দেশজুড়ে
অপসাংবাদিকতার বিষাক্ত আচড়ে ক্ষত-বিক্ষত নিঃস্বার্থ সমাজ সেবক নরসিংদীর হারুন মোল্লা

Published
8 years agoon
এস আলম, নরসিংদী:
সুস্থ সুন্দর সমাজ তথা রাষ্ট্র বিনির্মাণে সাংবাদিকরা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই সাংবাদিকদের রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বা জাতির বিবেক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। সুস্থ বিবেকের চিন্তা চেতনার ফসল উত্তররোত্তর সামাজিক উন্নয়ন, প্রগতিশীল সমাজব্যবস্থা। কিন্তু নস্ট বিবেক ঐ সুস্থ সুন্দর সমাজ ব্যবস্থায় ভাইরাস ছড়িয়ে দেয় যা সামজিক উন্নয়নকে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অশান্তি, বিশৃংখলা আর অরাজকতার বীজ বপন করে। সেই সাথে নি:স্বার্থ সমাজ সেবকদের নিজ সমাজেই হেয় প্রতিপন্ন করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে। স্বার্থান্বেষীরা তাদের আত্মসম্মানবোধে চরম আঘাত হেনে সামাজিক কার্যক্রমে বিমুখ করে তোলে। তাতে কুচক্রী স্বার্থান্বেষীরা রামরাজত্ব কায়েম করতে পারে। এই কুচক্রী ও স্বার্থন্বেষীদের অন্যতম সহায়ক শক্তি হল নষ্ট বিবেক। আর নষ্ট বিবেকই চালিয়ে যাচ্ছে অপসাংবাদিকতা। আর এ অপসাংবাদিকতার বিষাক্ত আচড়ে ক্ষত-বিক্ষত নরসিংদীর সমাজ সেবক হারুন মোল্লা।
নরসিংদী সদর উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের কাঠালিয়া ইউনিয়নের রহিমদী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান হারুন মোল্লা। সম্প্রতি একাধিক জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় হারুন মোল্লার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ সংবাদ তাকে মানসিকভাবে আহত করে। গত ২৭ আগস্ট দুপুরে রহিমদীতে হারুন মোল্লার ব্যক্তিগত কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কাঠালিয়া ইউনিয়ন ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সর্বস্তরের জনতা। রহিমদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আব্দুল মতিন, রহিমদী উত্তর পাড়া পীর বাড়ী জামে মসজিদের ইমাম মুফতী আব্দুর রহমান, বর্ষীয়ান সমাজ সেবক মিজানুর রহমান মাস্টার, ইসলাম ভূঁইয়া ও তোফাজ্জল হোসেন, কাঠালিয়া ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য বিনা আক্তার, ২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোমেন ভূঁইয়া, ও সাবেক মেম্বার আইয়ুব আলী, মাধবদী শহর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আউলাদ, কাঠালিয়া ইউনিয়ন শ্রমিক লিগের সভাপতি মুক্তার হোসেন। সম্মেলনে বক্তারা বলেন, হারুন মোল্লা দীর্ঘদিন যাবৎ নিজস্ব ও পারিবারিক অর্থ ব্যয়ে সমাজসেবামূলক কার্যক্রম করছেন। ফলে এলাকায় তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তার এই জনপ্রিয়তায় এলাকার কিছু চিহ্নিত কুচক্রী স্বার্থান্বেষীদের গাত্রদাহ ওঠে। তাদের নেতৃত্বের হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। ফলে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে তারা কতিপয় সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে হারুন মোল্লাকে অপদস্থ করে তাদের বাধা সরাতে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশনে উদ্বুদ্ধ করে। বক্তারা আরো বলেন, হারুন মোল্লা এলাকাবাসীর সুখ-দুঃখের সাথী। তিনি কখনো চাঁদাবাজী বা ভূমি দখল করেননি। তার বিরুদ্ধে এহেন মিথ্যা সংবাদ কাঠালিয়া ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী এলাকা সমূহের অসহায় নিরীহ ও শান্তিপ্রিয় মানুষদের ব্যথিত করেছে। বক্তারা সকলেই তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
হারুন মোল্লা তার বক্তব্যে বলেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী। এ আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়েই তিনি সমাজ সেবায় ব্রতী হন। তিনি নিজস্ব ও পারিবারিক অর্থ ব্যয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকায় সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব:) নজরুল ইসলাম হীরু বীর প্রতিক তার সেবামূলক ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে সন্তুষ্ট। তাই মন্ত্রী হারুন মোল্লার মাধ্যমেই এলাকার উন্নয়নমূলক কাজ করেন। তিনি মন্ত্রীর আস্থাভাজন হওয়ায় অনেকেই ঈর্ষান্বিত। এই কারণেই তাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করতে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। তিনি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অপসাংবাদিকতার পরিবর্তে সত্য, বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশনের প্রত্যয়ী হওয়ার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
You may like
Highlights
বাউফলের সেই লাল মিয়ার পাশে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

Published
2 days agoon
জানুয়ারি ২৮, ২০২৩
মানবতার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল আমিন। সংবাদ প্রকাশের পর বাউফলের সেই হতদরিদ্র লাল মিয়া হাওলাদারের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
শনিবার দুপরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল-আমিন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে সরজমিনে উপজেলার কালিশুরি ইউনিয়নের উত্তর রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা অসহায় দরিদ্র লাল মিয়া হাওলাদারের বাড়িতে যান। এসময় তিনি লাল মিয়াকে শীতবস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন এবং তাকে সরকারি ব্যয়ে ঘর নির্মাণ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
এরআগে গত শুক্রবার বাংলাদেশেরপত্র অনলাইনসহ কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় ‘আসমানী কবিতার রহিমদ্দির ঘরকেও হার মানায় বাউফলের লাল মিয়ার ঘর’ শিরোনামে একটি সচিত্র সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নজরে আসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল-আমিন সরেজমিনে নিজের চোখে সবকিছু দেখে দরিদ্র লাল মিয়াকে কম্বলসহ তার নিজের পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন। লাল মিয়াকে প্রতিবন্ধী ভাতার আওতায় নিয়ে আসাসহ ঘর তৈরি করার জন্য আরও আর্থিক সাহায্য প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন মানবিক কর্মকাণ্ডে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন লাল মিয়া।
এদিকে অর্থিক সহায়তা ও ঘর পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়ে ইউএনওকে ধন্যবাদ জানান লাল মিয়া।
আসমানী কবিতার রহিমদ্দির ঘরকেও হার মানায় বাউফলের লাল মিয়ার ঘর
দেশজুড়ে
ঝিনাইগাতীতে ‘কল্পিত অভিযোগে’ মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

Published
3 days agoon
জানুয়ারি ২৭, ২০২৩
নির্বাচনে সমর্থন না করা, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধসহ বিভিন্ন আক্রোশে অনুসারীদের নিয়ে ‘নাটকীয় মানববন্ধন’ করে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন আকরাম হোসেন নামে এক ব্যাক্তি।
শুক্রবার বিকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ভালুকা গ্রামে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন মৃত আলী আকবরের ছেলে আকরাম হোসেন।
মানববন্ধনের সংবাদ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ ও বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে কল্পিত অভিযোগ দিয়ে তার পরিবারকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে এবং পরিবারের শান্তি বিনষ্ট হচ্ছে বলেও অভিযোগ তার।
৭০ বছর বয়সী বৃদ্ধ আকরাম হোসেনের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে তার ছেলে ফজলুল করিম। তিনি বলেন, গত ২৩ জানুয়ারি পার্শ্ববর্তী ফুলহারি গ্রামের ইউপি সদস্য ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যন মজনু মিয়া কল্পিত অভিযোগ তুলে আমাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিভিন্ন দপ্তরের অভিযোগ দিয়ে অপপ্রচার করে আসছে। এমনকি পত্রিকায় আমাদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করে আমাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করছে। এছাড়াও মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদেরকে হয়রানী করছে। এতে আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের সুনাম, শান্তি ভঙ্গের মারাত্মক কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
উল্লেখ্য বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া মজনু মিয়ার অভিযোগ অনুযায়ী- গত ১৫ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় ভালুকা গ্রামের জনৈক হাবিবর ও হালিমের বাড়ির সম্মুখে মৃত আঃ জলিলের পুত্র মোঃ মজনু মিয়াকে প্রাণ নাশের হুমকি ও রাম দা এবং চাকু নিয়া মারপিট মিথ্যা হুমকির কথা বলে এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে গালাগালি করা, হত্যার হুমকি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অভিযোগ করেন। অভিযোগেগ আকরাম হোসেনকে ১নং বিবাদী করা হয়েছে। ২নং বিবাদী করা হয় মো. ফজলুল করিম ওরফে ফজল হককে।
মজনু মিয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত উল্লেখ করে আকরাম হোসেন বলেন, ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারী পর্যন্ত তিনি ঢাকায় বিশ্ব ইজতেমায় ছিলেন। ২নং বিবাদী মোঃ ফজলুল করিম ওরফে ফজল হক ঘটনার পূর্ব থেকেই ঢাকায় অবস্থান করে ব্যবসায় লিপ্ত ছিলেন। ফরহাদ হোসেন ও জিব্রাইলকে ৩/৪ নং বিবাদী করা হয়েছে। মূলত ফরহাদ ও জিব্রাইল মো. মজনু মিয়ার বিরুদ্ধে আনীত একটি মামলার স্বাক্ষী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে। ১৫ জানুয়ারিতে বর্ণিত কোনো ঘটনাই ঘটেনি বলে দাবি করেন তিনি। এছাড়াও মজনু মিয়ার অভিযোগ উল্লেখিত চুরি, ডাকাতি, খুন, রাহাজানি, ছিনতাই এবং মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দেওয়ার বিষয়টিও সম্পূর্ণ মিথ্যা বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ভালুকা গ্রামের হালিম মিয়া বলেন, আমার বাড়ির সামনে যে ঘটনার কথা মজনু বলছে সেই ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি। তবে তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে।
মজনু মিয়া বলেন, আকরাম আমার সাথে দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝামেলা করে আসছে। তাই তার বিরুদ্ধে আমি মানববন্ধন করতে বাধ্য হয়েছি।
এদিকে মানববন্ধন ও অভিযোগের বিষয়টিকে ‘গ্রাম্য রাজনীতি’ বলে মন্তব্য করেছেন তার পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীরা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিও তাদের।

শেরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় মো. আবু সাইদ নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হয়েছেন। সেইসাথে তার সাথে থাকা এক ভরি স্বর্ণ, ১২ আনি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন এবং নগদ টাকাসহ প্রায় দেড় লাখ টাকার মালামাল ছিনতাই করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের নয়ানীবাজার সুজন জুয়েলার্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে আবু সাইদের পিতা মো. শামছুদ্দিন সমেশ বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শহরের মুন্সিবাজারস্থ সুলতানা জুয়েলার্সের মালিক শামছুদ্দিন সমেশ এর ছেলে মো. আবু সাইদ দুপুরের দিকে গহনা তৈরীর জন্য এক ভরি ওজনের স্বর্ণ এবং একটি স্বর্ণের চেইন নিয়ে নয়ানীবাজার এলাকায় একজন কারিগরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
এসময় আবু সাইদকে দিঘারপার মহল্লার হেলাল উদ্দিনের ছেলে নয়ন মিয়া, নয়ানীবাজার মহল্লার ইয়াকুব আলীর ছেলে আব্দুল জলিল, শিব বাড়ী মহল্লার সোহেল মিয়ার ছেলে শ্রাবন মিয়া এবং কসবা কাঠগড় মহল্লার শাখা নামে (পিতা অজ্ঞাত) কয়েকজন যুবক পথি মধ্যে গতি রোধ করেন এবং দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি-সোটা নিয়ে হামলা চালায়। এসময় আবু সাইদের সাথে থাকা একটি স্বর্ণের চেইন এবং গহনা তৈরীর স্বর্ণ এবং নগদ টাকা ছিনতাই করে তাকে রাস্তায় ফেলে সন্ত্রাসীরা চম্পট দেয়। পরে আশপাশের লোকজন সাইদকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। তবে সাইদ শষ্কামুক্ত বলে জানান শেরপুর সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশির আহমেদ বাদল জানায়, সন্ত্রাসী ঘটনার লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, মামলার গ্রহনের জন্য তদন্ত করা হচ্ছে।
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ8 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস