ঠাকুরগাঁও
ঐতিহ্য রক্ষায় ‘ডিজিটাল ঢেঁকি’ উদ্ভাবন করলেন রাণীশংকৈলের ওমর ফারুক

Published
2 years agoon
ঠাকুরগাঁও: গ্রামবাংলা থেকে ধীরে ধীরে বিলীন হচ্ছে ঢেঁকি। তবে ঢেঁকির এই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলের ভরনিয়া গ্রামের এক যুবক ওমর ফারুক নিজ বাড়িতে গড়ে তুলেছেন আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি ডিজিটাল ঢেঁকি।
বর্তমান প্রযুক্তি ও আধুনিকতার যুগে ঢেঁকির মাধ্যমে ধান থেকে চাল তৈরি করা প্রায় বিলুপ্তির পথে। তারপরও প্রাচীন এ ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে নতুন রূপে আধুনিক পদ্ধতিতে তৈরি হচ্ছে ঢেঁকি ছাটা চাল। এই ঢেঁকি ছাটা চাল বেশ সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় সারা ফেলেছে এলাকায়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও করছেন ওমর ফারুক
তার স্বপ্ন ছিল পড়ালেখা শেষ করে চাকরি না করে নিজের মাধ্যমে অন্যের কর্মসংস্থান তৈরি করার। সে লক্ষ্য থেকেই নিজস্ব চিন্তা-চেতনায় আধুনিক পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ ও মটরের মাধ্যমে গত ৯ মাস আগে স্থাপন করেন ‘ডিজিটাল ঢেঁকি’।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের দেহট বিন্নাকুড়ি গ্রামে আবুল হোসেনের ছেলে ওমর ফারুক বিলুপ্তপ্রায় প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে নতুন রূপে ও আধুনিক পদ্ধতিতে ঢেঁকি ব্যবহার করে চাল প্রস্তুত করছেন। তিনি ঢেঁকিতে যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ধান ভেঙে চাল তৈরি করে রংপুর সহ সারাদেশে বাজারজাত করেছেন।
প্রাচীন ঢেঁকিতে ধানের তুষ ছাড়িয়ে চাল বের করা খুব কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। তবে ওমর ফারুকের তৈরি করা আধুনিক পদ্ধতির ঢেঁকিতে ধান ভানা খুবই সহজ। এতে কম সময়ে বেশি পরিমাণ চাল বের করা যায়।
প্রাচীন ঢেঁকিতে ধান থেকে চাল বের করতে ঢেঁকির একপ্রান্তে পা দিয়ে পালাক্রমে চাপ প্রয়োগ করে বা পাড় দিয়ে। এই ঢেঁকি বিদ্যুৎচালিত মোটর দিয়ে চলে। এটিতে ব্যবহার করা হয়েছে লোহার হাতল। হাতল দিয়ে পালাক্রমে চাপ দিয়ে ধানের তুষ ছাড়িয়ে চাল বের করা হচ্ছে স্বল্প সময়ে। এতে সময় ও শ্রম দুটোই খরচ হচ্ছে কম।
নিজ উদ্যোগে নিজের অর্থায়নে নিজ স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে মোটর বসিয়ে আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে প্রত্যন্ত এ অঞ্চলে বিলুপ্তপ্রায় ঢেঁকিকে আধুনিকায়ন করে আলোচনার ঝড় তুলেছেন ওমর ফারুক।
কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করে মধ্যযুগীয় পদ্ধতিতে বড় পাতিলে ধান ঢেলে চুলাতে খড়ির মাধ্যমে জ্বাল দিয়ে ধান সিদ্ধ করা হয় এখানে। আবার সেই ধান শুকিয়ে ঢেঁকির মাধ্যমে ভেঙে প্রস্তুত করা হচ্ছে চাল। এই চালের ফাইবার নষ্ট না হওয়ায় ও পুষ্টিসমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ার কারণে ওমর ফারুকের ডিজিটাল ঢেঁকির চালের চাহিদা বেড়েছে ব্যাপক।
সহজেই এই ঢেঁকির মাধ্যমে দিনে পাঁচ থেকে ছয় মণ ধান ভাঙতে পারেন বলে শ্রমিক ও মেশিন অপারেটর মানিরুল ইসলাম জানান। স্থানীয় মেম্বার কাবুল হোসেন এবং ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হক জানান, বর্তমানে বাজারে যে চাল পাওয়া যায়, তাতে অনেক কেমিক্যাল যুক্ত থাকে। তাই অসুখ বেশি হচ্ছে। কিন্তু ঢেঁকি দিয়ে তৈরি চাল খেলে অসুখ থেকে বাঁচব। তাই এ চালের চাহিদা বাড়বে।
পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে, ঢেঁকি দিয়ে ভাঙা চালের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। মানুষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়তে থাকায় এখন শহরে ক্রমশ তার কদর বাড়ছে। অথচ জোগান তেমন নেই।
