আন্তর্জাতিক
জার্মান সৈন্য মানবিক ও সামরিক সাহায্য করতে ইরাকে

Published
8 years agoon
জার্মান সেনাবাহিনীর ৬ জন সৈন্য ইরাকের উত্তরে কুর্দিস্তানে পৌঁছে গেছে৷ আইসিস বা আইএস জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে মানবিক ও সামরিক সাহায্য সমন্বয়ের কাজ করবেন তারা৷ সপ্তাহান্তেই অস্ত্র সরবরাহের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জার্মানি৷
এরবিল শহরের জার্মান দূতাবাস থেকে ছয়জন জার্মান সৈন্য মানবিক ও সামরিক সাহায্য সমন্বয়ের কাজ চালাবেন৷ তবে তারা কোনো সশস্ত্র অভিযানে অংশ নেবেন না, যেমনটা জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল শুরু থেকেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন৷ ম্যার্কেল আইসিস জঙ্গিদের কার্যকলাপকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে দেখেন এবং তা বন্ধ করতে অস্ত্র পাঠানোর পক্ষে সওয়াল করছেন৷ জার্মানিতে কুর্দিদের জন্য অস্ত্র সরবরাহ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক চলছে৷ সপ্তাহান্তেই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে সরকার৷
তারপর সোমবার জার্মান সংসদের নিম্ন কক্ষে বিষয়টি উত্থাপন করা হবে৷ বলা বাহুল্য, সেখানে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতার বলে সরকার তার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করতে পারবে৷ তবে কিছু অস্ত্র যে পাঠানো হবে, সে বিষয়টা ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে৷ জার্মানির দুই খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সংগঠনও কুর্দিদের অস্ত্র সরবরাহের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে৷
নিজেদের পুরানো শত্রুতা ভুলে কট্টরপন্থি সুন্নি আইসিস জঙ্গিদের মোকাবিলায় ইরাকি কুর্দিস্তানের পাশে দাঁড়াচ্ছে অ্যামেরিকা থেকে ইরানের মতো দেশ৷ মার্কিন সেনাবাহিনী জানিয়েছে, মোট সাতটি দেশ কুর্দি পেশমারগা বাহিনীকে অস্ত্র ও সরঞ্জাম সরবরাহ করবে৷ তারা হলো আলবেনিয়া, ব্রিটেন, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, ডেনমার্ক, ফ্রান্স ও ইটালি৷ আরও দেশ এগিয়ে আসবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী চাক হেগেল৷ বাগদাদে ইরাকের সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমেই এই আন্তর্জাতিক উদ্যোগ শুরু হয়েছে৷ উদ্দেশ্য, দক্ষিণে ইরাকি সেনাবাহিনী ও উত্তরে কুর্দি বাহিনী যাতে সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে ইসলামি জঙ্গিদের মোকাবিলা করতে পারে৷
এদিকে কুর্দিস্তানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ বারজানি বলেছেন, ইরান প্রায় সবার আগে কুর্দিদের অস্ত্র সরবরাহ করতে শুরু করেছে৷ এরবিল শহরে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জরিফের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বারজানি এ কথা বলেন৷ জরিফ বলেন, তার দেশ ইরাকে কোনো সৈন্য পাঠাচ্ছে না৷ তবে ইরাকের ফেডারেল সরকার ও কুর্দিস্তান প্রশাসনকে অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করছে তেহরান৷ তিনি ইরাকের ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতি ইরানের সমর্থন প্রকাশ করেন৷ তিনি আরও বলেন, ইরাকের নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে ইরান তার নিজস্ব নিরাপত্তা হিসেবে গণ্য করে৷ তার মতে, আইসিস জঙ্গিদের তৎপরতা শুধু আঞ্চলিক নয়, আন্তর্জাতিক মহলের কাছেও বড় হুমকি৷-রয়টার্স।
You may like

সাবেক ইউরেনিয়াম খনিতে পরিমাপের কাজ চলছে। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাইক্রোবায়োলজিস্ট হিসেবে এরিকা কোটে কিছু স্বেচ্ছাসেবী মানুষের সঙ্গে মিলে সেখানে প্রায় ২০০ অ্যাল্ডার, বার্চ এবং উইলো গাছ পোঁতেন।
মাটিতে হেভি মেটাল থাকা সত্ত্বেও তাঁরা সেই কাজ করেন। গাছগুলি স্বাভাবিকভাবে বড় হলে কয়েক বছর পর সেগুলির কাঠ কেটে আগুন জ্বালানো যাবে বলে আশা করা হয়েছিল। তবে এমন মাটিতে সেটা আদৌ সম্ভব কিনা, সে বিষয়ে সংশয় ছিল। এরিকা কোটে জায়গাটিকে ঠিক মাটি বলতেই প্রস্তুত নন। তার মতে, বেড়ে ওঠা জমি একেবারে অন্যরকম দেখতে।
শাকসবজি বা ফল চাষের প্রশ্নই ওঠে না, যদিও ইউরেনিয়াম খনি বন্ধ হবার পর এই জমির সংস্কার করে সেখানে দূষণহীন মাটি ঢালা হয়েছে। ইয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতাত্ত্বিক টর্স্টেন শেফারব বলেন, ‘‘যেমনটা দেখছেন, এই হ্রদকে ঘিরে উদ্ভিদ জগত শিকড় ছড়িয়েছে। অর্থাৎ গাছপালা এই অংশকে ভালোভাবে গ্রহণ করেছে। আরও নীচের দিকে দেখলে বালুময় উপাদান পাওয়া যাবে। সর্বশেষ তুষার যুগে এই স্তর গড়ে উঠেছিল। এখানে প্রায় কোনো শিকড়ের চিহ্ন পাওয়া যাবে না। এখানকার পিএইচ ভ্যালুও অত্যন্ত কম। মোটকথা গাছপালা এই এলাকা পছন্দ করে না।”
পিএইচ ভ্যালু কম হবার অর্থ জমিতে অম্ল রয়েছে। যে সব ধাতু সাধারণ অবস্থায় শক্ত থাকে, সেগুলি এখানে গলে গিয়ে জমির মধ্য দিয়ে ভূগর্ভস্থ পানির সঙ্গে মিশে যায়। এভাবে সেগুলি গাছপালার মধ্যেও প্রবেশ করে। টর্স্টেন শেফার বলেন, ‘‘সে কারণে আমরা আমাদের পরীক্ষার আওতায় এমন মাটির মিশ্রণ সৃষ্টি করি, যার মধ্যে সামান্য চুনও থাকে। চুন পিএইচ বাফার হিসেবে কাজ করে, যাতে গাছপালা বেড়ে ওঠার পরিবেশ শুধু আদর্শ নয়, বরং আরও উন্নত হতে পারে।”
অর্থাৎ জমি অম্লমুক্ত করা হচ্ছে। কিন্তু ইয়েনার গবেষকরা শুধু তাতেই সন্তুষ্ট নন। মাটি থেকে ধাতু আলাদা করতে তাঁরা সেই ধাতুকে আবার শক্ত করতে চান। ছত্রাক নাকি সেই কাজ করতে পারে। ইয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজিস্ট এরিকা কোটে বলেন, ‘‘ছত্রাক প্রকৃতির মধ্যে এমনিতেই সিম্বায়োসিসের মাধ্যমে পানি ও ধাতব উপাদান গাছের মধ্যে টানে বলে সেটি কিছুটা ফিল্টার হিসেবেও কাজ করে। ছত্রাক যে উপাদান গাছে চালান করে না, গাছ তা গ্রহণও করে না। অর্থাৎ ছত্রাক না থাকলে গাছে আরও বেশি হেভি মেটাল প্রবেশ করতো।”
সেখানকার মাটিতে জীবাণুর কার্যকলাপ তরান্বিত করতে বিজ্ঞানীরা প্রতি বছর বিশেষ ধরনের মাইক্রোঅরগ্যানিজম যোগ করেন। এরিকা কোটে বলেন, ‘‘জঙ্গলে বিশেষ গাছের নীচে বিশেষ ছত্রাক থাকে। লার্চ বোলেটাস বা বার্চ মাশরুমের নাম শুনলেই তা স্পষ্ট বোঝা যায়। লার্চ বা বার্চ গাছের কোলে সেগুলি পাওয়া যায়। অর্থাৎ আমাদের এমন ছত্রাকের সন্ধান করতে হবে, যেগুলি নির্দিষ্ট গাছের সঙ্গে সংলাপ চালাতে পারে।”
এখনো পর্যন্ত সাবেক ইউরেনিয়াম খনির জমিতে আল্ডার গাছ পুঁতে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া গেছে। বার্চ গাছ কিছুটা এবং তৃণভূমি সামান্য সাফল্য এনেছে। আগামী বছরগুলিতে পরিস্থিতি বদলে যেতে পারে। সে কারণে গবেষকরা পরীক্ষার কাজ চালিয়ে যেতে চান। তবে জমিতে ব্যাকটিরিয়া ও ছত্রাক যোগ করে যে লাভ হয়, সে বিষয়ে তাঁদের মনে কোনো সংশয় নেই। এরিকা কোটে বলেন, ‘‘জমি ফেলে রাখলে সেখানে আবার ঘাস গজায়। প্রাকৃতিক ঘাসজমির মতো জীবাণু জগত সৃষ্টি হতে প্রায় ৪০ বছর সময় লাগে। অর্থাৎ আমরা এখানে জীবাণু যোগ করে কার্যত ৪০ বছর সময় বাঁচিয়ে দিচ্ছি। তাই নতুন ইকোসিস্টেমের সঙ্গে সেই জীবাণুর মানিয়ে নিতে সময় লাগছে না।”
তবে সেই এলাকার বিষমুক্ত ছত্রাকও খাবার যোগ্য নয়। কারণ মাটির হেভি মেটাল সেগুলিতে জমা হচ্ছে। একমাত্র পচে যাবার পরই সেই ধাতু আবার বেরিয়ে আসে। তবে সেই ধাতুর পরিমাণ এতই কম, যে গাছের কোনো ক্ষতি হয় না।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে দুটি হামলার ঘটনায় সেনা ও বেসামরিকসহ অন্তত ২৮ জন নিহত হয়েছেন। সশস্ত্র হামলাকারীরা রোববার ও সোমবার এসব হামলা চালিয়েছে বলে সোমবার পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী ও একজন আঞ্চলিক গভর্নর।
নিজেদের বিবৃতিতে সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দেশের উত্তরাঞ্চলে নাইজার সীমান্তের কাছে ফালানগৌতৌতে সামরিক বাহিনীর একটি কমব্যাট ইউনিট ইউনিট হামলার মুখে পড়ে, এতে ১০ সেনা, স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর দুই যোদ্ধা ও এক বেসামরিক নিহত হয়।
হামলার ঘটনা শেষ হওয়ার পর ঘটনাস্থলে ১৫ হামলাকারীর মৃতদেহ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে তারা। সোমবার পৃথক আরেক বিবৃতিতে বুরকিনা ফাসোর দক্ষিণাঞ্চলীয় ক্যাসকেডস অঞ্চলের গভর্নর কর্নেল জ্য চার্লস দিত ইয়েনাপোনো সোম জানিয়েছেন, রোববার এক হামলার পর ১৫ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে, নিহতরা সবাই বেসামরিক।
গভর্নর জানান, সশস্ত্র ব্যক্তিরা দুটি যাত্রীবাহী গাড়ি থামায়, সেগুলোতে আটজন নারী ১৬ জন পুরুষ ছিলেন। নারীদের এবং শুধু একজন পুরুষকে মুক্তি দেওয়া হয়, বাকি সবাইকে মেরে ফেলা হয়েছে। বিবৃতিতে গভর্নর সোম বলেছেন, “এই ৩০ জানুয়ারি নিহতদের মৃতদেহ লিঙ্গুয়েকোরো গ্রামের কাছে পাওয়া গেছে, তাদের শরীরে গুলির ক্ষত ছিল।”
পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলের দেশ বুরকিনা ফাসো এবং এর প্রতিবেশী মালি ও নাইজার আল কায়েদা ও ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সঙ্গে সম্পর্কিত জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াই করছে। জঙ্গিরা দেশটির অনুর্বর ও প্রধানত গ্রামীণ উত্তরাঞ্চলের বহু অঞ্চল দখল করে নিয়ে শত শত গ্রামবাসীকে হত্যা করেছে। তাদের তাণ্ডবের কারণে ওই অঞ্চলের প্রায় ২০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। জঙ্গিরা বহু গ্রাম ও শহর অবরুদ্ধ করে রেখেছে, এতে খাদ্য সংকট ক্রমেই তীব্র আকার ধারণ করছে।
Highlights
পেশোয়ায় মসজিদে আত্মঘাতী বোমা হামলা, নিহত বেড়ে ৮৩

Published
3 days agoon
জানুয়ারি ৩১, ২০২৩
পাকিস্তানের পেশোয়ার শহরের পুলিশ লাইনস এলাকার ভেতর একটি মসজিদে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮৩ জনে দাঁড়িয়েছে বলে এক হাসপাতালের মুখপাত্র জানিয়েছেন।
সোমবারের ওই হামলায় আরও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, এদের বেশ কয়েকজনের অবস্থা সঙ্কটজনক বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন ওই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
পাকিস্তান তালেবান নামে পরিচিত জঙ্গি গোষ্ঠী তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) সঙ্গে ইসলামাবাদ সরকারের যুদ্ধবিরতি চুক্তি নভেম্বরে শেষ হওয়ার পর থেকে দেশটিজুড়ে সন্ত্রাসী হামলা বৃদ্ধি পেয়েছে। কোনো গোষ্ঠী পেশোয়ারের হামলার দায় স্বীকার না করলেও এর জন্য টিটিপিকেই সন্দেহ করা হচ্ছে।
টিটিপির এক কমান্ডার প্রাথমিকভাবে হামলার দায় স্বীকার করলেও গোষ্ঠীটি পরে দাবি করেছে, এর সঙ্গে তারা জড়িত নয়।
সোমবার পেশোয়ারের অত্যন্ত সুরক্ষিত পুলিশ লাইনস এলাকার ভেতরে মসজিদটিতে জোহরের নামাজ চলার সময় এক আত্মঘাতী হামলাকারী বোমা বিস্ফোরণে নিজেকে উড়িয়ে দেয়। মসজিদটিতে তখন প্রায় তিন থেকে চারশ লোক ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। এদের অনেকেই পুলিশ সদস্য বা কর্মকর্তা।
হামলাকারী কীভাবে এই এলাকায় প্রবেশ করেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করেই হামলাটি চালানো হয়েছে বলে ধারণা তদন্তকারীদের।
পেশোয়ারের পুলিশ প্রধান মুহাম্মদ ইজাজ খান বলেন, বোমা নিয়ে হামলাকারী কম্পাউন্ডের সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থানে পৌঁছে গেছেন।
“সেখানে নিরাপত্তায় গাফিলতি হওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট। আমরা বিস্ফোরকের চিহ্ন খুঁজে পেয়েছি,”বলেছেন তিনি।
মঙ্গলবারও মসজিদটির ধ্বংসাবশেষের নিজে চাপা পড়া লোকজনের খোঁজে অনুসন্ধান অব্যাহত ছিল। উদ্ধারকর্মীদের এক মুখপাত্র মোহাম্মদ বিলাল ফাইজি বিবিসি উর্দুকে জানিয়েছেন, উদ্ধারকাজ আরও তিন ঘণ্টা ধরে চলবে।
ফাইজি বলেন, “১৮ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে উদ্ধারকাজ চলছে। আরও ২০ জনের মৃতদেহ ধ্বংসাবশেষ থেকে বের করা হয়েছে, এখনও কিছু মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।”
মসজিদটি পেশোয়ারের সবচেয়ে সুরক্ষিত এলাকাগুলোর (রেড জোন) একটিতে অবস্থিত। এই এলাকায় প্রাদেশিক পুলিশের সদরদপ্তর, গোয়েন্দা সংস্থা ও সন্ত্রাস দমন বিভাগের কার্যালয় আছে।
এ হামলার পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘‘যারা পাকিস্তানের সুরক্ষায় দায়িত্ব পালন করছেন তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে সন্ত্রাসীরা দেশ জুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাইছে।”
‘হামলাকারীদের সঙ্গে ইসলাম ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
এক প্রত্যক্ষদর্শী পাকিস্তানের সংবাদ চ্যানেল জিও টিভিকে বলেছেন, “জোহরের নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণটি ঘটে, এতে দোতলা মসজিদটি ভেঙে পড়েছে।”
বিস্ফোরণের সময় তিনি মসজিদের ঠিক সামনে ছিলেন বলে জানিয়েছেন। পাকিস্তানের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম পিটিভির দেখানো ফুটেজে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ছোটাছুটি করে ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে আহতদের কাঁধে করে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
ঘটনাস্থল থেকে ডনের সংবাদাতা জানিয়েছেন, মসজিদ ভবনের এটি অংশ ধসে পড়েছে এবং সামনের সারিতে যারা নামাজ পড়ছিলেন তারা ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে গত বছর পেশোয়ারের কোচা রিসালদার এলাকার একটি শিয়া মসজিদে আত্মঘাতী হামলায় ৬৩ জন নিহত হয়েছিল।
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ8 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস