Connect with us

ঢাকা বিভাগ

ডাঃ সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

Published

on

আবু নাসের হুসাইন, সালথা প্রতিনিধি:

The SWIFT logo is pictured in this photo illustration taken April 26, 2016. REUTERS/Carlo Allegri/Illustration/File Photo

ফরিদপুর জেলার সালথা উপজেলায় অতিরিক্ত দায়িত্বে প্রাপ্ত পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) ডাঃ মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তিনি ভাঙ্গা উপজেলার মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) পদে দায়িত্ব পালন করছেন।

বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, ডাঃ সাজ্জাদ হোসেন সালথা উপজেলায় ২০১৩ইং সালের ২২ আগষ্ট’ হতে মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) এবং ২০১৪ ইং সালের ১৫ ডিসেম্বর’ হতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার অতিরিক্ত দায়িত্বে আছেন। দায়িত্ব পাওয়ার পর হতে তার বিরুদ্ধে ব্যাপক দূর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রতি সপ্তাহে ২ দিন অফিস করার কথা থাকলেও তিনি মাসের প্রথম বৃহস্পতিবার কর্মচারিদের নিয়ে মাসিক সভা শেষ করে চলে যান। মাসের বাকী দিনগুলোর অফিসের কাজের জন্য তার বাণিজ্যিক প্রাকটিসের চেম্বার (দি ল্যাব এইড ডায়াগনিষ্টিক সেন্টার, গোয়ালচামট, ফরিদপুর) পিয়নের মাধ্যমে কাজগুলো করানো হয়। কোন কোন দিন তার বাসায় গিয়েও ফাইল স্বাক্ষর করানো হয়। প্রতি মাসের উপজেলার মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি অদ্যবধি কোন সমন্বয় সভায় উপস্থিত থাকেন নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিশ্বাস রাসেল হোসেন তাকে কার্যবিবরণীর মাধ্যমে অনুপস্থিতির ব্যাখ্যা চেয়ে ছিলেন। তারপরও তিনি সভায় উপস্থিত থাকেন নি। এতে উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগকে নিয়ে পড়েছেন বিপাকে।

গত ১৪ থেকে ১৯ মে’ পরিবার পরিকল্পনা সেবা সপ্তাহ উদ্যাপন উপলক্ষে এ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদের সকল দপ্তরের অফিসার, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ বিভাগীয় সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কাউকে দাওয়াত না দিয়ে তার ইচ্ছা মত সভা পরিচালনা করেছেন। এমনকি তার দপ্তরের সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকেও তিনি বিষয়টি অবহিত করেননি। তার নিজ কর্মস্থল ভাঙ্গা উপজেলায় তার কর্মস্থলে সব সময় অবস্থান করার কথা থাকলেও তিনি বেশির ভাগ থাকেন, ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলীর ওয়াসিত্ব টাওয়ার-৩ এর ৫ম তলার ফ্লাটে। প্রতি মাসে তার ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পরিদর্শন, স্যাটেলাইট ক্লিনিক পরিদর্শন, কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন, মাঠ পরিদর্শনসহ ৮-১০টি পরিদর্শন করার কথা থাকলেও তিনি অদ্যবধি কোন পরিদর্শন করেন নি। প্রতি মাসে ২০ দম্পতির উপাত্ত যাচাই করার কথা থাকলেও তিনি কোন উপাত্ত যাচাই করেন না। অফিসে কোন খাতে বরাদ্দ আসা মাত্রই তিনি ভূয়া বিল বানিয়ে টাকা উত্তোলন করে নিয়ে যান। ২০১৩-১৪ ও ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ঔষধ ক্রয়, এমএসআর ক্রয়, ব্যবহার্য দ্রব্যাদি ক্রয় বাবদ ৯টি বিলের বিপরীতে সাজ্জাদ = ১,০১,৮০১/- (এক লক্ষ এক হাজার আটশত এক) টাকা উত্তোলন করেছেন। উক্ত ভাউচারের মালামাল ক্রয় না করে বিভিন্ন কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকাকে বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক ষ্টক রেজিষ্টারে স্বাক্ষর করিয়ে কৌশলে হাতিয়ে নেন বিলের টাকা। কি মালামাল লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল তাও কর্মচারিকে দেখতে দেননি ডাঃ সাজ্জাদ। এখন কর্মচারীরা উক্ত মালামালের হিসাব কিভাবে দেবে বুঝে উঠতে পারছে না। পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকারা সাজ্জাদের ভয়ে মুখ না খুললেও বাস্তবে প্রতিটি স্বাস্থ্য কেন্দ্র পরিদর্শন করলে সত্যতা বেড়িয়ে যাবে। সালথা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণাধীন থাকায় উপজেলার পরিবার পরিকল্পনার স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদী পদ্ধতির ক্যাম্প হয় বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি (এফপিএবি), কমলাপুর, ফরিদপুরে। মহিলা/ পুরুষ স্থায়ী পদ্ধতি অস্ত্রোপাচারে প্রতিটি ক্লায়েন্টের জন্য সাহায্যকারী কর্মী ফি বাবদ যেমন-সার্জিক্যাল এ্যাসিষ্ট্যান্ট ফি বাবদ ৬০/-, অপারেশন থিয়েটার ইনচার্জ ফি বাবদ ৬০/-, এমএলএসএসের ফি বাবদ ৪০/-,আয়ার ফি বাবদ ২০/-,সুইপারের ফি বাবদ ১৫/-,আনুসাঙ্গিক খরচ বাবদ ৮০/- এবং ইমপ্লান্টের প্রতিটি ক্লায়েন্টের জন্য সাহায্যকারীর ফি বাবদ ৩০/-, সুইপারের ফি বাবদ ২০/-, আনুসঙ্গিক খরচ বাবদ ৫০/- টাকা উত্তোলন করা হয়। এই টাকা গুলো নামে, বে-নামে উত্তোলন করা হয়। ২০১৩-১৪ অর্থ বছর হতে ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের (মার্চ/১৬) পর্যন্ত স্থায়ী পদ্ধতি পুরুষ-২৮৬ জন, স্থায়ী মহিলা-৩৬৮ জন ও ইমপ্লান্ট-৮২৪ জন গ্রহিতার মোট = ২,০৯,৯৩০/- (দুই লক্ষ নয় হাজার নয়শত ত্রিশ) টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। উক্ত ভাউচারে অফিসার নিজে সাহায্যকারী কর্মীদের জাল স্বাক্ষর করে অফিস সহকারীর মাধ্যমে বিল উত্তোলন করে নিয়ে যায়। কেউ কে কোন টাকা-পয়সা দেন না।

এছাড়া তিনি স্থায়ী পদ্ধতির পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় সুস্থ্য ক্লায়েন্টের নামে (দি ল্যাব এইড ডায়াগনিষ্টিক সেন্টার) চেম্বারের নিজের বাণিজ্যিক প্যাডে প্রেসক্রিপশন করে পরিবার কল্যাণ সহকারী ও পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকার অজান্তে ঔষধের দোকানের ভূয়া ভাউচার দিয়ে ২০১৪-১৫ ও ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ৫টি বিলের বিপরীতে উত্তোলন করেছেন = ৫১,৬৪২/- (একান্ন হাজার ছয়শত বিয়াল্লিশ) টাকা। স্থায়ী পদ্ধতির পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিলের টাকা ক্লায়েন্টের নিজের রিসিপ করার কথা থাকলেও সাজ্জাদ নিজেই সেই টাকা রিসিপ করে নিজেই ভোগ করেন। ইমপ্রেষ্ট ফান্ডে ম্যানেজারিয়াল ফি বাবদ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ও মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) এর ৯৫/- টাকা হারে ধার্য করা আছে। ০২ (দুই) দায়িত্ব থাকা একজন অফিসারের একটা ম্যানেজারিয়াল ফি নেওয়ার কথা থাকলেও কিন্তু তিনি অদ্যবধি ২টি ম্যানেজারিয়াল ফি নিয়ে যাচ্ছে। পরিবার পরিকল্পনার স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদী পদ্ধতির ক্যাম্প প্রতি মাসে ৪-৫ টি হওয়ার কথা কিন্তু তিনি ৮-১০টি ক্যাম্প দেখিয়ে মাত্র ৪-৫ টি ক্যাম্পের খরচ বহন করে বাকী ক্যাম্পের টাকা হাতিয়ে নেন সাজ্জাদ। প্রতিটি ক্যাম্প বাবদ খরচ দেখানো হয় =২,০০০/-(দুই হাজার) টাকা। ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে কম্পিউটার সামগ্রী খাতে ১০,০০০/- (দশ হাজার) টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। উক্ত টাকা উত্তোলন করা হয়েছে কিন্তু কম্পিউটার সামগ্রী বাবদ কোন মালামাল ক্রয় না করে উক্ত বিলের টাকা তিনি হাতিয়ে নেন। মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা একই ব্যক্তি হওয়ায় তিনি উপজেলা চালাচ্ছে এক নায়কতন্ত্র শাসনে। তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে তার বিরুদ্ধে বিনা কারণে দেওয়া হয় কারণ দর্শানোর নোটিশ। এ পর্যন্ত ডাঃ সাজ্জাদ অনেক কর্মচারিকে বিনা দোষে দোষী সাব্যস্ত করে কারণ দর্শিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন তার সুবিধা। সেই কারণ দর্শানোর জবাব গুলো আজও টাকার কাছে চাপা পড়ে আছে। কারণ দর্শানোর জবাবের প্রতি উত্তর ডাঃ সাজ্জাদ কাউকে দেয়নি।

গত ২১ জানুয়ারী’ পরিবার পরিকল্পনা সহকারী জনাব দিলীপ কুমার সরকারকে সরকারি টাকা আতœসাত করার অভিযোগে অভিযুক্ত করে কারণ দর্শানোর চিঠি দেয়। কিন্তু কারণ দর্শানো চিঠিতে = ১৫,৮০৮/- (পনের হাজার আটশত আট) টাকার জবাব চাওয়া হলেও তদন্ত ছাড়াই উক্ত কারণ দর্শানো চিঠি অজ্ঞাত হয়ে যায়। এছাড়া চিঠিতে বিভিন্ন দপ্তরে অনুলিপি দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি সে সকল দপ্তরে চিঠি কৌশলে পাঠায় না। এভাবেই সকল কর্মচারীর কারণ দর্শানোর চিঠি অজ্ঞাত হয়ে যায়। ভাওয়াল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা মিসেস হাসিনা আক্তার তার নিজ কর্মস্থল বাদ দিয়ে মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) এর ছত্র-ছায়ায় থেকে গট্টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের কোয়াটার জোরপূর্বক দখল করেন। উক্ত কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা মিসেস রোকেয়া বেগম তাকে মৌখিক ভাবে বারংবার বাসা ছাড়ার জন্য তাগিদ দিলেও হাসিনা মেডিকেল অফিসার এর দোহায় দিয়ে কথা এড়িয়ে যান। পরবর্তীতে রোকেয়া গত ২৮ এপ্রিল’১৬ তারিখে মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) এর বরাবর লিখিত আবেদনপত্র দাখিল করেন। তার আবেদনপত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয় সুপারিশ করেন। কিন্তু সাজ্জাদ আবেদনপত্রটি মূল্যায়ন না করায় পরবর্তীতে উপ-পরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা, ফরিদপুরকে বিষয়টি অবহিত করেন। তার আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ৪ মে গট্টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র হতে পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা হাসিনাকে বাসা হতে প্রত্যাহারের ব্যাপারে উপ-পরিচালক মহোদয় মেডিকেল অফিসারকে সম্বোধন করে একটি চিঠি প্রেরণ করেন। কিন্তু অদ্যবধি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আদেশ অমান্য করে এখনও হাসিনা কোয়াটারে অবস্থান করছেন এবং এলাকার স্থানীয় লোকজন জড়ো করে বিশৃংখলা সৃষ্টি করছেন। তার অশ্লীন ও উদ্ধুত্ত আচরণ এবং বহিরাগতদের দিন-রাত ২৪ ঘন্টা আসা-যাওয়ার কারণে উক্ত কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা এবং উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার চাকুরী করতে পারছেন না। তার অত্যাচারে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার কোয়াটার ছেড়ে অন্যত্র বাসা খুজতে বাধ্য হচ্ছে। কেন্দ্রের এই সমস্যা হতে পরিত্রানের জন্য উক্ত কেন্দ্রের কর্মচারীরা কর্তৃপক্ষের নিকট সহযোগিতা চাচ্ছে। গট্টি কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা রোকেয়া বারবার বাসা ছাড়ার কথা বলার পর সাজ্জাদ গত ১৮ মে’ গট্টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র হতে পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা মিসেস হাসিনা আক্তারকে বাসাটি খালি করে দেওয়ার জন্য একটি চিঠি ইস্যু করে। চিঠিটি ইস্যু করে সাজ্জাদ হাসিনার সাথে আলাপ করে ৫ (পাঁচ) দিনের মধ্যে তাকে স্বামীর বাড়ী টাঙ্গাইলে পাঠিয়ে দেন। এতে বিষয়টি সমাধান না করে অপরাধীকে টাঙ্গাইলে পাঠিয়ে দেওয়া এটা কোন ধরণের শুভংকরের ফাঁকি বুঝে উঠতে পারছে না কর্মচারীরা।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাজ্জাদের বাড়ী মাগুরা জেলার মুহাম্মদপুর উপজেলায়। অবৈধ ভাবে উপার্জন করা বিপুল পরিমান অর্থ দিয়ে কিনেছেন শত শত একর জমি। ফরিদপুর শহরের বিভিন্ন জায়গায় জমি রয়েছে তার। শহরের গোয়ালচামট গৌর বিগ্রহ আঙ্গিনার পাশে তিনি তৈরী করেছেন অবৈধ টাকা দিয়ে পাঁচ তলা বিশিষ্ট স্বপ্নমহল। শহরের প্রাণকেন্দ্র ঝিলটুলীর ওয়াসিত্ব টাওয়ার -৩ এর ৫ম তলার ফ্লাটটি ও তার। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ফরিদপুর শাখায় তার নিজে নামের একাউন্টে আছে কোটি কোটি টাকা। সরকারী চাকুরির অন্তরালে ঘুষ দূর্নীতির কেন্দ্র তৈরী করেছেন ভাঙ্গা ও সালথা উপজেলার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগকে। কর্মচারিদের বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি দেখিয়ে তিনি হাতিয়ে নিচ্ছেন বিপুল পরিমাণ অর্থ। এই অর্থ দিয়েই তিনি বানিয়েছেন পাহাড় সমান সম্পদ। নির্যাতিত কর্মচারীরা বলেন- ডাঃ সাজ্জাদ হোসেন দূর্নীতির মাধ্যমে যে পাহাড় সমান সম্পদ গড়েছেন সেই অসৎ অর্থের অনুসন্ধানে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ ও দুদকের হস্তৎেক্ষপ কামনা করছে।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডাঃ সাজ্জাদ হোসেনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে একদিনও অফিসে এবং মোবাইল ফোনে পাওয়া যায়নি।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *