দরিদ্র পরিবারের কৃতি সন্তান রয়েল শিক্ষা জীবনের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগণের কাছ থেকে সাফল্যের শিখরে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। সহযোগিতাও পেয়েছেন তিনার লেখা প্রথম প্রকাশনী “ রয়েল’স ডিজিটাল গ্রামার ” ও দ্বিতীয় প্রকাশনীর “ রয়েল’স ম্যাজিক মেথড ” নামের বই দুইটি প্রকাশনায়। ঢাকার প্রথম শ্রেণির প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান দীপ্ত প্রকাশনী বাজার জাত করেছেন। ঢাকার ২১শে বই মেলায় বেশ সাফল্য পেয়েছে বইগুলো। প্রথম প্রকাশনার ২০ হাজার কপি বিক্রী শেষে দ্বিতীয় প্রকাশনার ২০ হাজার কপি প্রায় শেষ পর্যায়ে। ২০১৫ সালে তিনি দীপ্ত প্রকাশনীর শ্রেষ্ঠ লেখক হিসেবে প্ররস্কৃত হয়েছেন। ২১শে বই মেলায় তিনার লেখা বই বিক্রীতে বেশ সাড়া পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন শিক্ষা জীবনের শিকক্ষগণের। অকপটে ভেসে আসে রাণীশংকৈল ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ তাজুল ইসলাম, সাইফুর রহমান খান, এ্যাাডভোকেট আবু নাসের হোসেন, প্রফেসার ইসমাইল হোসেন, স্যার রেজাউল করিম, স্যার হোসেন রানা, মোশাররফ হোসেনসহ আরো অনেকের। তিনার উৎসাহ দেখে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন এশিয়ান ও রয়েল ইউনিভার্সিটির শিক্ষক স্যার রিয়াজুল ইসলাম। বইখানির পরিচিতি ঘটাতে সুপরামর্শ দিয়ে এসেছেন সার্বক্ষনিক। তিনার এবং দীপ্ত প্রকাশনীর সহযোগিতায় বইখানি ২১শে বই মেলায় বেশ সাড়া জাগিয়েছে, পরিচিতি ঘটিয়ে সাফল্য এনে দিয়েছেন ঠাকুরগাও জেলার। ২১শে বই মেলায়। শিক্ষার্থীদের মন জয় করেছেন অনায়াসে বইগুলো প্রকাশনার মাধ্যমে।
দীপ্ত প্রকাশনীর পরিচালক মোঃ রিয়াজুল ইসলাম জানান, ইতিমধ্যেই বইগুলো ভারত ও মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়া পেয়েছে। প্রকাশনার অপেক্ষায় থাকা বইগুলো আরো নতুন আঙ্গিকে সাজানো হয়েছে। আশা করি খুব কম সময়ের মধ্যে এগুলো প্রকাশ হয়ে পাঠকের মন জয় করবে।
মনিরুল ইসলাম রয়েল আামাদের জানান, আমার লেখা বইগুলো ঢাকা ২১শে বই মেলায় একটু হলেও সাড়া জাগিয়েছে তাই পাঠক ও সহযোগিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়। তিনি সকলের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেছেন।