দেশজুড়ে
চরমোনাইয়ের উগ্রবাদি কর্মকাণ্ডের বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

Published
2 weeks agoon

বরিশালে হেযবুত তওহীদের কর্মী সম্মেলন বানচাল করার উদ্দেশ্যে চরমোনাইয়ের অনুসারীদের উগ্রবাদি তৎপরতার বিচার দাবি ও সেখানে অবস্থানরত হেযবুত তওহীদের সদস্যদের জানমালের নিরাপত্তাসহ ছয় দফা বাস্তবায়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বরিশাল জেলা হেযবুত তওহীদ।
রবিবার বেলা ১২টায় বরিশাল জেলা হেযবুত তওহীদের কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, হেযবুত তওহীদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মাহবুব আলম মাহফুজ। এসময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বরিশাল বিভাগীয় আমির মো. আলামিন সবুজ।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১৪ জানুয়ারি বরিশাল জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে হেযবুত তওহীদের কর্মী সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রশাসনের সব ধরনের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনুষ্ঠানের দিন চরমোনাই ইসলামী আন্দোলনের নেতা মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব, ইসলামী আন্দোলন বরিশালের মুখপাত্র আব্দুল্লাহ্ আল মামুন টিটু, বরিশাল মহানগর সেক্রেটারী মুফতি সৈয়দ নাসির আহম্মেদ কাওসার, জয়েন্ট সেক্রেটারী মাওলানা মো. আবুল খায়ের এর নেতৃত্বে ২০-২৫ জন লোক গিয়ে থানা ঘেরাও করে। তারা উদ্ধতভাবে ও উচ্ছৃঙ্খলভাবে থানা অফিসারের রুমে গিয়ে হুমকি দিয়ে বলে এখানে হেযবুত তওহীদের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া যাবে না। তারা প্রশাসনকে হুমকি দেয় যে, সম্মেলন হলে এখানে তারা অনুষ্ঠানস্থলে হামলা চালাবে। যথারীতি জঙ্গিবাদী, উগ্রপন্থী, ধর্মব্যবসায়ী শক্তির সামনে মাথা নত করে প্রশাসন। পুলিশের পক্ষ থেকে হেযবুত তওহীদের নেতাকর্মীদেরকে শিল্পকলা একাডেমিতে না যাওয়ার অনুরোধ জানাতে থাকে। প্রশাসনকে হুমকি প্রদানের পাশাপাশি উগ্রবাদী গোষ্ঠীটি সকাল থেকেই অনুষ্ঠানস্থলে অবস্থান নেয়। হেযবুত তওহীদের সদস্যরা যেন সম্মেলনে আসতে না পারে সেজন্য বিভিন্ন প্রকার ষড়যন্ত্র করতে থাকে।
সংবাদ সম্মেলনে ডা. মাহবুব আলম মাহফুজ আরো বলেন, আমরা হেযবুত তওহীদ আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সামাজিক অরাজনৈতিক প্লাটফর্ম হিসাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের কোনো রাজনৈতিক অভিপ্রায় নেই। আমরা তো সংঘাত চাই না। আমরা সংঘাত না করার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং আমাদের কর্মীদের ওখানে যেতে নিষেধ করলাম। ওখানে আমাদের যাওয়ার শতভাগ অধিকার ছিল। আমরা পুলিশের অনুরোধ আমলে নিয়ে সেখানে গেলাম না। অথচ পুলিশের নতজানু নীতির কারণে সেই সন্ত্রাসীরা আমাদের ভাড়া করা হলের সামনে সমাবেশ করল। এটা আমাদের সামনে একটা বিরাট প্রশ্ন। পুলিশ তাদেরকে কেন সমাবেশ করতে দিল?
সংবাদ সম্মেলনের শেষ দিকে হেযবুত তওহীদের পক্ষ থেকে ছয়টি দাবি উপস্থাপন করা হয়, ১. চরমোনাইয়ের উগ্রবাদী, সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও মদদদাতাদের পাশাপাশি সেদিন সন্ধ্যার পর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যারা হেযবুত তওহীদের স্থানীয় কার্যালয়ের সামনে হামলা করার উদ্দেশ্যে জড়ো হয়েছিল অবিলম্বে তাদের সকলকেই আইনের আওতায় আনতে হবে। ২. সংগঠনের কার্যালয়সহ সদস্যদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা ও কর্মস্থলে জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ৩. হেযবুত তওহীদের বিরুদ্ধে অনলাইনে যে মিথ্যাচার, প্রোপাগান্ডা করা হয়েছে তার উপর আইসিটি আইনে (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন) ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ৪. অনুষ্ঠান বানচাল হওয়ায় ক্ষতিপূরণ আদায়ের দাবি জানিয়েছে হেযবুত তওহীদ; যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১০ (দশ) লক্ষ টাকা। ৫. চরমোনাই গোষ্ঠীর অপপ্রচার, মিথ্যাচার, ধর্মকে ব্যবহার করে অপরাজনীতির চালচিত্র এবং গত দুইদিন ধরে বরিশালে তারা যেসব অন্যায় কর্মকাণ্ডগুলো করেছে সেগুলো গণমাধ্যমে তুলে ধরতে হবে। ৬. বরিশালে সর্বোচ্চ প্রচারকার্য চলাকালীন পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
এ সময় নেতারা আরো বলেন, নিজস্ব মত প্রকাশের অধিকার আমাদের বৈধ শাসনতান্ত্রিক অধিকার ও মানবাধিকার। এতে হস্তক্ষেপ করার কারো অধিকার নাই। আমরা উগ্রবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করছি, হাটে বাজারে বিভিন্ন স্থানে প্রকৃত ইসলাম প্রচার করছি। বরিশালের হাটে, বাজারে সকল স্থানে আমরা এ প্রচার করে চলেছি। আমাদের কার্যক্রমে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার দাবি জানাচ্ছি। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন হেযবুত তওহীদের বরিশাল জেলা সভাপতি মো: কবির মৃধা, সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন মৃধা, বরিশাল মহানগর সভাপতি নূর মোহাম্মদ আরিফ, বরিশাল মহানগর সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান প্রমুখ।
You may like
Highlights
বাউফলের সেই লাল মিয়ার পাশে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

Published
1 day agoon
জানুয়ারি ২৮, ২০২৩
মানবতার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল আমিন। সংবাদ প্রকাশের পর বাউফলের সেই হতদরিদ্র লাল মিয়া হাওলাদারের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
শনিবার দুপরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল-আমিন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে সরজমিনে উপজেলার কালিশুরি ইউনিয়নের উত্তর রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা অসহায় দরিদ্র লাল মিয়া হাওলাদারের বাড়িতে যান। এসময় তিনি লাল মিয়াকে শীতবস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন এবং তাকে সরকারি ব্যয়ে ঘর নির্মাণ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
এরআগে গত শুক্রবার বাংলাদেশেরপত্র অনলাইনসহ কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় ‘আসমানী কবিতার রহিমদ্দির ঘরকেও হার মানায় বাউফলের লাল মিয়ার ঘর’ শিরোনামে একটি সচিত্র সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নজরে আসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল-আমিন সরেজমিনে নিজের চোখে সবকিছু দেখে দরিদ্র লাল মিয়াকে কম্বলসহ তার নিজের পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন। লাল মিয়াকে প্রতিবন্ধী ভাতার আওতায় নিয়ে আসাসহ ঘর তৈরি করার জন্য আরও আর্থিক সাহায্য প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন মানবিক কর্মকাণ্ডে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন লাল মিয়া।
এদিকে অর্থিক সহায়তা ও ঘর পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়ে ইউএনওকে ধন্যবাদ জানান লাল মিয়া।
আসমানী কবিতার রহিমদ্দির ঘরকেও হার মানায় বাউফলের লাল মিয়ার ঘর
দেশজুড়ে
ঝিনাইগাতীতে ‘কল্পিত অভিযোগে’ মানববন্ধনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

Published
2 days agoon
জানুয়ারি ২৭, ২০২৩
নির্বাচনে সমর্থন না করা, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধসহ বিভিন্ন আক্রোশে অনুসারীদের নিয়ে ‘নাটকীয় মানববন্ধন’ করে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন আকরাম হোসেন নামে এক ব্যাক্তি।
শুক্রবার বিকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার ভালুকা গ্রামে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন মৃত আলী আকবরের ছেলে আকরাম হোসেন।
মানববন্ধনের সংবাদ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ ও বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে কল্পিত অভিযোগ দিয়ে তার পরিবারকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে এবং পরিবারের শান্তি বিনষ্ট হচ্ছে বলেও অভিযোগ তার।
৭০ বছর বয়সী বৃদ্ধ আকরাম হোসেনের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে তার ছেলে ফজলুল করিম। তিনি বলেন, গত ২৩ জানুয়ারি পার্শ্ববর্তী ফুলহারি গ্রামের ইউপি সদস্য ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যন মজনু মিয়া কল্পিত অভিযোগ তুলে আমাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিভিন্ন দপ্তরের অভিযোগ দিয়ে অপপ্রচার করে আসছে। এমনকি পত্রিকায় আমাদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করে আমাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করছে। এছাড়াও মিথ্যা মামলা দায়ের করে আমাদেরকে হয়রানী করছে। এতে আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের সুনাম, শান্তি ভঙ্গের মারাত্মক কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
উল্লেখ্য বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া মজনু মিয়ার অভিযোগ অনুযায়ী- গত ১৫ জানুয়ারি বিকাল ৪টায় ভালুকা গ্রামের জনৈক হাবিবর ও হালিমের বাড়ির সম্মুখে মৃত আঃ জলিলের পুত্র মোঃ মজনু মিয়াকে প্রাণ নাশের হুমকি ও রাম দা এবং চাকু নিয়া মারপিট মিথ্যা হুমকির কথা বলে এবং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে গালাগালি করা, হত্যার হুমকি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অভিযোগ করেন। অভিযোগেগ আকরাম হোসেনকে ১নং বিবাদী করা হয়েছে। ২নং বিবাদী করা হয় মো. ফজলুল করিম ওরফে ফজল হককে।
মজনু মিয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত উল্লেখ করে আকরাম হোসেন বলেন, ১৩ থেকে ১৭ জানুয়ারী পর্যন্ত তিনি ঢাকায় বিশ্ব ইজতেমায় ছিলেন। ২নং বিবাদী মোঃ ফজলুল করিম ওরফে ফজল হক ঘটনার পূর্ব থেকেই ঢাকায় অবস্থান করে ব্যবসায় লিপ্ত ছিলেন। ফরহাদ হোসেন ও জিব্রাইলকে ৩/৪ নং বিবাদী করা হয়েছে। মূলত ফরহাদ ও জিব্রাইল মো. মজনু মিয়ার বিরুদ্ধে আনীত একটি মামলার স্বাক্ষী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে। ১৫ জানুয়ারিতে বর্ণিত কোনো ঘটনাই ঘটেনি বলে দাবি করেন তিনি। এছাড়াও মজনু মিয়ার অভিযোগ উল্লেখিত চুরি, ডাকাতি, খুন, রাহাজানি, ছিনতাই এবং মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দেওয়ার বিষয়টিও সম্পূর্ণ মিথ্যা বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
ভালুকা গ্রামের হালিম মিয়া বলেন, আমার বাড়ির সামনে যে ঘটনার কথা মজনু বলছে সেই ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি। তবে তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে।
মজনু মিয়া বলেন, আকরাম আমার সাথে দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝামেলা করে আসছে। তাই তার বিরুদ্ধে আমি মানববন্ধন করতে বাধ্য হয়েছি।
এদিকে মানববন্ধন ও অভিযোগের বিষয়টিকে ‘গ্রাম্য রাজনীতি’ বলে মন্তব্য করেছেন তার পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীরা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিও তাদের।

শেরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় মো. আবু সাইদ নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হয়েছেন। সেইসাথে তার সাথে থাকা এক ভরি স্বর্ণ, ১২ আনি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন এবং নগদ টাকাসহ প্রায় দেড় লাখ টাকার মালামাল ছিনতাই করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের নয়ানীবাজার সুজন জুয়েলার্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে আবু সাইদের পিতা মো. শামছুদ্দিন সমেশ বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, শহরের মুন্সিবাজারস্থ সুলতানা জুয়েলার্সের মালিক শামছুদ্দিন সমেশ এর ছেলে মো. আবু সাইদ দুপুরের দিকে গহনা তৈরীর জন্য এক ভরি ওজনের স্বর্ণ এবং একটি স্বর্ণের চেইন নিয়ে নয়ানীবাজার এলাকায় একজন কারিগরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
এসময় আবু সাইদকে দিঘারপার মহল্লার হেলাল উদ্দিনের ছেলে নয়ন মিয়া, নয়ানীবাজার মহল্লার ইয়াকুব আলীর ছেলে আব্দুল জলিল, শিব বাড়ী মহল্লার সোহেল মিয়ার ছেলে শ্রাবন মিয়া এবং কসবা কাঠগড় মহল্লার শাখা নামে (পিতা অজ্ঞাত) কয়েকজন যুবক পথি মধ্যে গতি রোধ করেন এবং দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি-সোটা নিয়ে হামলা চালায়। এসময় আবু সাইদের সাথে থাকা একটি স্বর্ণের চেইন এবং গহনা তৈরীর স্বর্ণ এবং নগদ টাকা ছিনতাই করে তাকে রাস্তায় ফেলে সন্ত্রাসীরা চম্পট দেয়। পরে আশপাশের লোকজন সাইদকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। তবে সাইদ শষ্কামুক্ত বলে জানান শেরপুর সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বশির আহমেদ বাদল জানায়, সন্ত্রাসী ঘটনার লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, মামলার গ্রহনের জন্য তদন্ত করা হচ্ছে।
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ8 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস