চেষ্টা চালানো হয়েছে।

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কাদের বলেন, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বসতঘরসহ জমিজমা জবর-দখল করে নেওয়া হচ্ছে মর্মে ৯৯৯ থেকে থানায় ফোন আসে। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে আইনী সহায়তার মাধ্যমে উদ্ধার করি।

Continue Reading

Highlights

সরিষাবাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশনে রোগীর শরীরে সংক্রমণ

Avatar photo

Published

on

জামালপুরের সরিষাবাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন দেওয়ায় রোগীর শরীরে সংক্রমণ ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠেছে একটি ফার্মেসির বিরুদ্ধে। বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকায় চাপা ক্ষোভসহ সমালোচনার ঝড় বইছে। অভিযুক্ত সুমন ফার্মেসি সরিষাবাড়ি পৌর সভার শিমলা বাজারে অবস্থিত। এটির মালিক ডা. সুজিৎ কুমার রায় (সুমন)।

জানা যায়, গত ৪ ফেব্রুয়ারি পৌরসভার বাসিন্দা রিহান আলীর স্ত্রী শিখা আক্তার (৩৬) এর জন্য ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট এ্যান্ড হাসপাতাল এর চিকিৎসকের ব্যাবস্থাপত্রানুযায়ী সুমন ফার্মেসি থেকে ৪টি মেকোলাজিন-৫০০ এমজি ১এমএল আইভি-আইএম ইনজেকশন কিনে নেন। এ সময় ওই ফার্মেসি থেকে ৩টি ইনজেকশন ক্রয় করে এর মধ্যে একটি ফার্মেসি থেকে পুশ করে ২টি ইনজেকশন বাসায় নিয়ে আসেন। পরেরবার ইনজেকশন দেহে পুশ করার জন্য গত মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে শিমলা বাজারস্থ আমতলা প্রধান সড়কের সুমন ফার্মেসিতে নিয়ে গেলে ফার্মাাসিস্ট ইনজেকশনটির তৈরির তারিখ ফেব্রয়ারি ২১ এবং জানুয়ারি’২৩ মেয়াদোর্ত্তীণ ইনজেকশন বলে নজরে আসলে পুশ করতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে আবারও দুটি ইনজেকশন কিনতে গেলে পুনঃরায় মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন বিক্রি করে ফার্মাসিস্ট। পরে এ নিয়ে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশনের বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সুজিৎ কুমার রায় ক্রেতার পরিবার ও স্থাণীয়দের সাথে নিয়ে সমঝোতা বৈঠক করেন।

সমঝোতা বৈঠকে উপস্থিত ব্যবসায়ী শহীদ মিয়া, বাদশা ভুইয়া, বেলাল হোসেন, তৌকির আহাম্মেদ হাসুসহ অনেকে জানান, রোগীর কোন ক্ষয়ক্ষতি জীবন-ঝুঁকির মধ্যে যাতে না পড়ে তার ব্যবস্থা করার জন্য এক সমঝোতা বৈঠক করা হয়েছে। সুজিৎ কুমার রায় মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন বিক্রির বিষয়টি তার প্রাথমিক ভুল হয়েছে বলে স্বীকার করেন এবং ঘটনার জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। এ ঘটনায় রোগীর পরিবার ও স্থানীয় সচেতন মহল ঔষধ বিক্রেতা ও ব্যবস্থাপক প্রোপাইটার ডা. সুজিৎ কুমার রায় সুমনের ফার্মেসির বিরুদ্ধে আইনগত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেন।

ভুক্তভোগী শিখা আক্তার জানান, সুমন ফার্মেসির প্রোপাইটার ডা. সুজিৎ কুমার রায় এর ফার্মেসী থেকে ৫টি ইনজেকশন ক্রয় করে একটি ইনজেকশন পুশ করায় আমার ডান হাতের মাংসপেশীতে জখম ও ব্যাথা অনুভুত ও শরীরে নানা উপস্বর্গ দেখা দিয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ডা. সুজিৎ কুমার রায়ের কাছে জানতে চাইলে তিনি মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন বিক্রির বিষয়টি সু-কৌশলে এড়িয়ে যান।

এ ব্যাপারে সরিষাবাড়ি উপজেলা বিসিডিএস -এর সভাপতি রবিউল কবীর উজ্জল জানান, সুমন ফার্মেসি যে মেয়াদোত্তীর্ণ ইনজেকশন বিক্রি করেছে তা মোটেও ঠিক হয় নি। এটি আইনগত দণ্ডনীয় অপরাধ।

সরিষাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ মহব্বত কবীর বলেন, বিষয়টি শুনেছি। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাই নি।

Continue Reading

জামালপুর

যমুনা সার কারখানায় প্রবেশ নিয়ে মুখোমুখি কর্মকর্তা-শ্রমিক নেতা, বিক্ষোভ-মিছিল

Avatar photo

Published

on

জামালপুরের সরিষাবাড়ীর তারাকান্দিতে অবস্থিত যমুনা সার কারখানায় প্রবেশ নিয়ে প্রশাসন ও শ্রমিক নেতাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও পরে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সকাল ১০টার দিকে যমুনা সার কারখানার প্রধান গেটে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিয়ে জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতা ও সদস্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে তাদের মাঝে চাপা ক্ষোভসহ জিএম প্রশাসনের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয় বিক্ষুব্ধ শ্রমিক ও নেতারা। শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিলের মধ্যে জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেনকে সার কারখানার গাড়ী দিয়ে কর্মস্থল থেকে বাসায় পাঠিয়ে দেয় কারাখানা কর্তৃপক্ষ।

জেএফসিএল এর জিএম প্রশাসন ও জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী সূত্রে জানা গেছে, যমুনা সার কারখানার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রচার ও শ্রম কল্যাণ সম্পাদক ও মাষ্টার টেকনিশিয়ান ময়েন উদ্দিন সার কারখানায় তার কর্মস্থলে যোগ দিতে প্রধান গেটে স্বাক্ষর ছাড়াই দেরীতে প্রবেশ করতে যায়। এ সময় সার কারখানার জনৈক কর্মচারী ময়েন উদ্দিন জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতা পরিচয় করিয়ে দিলে জিএম প্রশাসন ওই নেতাকে কঠাক্ষ করে উক্তি করেন। ওই উক্তির বিষয়টি জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন অবগত হয়ে সার কারখানার ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ খানকে অবগত করেন। এ বিষয়টি শ্রমিক কর্মচারীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে তোপের মুখে সার কারখানার ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ খান এর নির্দেশে জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেন সার কারখানার গাড়ী দিয়ে কর্মস্থল থেকে বাসায় যাওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি গাড়ীতে উঠলে তাকে গাড়ী থেকে নামিয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সদস্য ও নেতারা। জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেন সার কারখানার গাড়ী যোগে বাসায় যেতে গাড়ীতে উঠলে তাকে নামিয়ে দিয়ে পায়ে হেটে কারখানা গেট থেকে বাসায় যেতে বাধ্য করে শ্রমিক কর্মচারী ও নেতৃবৃন্দরা। এ নিয়ে সার কারখানার কর্মকর্তাদের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তাগণ মত প্রকাশ করেন।

এ ব্যাপারে জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রচার ও শ্রম কল্যাণ সম্পাদক ও মাষ্টার টেকনিশিয়ান ময়েন উদ্দিন জানান, আমি কারখানা গেটে প্রবেশ করার সময় জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেন ও নিরাপত্তা উপ-পরির্দশক হান্নানুজ্জামান গেটে দাড়িয়ে ছিলেন। এসময় আমি গেটে স্বাক্ষর এন্ট্রি করে ঢুকলেও আমাকে কঠাক্ষ করে। আমি এ বিষয়টি জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে জানালে তারা এমডিকে অবগত করেছেন। পরে গেট থেকে জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেন গাড়ী যোগে বাসায় যেতে চাইলে গাড়ীতে যেতে হবে না হেটে যান বলে সিবিএ’র সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান জিএম প্রশাসনকে গেট থেকে পায়ে বাসায় পাঠান বলে তিনি জানান।

এ ব্যাপারে জেএফসিএল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হয়ে কর্মচারীর প্রতি খারাপ বাক্য প্রয়োগ করা ঠিক হয়নি। এ বিষয়টি শ্রমিক কর্মচারীদের মধ্যে যাতে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সেজন্য যমুনা সার কারখানার ব্যাহস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ খান স্যার জিএম প্রশাসনকে কারখানা থেকে তার বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছেন।

এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার জিএম প্রশাসন দেলোয়ার হোসেন জানান, সার কারখানার গেটে অফিসিয়াল সময়-সীমার মধ্যে শ্রমিক কর্মচারীদের নাম এন্ট্রি করে কারখানায় সময় মত ও দেরীতে আসা সবাইকে খাতায় এন্ট্রি করে কারখানায় প্রবেশ করার দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় দেরীতে আসা সিবিএ নেতা মঈন উদ্দিনকে খাতায় এন্টি করে যেতে বলি। পরে এ বিষয়টি নিয়ে কারখানার ভিতরে গিয়ে সিবিএ’র সভাপতি সাধারণ সম্পাককে অর্গানাইজ করে আমার বিরুদ্ধে শ্লোগান অকথ্য ভাষায় খোয়া গালিগালাজ পেড়ে আমাকে বের করে দিয়েছে কারখানা থেকে। এর পর আমি গাড়ীতে উঠলে আমাকে গাড়ী থেকে নামিয়ে দিয়ে পায়ে হেটে বাসায় যেতে বাধ্য করে। এ ঘটনাটি আমি বিসিআইসির উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি তার প্রেক্ষিতে এমডি কে লিখিতভাবে জানানোর জন্য বলেছেন। এ বিষয়ে এমডিকেও পরিস্থিতি প্রতিবেদন পাঠানোর অনুরোধ করেছি।

এ ব্যাপারে যমুনা সার কারখানার ব্যাহস্থাপনা পরিচালক (এমডি)মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ খান এর নিকট মোবাইল ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

Continue Reading