বর্তমানে স্বল্প পরিসরে হলেও ওমর ফারুকের ডিজিটাল ঢেঁকিতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন অনেকে। প্রযুক্তিগত বা কারিগরি সহায়তা পেলে বৃহদাকার করে গ্রামীণ জনগণের কর্মসংস্থান করতে পারবেন বলে জানান ওমর ফারুক মাসুদ ও তার বাবা আবুল মাস্টার।
ওমর ফারুকের বাবা আবুল হোসেন মাস্টার বলেন, এটি করাতে এলাকায় বেশ আলোচনা হচ্ছে। আমরা নিয়মিত ভাবে রংপুরে অবস্হিত ‘দিনাজপুর চাউল ঘর’ সার্কিট হাউসের সামনে ডিসি মোড়ে এ চাল বিক্রি করছি। এছাড়াও আমাদের ফেইসবুকে “গাঁয়ের চাউল-ঢেঁকি ছাটা” নামে একটি পেজ রয়েছে। এখানে সারাদেশ থেকে চালের সকল অর্ডার হয় অনলাইন। যারা যেখান থেকে অর্ডার করেন আমরা কুরিয়ারের মাধ্যমে তাদের কাছে চাউল পাঠিয়ে দেই। তবে ব্যাপক আকারে এটিকে আরো বড় করার জন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রত্যাশা করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকারনাইন কবির স্টিভ বলেন, এরই মধ্যে ঢেঁকির বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছি। নিঃসন্দেহে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার ব্যাপারে আমার সার্বিক সহযোগিতা থাকবে। বিভিন্ন অটোরাইস ও হাস্কিং মিল হওয়ায় গ্রামবাংলা থেকে ঢেঁকি উঠে গেছে প্রায়। ওমর ফারুক তার নিজস্ব পরিকল্পনা ও প্রযুুক্তি ব্যবহার করে ঢেঁকিকে আবার জনপ্রিয় করে তুলেছেন।
আনোয়ার হোসেন আকাশ/শাহাদৎ হোসেন/বিডিপি
You may like

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ফসলের মাঠে গমের সবুজ সমারোহ। গেল বছর ভালো দাম পাওয়ায় এ বছর আরও বেশি জমিতে চাষাবাদ করেছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা তাদের।
ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ ঠাকুরগাঁও জেলায় ৩৬ হাজার ৬শ’ ৫৭ হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। সরেজমিনে, ঠাকুরগাঁও জেলার পাঁচটি উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, এ বছর মাঠে মাঠে চোখ জুড়ানো সবুজ ক্ষেতের সমারোহ। সবুজে চোখ রাখলে তা ফেরানো যায় না। ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার দেবীপুর গ্রামের কৃষক আশরাফুল ইসলাম জানান, গম চাষাবাদ খুব সহজ এবং স্বল্প সময়ে অধিক লাভজনক ফসল। তিনি এ বছর ৫০ শতক জমিতে গমের আবাদ করেছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর ভালো ফলন হবে বলে তিনি আশা করছেন। হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া গ্রামের চন্দ্র মোহন বলেন, গম চাষাবাদে খরচ এবং রোগ বালাই খুব কম হয়। এ বছর আমি দুই একর জমিতে চাষ করেছি, ফলন ভাল হয়েছে।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড়বাড়ি কাশিডাঙ্গা গ্রামের হুমায়ুন কবির জানান, এক বিঘা মাটিতে গম চাষে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘা মাটিতে কমপক্ষে ১৬ থেকে ১৮ মণ গম উৎপাদন হয়। গত বছরের মতো এ বছরো গমের মূল্য প্রতি মণ ১ হাজার টাকা হলে বিঘা প্রতি লাভ হবে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় জানান, কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
রানীশংকৈল উপজেলার হাড়িয়া গ্রামের কৃষক আমিরুল ইসলাম বলেন, আমি ২ একর জমিতে গম চাষ করেছি বাম্পার ফলনের আশা করি এবার লাভ হতে পারে। পীরগঞ্জ উপজেলার কৌশানিগঞ্জ নাককাটি গ্রামের মোশারুল ইসলাম বলেন, আমাদের এলাকায় প্রচুর গম আবাদ হয়েছে। কিন্তু কৃষকরা ভালো দাম পায় তাহলে তাদের মুখে হাসি ফুটবে তাই এবার গমের ফলন বাম্পার হয়েছে।
ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সুত্র থেকে বলেন, ‘এ ঠাকুরগাঁও জেলার মাটি গম চাষের জন্য উপযোগী। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছরও গমের বাম্পার ফলন হবে’।
ঠাকুরগাঁও
পরীক্ষায় ফেল করার লজ্জায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

Published
1 month agoon
ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৩
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করার লজ্জা ঢাকতে আরফিন আক্তার (১৮) নামে এক শিক্ষার্থী গলায় উড়না পেঁচিয়ে বাঁশের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল বুধবার বিকালে উপজেলার গেদুরা ইউনিয়নের আটঘরিয়া গ্রামে নিজ বাড়িতে আত্মহত্যার এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আরফিন আক্তার উপজেলার গেদুরা ইউনিয়নের আটঘরিয়া গ্রামের কৃষক জবেদ আলীর মেয়ে। ৫ বোন এক ভাইয়ের মধ্যে সে চতুর্থ। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সে রাণীশংকৈল উপজেলার ডিকে ধর্মগড় (কাশিপুর) মহাবিদ্যালয় থেকে মানবিক বিভাগে অংশ নেয়। এতে ইংরেজি বিষয়ে কম নাম্বার পেয়ে অকৃতকার্য হন।
পুলিশ ও স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, নিহত ওই শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার পর থেকে ভীষণ কান্নাকাটি করতে দেখে প্রতিবেশী ও স্বজনরা সান্ত্বনা দেন। পরীক্ষায় ফেল করার লজ্জা আর নিজের ওপর অভিমান করে গতকাল বুধবার বিকেলে সবার অজান্তে মেয়েটি নিজ শয়ন কক্ষের বাঁশের সঙ্গে রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে।
গেদুড়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মুঞ্জুর হক বলেন, ‘মেয়েটির মা বাড়িতে নামাজ পড়ছিল। তার বাবা বাসায় ছিল না। সে রেজাল্ট শোনার পর বাসায় এসে গলায় উড়না দিয়ে বাশের সাথে ফাঁস দেয়। পরে তার ছোট বোন গোসল করে রুমে গিয়ে দেখে সে ছটফট করে। তাকে নামানোর পর সে মারা যায়। পরে স্থানীয়রা হরিপুর থানা পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে হরিপুর থানার তদন্ত ওসি মো আনারুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে। তিনি জানান এবিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পরীক্ষায় ফেল করা নিয়ে পরিবারের মধ্যে কথাবার্তা হওয়ার একপর্যায়ে বেলী অভিমান করে আত্মহত্যা করে।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ে বিরল প্রজাতির একটি গন্ধগোকুল উদ্ধার করা হয়। সোমবার পৌর শহরের ডিসি বস্তির শুভ নামে এক যুবক সেটিকে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।
জানা যায়, রোববার সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের পল্লিবিদ্যুৎ নামক স্থানে কয়েকজন শিশু কাঠবিড়ালী ভেবে অসুস্থ অবস্থায় গন্ধগোকুলটিকে আটক করে। বিষয়টি শুভ জানার পর কাঠবিড়ালী হিসেবে সেটিকে বাসায় নিয়ে আসেন। বাসায় বিভিন্ন ধরনের খাবার দিলেও গন্ধগোকুলটি কিছু না খাওয়ায় বিষয়টি স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান। সাংবাদিকেরা প্রাণীটির ছবি তুলে ঠাকুরগাঁও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের পাঠান। পরে বন বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয় এটি একটি বিরল প্রজাতির নিশাচর প্রাণী। এটি সাধারণত কোলাহলমুক্ত পরিবেশে ঘুরে বেড়ায়; তাই দ্রুত এটিকে বনে ছেড়ে দেওয়া প্রয়োজন। শুভ এটি জানার পর গন্ধগোকুলটি নিয়ে ঠাকুরগাঁও বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।
ঠাকুরগাঁও বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সফিউল আলম মণ্ডল বলেন, ধারনা করা হচ্ছে এটি একটি গন্ধগোকুল। এটি মাঝারি আকারের স্তন্যপায়ী, নিশাচর প্রাণী। গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় এদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে এ প্রাণীটির বাস। এরা মূলত কীটপতঙ্গ, শামুক, ডিম-বাচ্চা, পাখি, ছোট প্রাণী, তাল-খেজুরের রস খেয়ে থাকলেও খাদ্যের অভাবে মুরগি, কবুতর ও ফল চুরি করে। ফল ও ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষকের উপকারও করে থাকে এরা। ঠাকুরগাঁও বনবিভাগ কার্যালয়ের পাশ্ববর্তী জঙ্গলে এটিকে অবমুক্ত করা হয়েছে।
-
আন্তর্জাতিক8 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক8 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ9 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস