Connect with us

কৃষি সংবাদ

ঠাকুরগাঁওয়ে গমের বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা

Avatar photo

Published

on

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ফসলের মাঠে গমের সবুজ সমারোহ। গেল বছর ভালো দাম পাওয়ায় এ বছর আরও বেশি জমিতে চাষাবাদ করেছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বাম্পার ফলনের প্রত্যাশা তাদের।

ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ ঠাকুরগাঁও জেলায় ৩৬ হাজার ৬শ’ ৫৭ হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। সরেজমিনে, ঠাকুরগাঁও জেলার পাঁচটি উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, এ বছর মাঠে মাঠে চোখ জুড়ানো সবুজ ক্ষেতের সমারোহ। সবুজে চোখ রাখলে তা ফেরানো যায় না। ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার দেবীপুর গ্রামের কৃষক আশরাফুল ইসলাম জানান, গম চাষাবাদ খুব সহজ এবং স্বল্প সময়ে অধিক লাভজনক ফসল। তিনি এ বছর ৫০ শতক জমিতে গমের আবাদ করেছেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর ভালো ফলন হবে বলে তিনি আশা করছেন। হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া গ্রামের চন্দ্র মোহন বলেন, গম চাষাবাদে খরচ এবং রোগ বালাই খুব কম হয়। এ বছর আমি দুই একর জমিতে চাষ করেছি, ফলন ভাল হয়েছে।

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড়বাড়ি কাশিডাঙ্গা গ্রামের হুমায়ুন কবির জানান, এক বিঘা মাটিতে গম চাষে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘা মাটিতে কমপক্ষে ১৬ থেকে ১৮ মণ গম উৎপাদন হয়। গত বছরের মতো এ বছরো গমের মূল্য প্রতি মণ ১ হাজার টাকা হলে বিঘা প্রতি লাভ হবে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা।

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় জানান, কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

রানীশংকৈল উপজেলার হাড়িয়া গ্রামের কৃষক আমিরুল ইসলাম বলেন, আমি ২ একর জমিতে গম চাষ করেছি বাম্পার ফলনের আশা করি এবার লাভ হতে পারে। পীরগঞ্জ উপজেলার কৌশানিগঞ্জ নাককাটি গ্রামের মোশারুল ইসলাম বলেন, আমাদের এলাকায় প্রচুর গম আবাদ হয়েছে। কিন্তু কৃষকরা ভালো দাম পায় তাহলে তাদের মুখে হাসি ফুটবে তাই এবার গমের ফলন বাম্পার হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সুত্র থেকে বলেন, ‘এ ঠাকুরগাঁও জেলার মাটি গম চাষের জন্য উপযোগী। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছরও গমের বাম্পার ফলন হবে’।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

আলুতে ‘লেট ব্লাইট‘ রোগ: শেষ সময়ে উৎকণ্ঠায় উত্তরাঞ্চলের চাষিরা

Avatar photo

Published

on

রংপুর অফিস:
আলু উৎপাদনে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা রংপুর। প্রতিবছর আলু চাষে স্বপ্ন বুনে এই জেলার প্রায় দুই লাখ কৃষক। কিন্তু ক্ষেত থেকে আলু তোলার শেষ সময়ে এসে জমিতে দেখা দিয়েছে পচন রোগ ‘লেট ব্লাইট’। এতে বিপাকে পড়েছেন আলুচাষিরা। সার কীটনাশকের চড়া দামের সঙ্গে ‘লেট ব্লাইট’ রোগ দমনে স্প্রে কিনতে বাড়তি খরচ যেন অনিশ্চিত লাভে মরার উপর খাড়ার ঘা হয়েছে কৃষকের জন্য।

রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ৫৩ হাজার ৩০৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষাবাদ হয়েছে। এসব জমি থেকে প্রায় ১৫ লাখ মেট্রিকটন আলু উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভালো ফলন হলে জেলা থেকে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকারও বেশি আলু বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে। দিনে রোদের তাপ আর রাতে শীতের তীব্রতা ও সঙ্গে ঠাণ্ডা বাতাস থাকলে ‘লেট ব্লাইট’ রোগের আক্রমণের শঙ্কা থাকে বলে জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

গতকাল বুধবার জেলার পীরগাছা উপজেলাসহ আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সকালের রোদ ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কৃষকরা স্প্রে মেশিন কাঁধে নিয়ে আলুর জমিতে ওষুধ দিচ্ছেন। ওষুধের কারণে অনেক জমির আলু গাছের ডগাগুলো হলদে রঙে পরিণত হয়েছে।জমিতে স্প্রে করতে কৃষকদের বাড়তি খরচ হচ্ছে একর প্রতি ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা।

জমিতে ওষুধ স্প্রে করার সময় কথা হয় পীরগাছা উপজেলার পারুল ইউনিয়ন নাগদাহ এলাকার কৃষক ফয়জার রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘শুরুর দিকে আলু গাছের চেহারা অনেক ভালো ছিলো। এখনো ভালো আছে। আমার আলুর বয়স ৬৮ দিন হয়েছে ৮০ দিন পার হলে আর কোনো টেনশন থাকতো না। কিন্তু হঠাৎ করে গত ৪-৫ দিন থেকে পাতায় পাতায় পচারি (লেট ব্লাইট) রোগ দেখা দিয়েছে। এর পর থেকেই দুই দফায় ওষুধ স্প্রে করলাম। এই রোগ দমন করা না গেলে আসামি এক সপ্তাহের মধ্যেই পুরো জমির গাছের পাতাগুলো পচে যাবে এরপর আলুর ডগাও পচে যাবে। অর্থাৎ নিমিষেই সোনার ক্ষেতের ফসল নষ্ট হয়ে যাবে।’

পার্শ্ববর্তী এলাকার কৃষক জাফরুল ইসলাম বলেন, ‘সুন্দর গাছগুলো হঠাৎ করে পচারি রোগের আক্রমণে নষ্ট হতে বসেছে। খুবই দুশ্চিন্তায় পড়েছি। যাহোক কয়েক দফায় স্প্রে করে মনে হচ্ছে কিছুটা রোগ কমতে শুরু করেছে।’

দেউতি এলাকার জসিম নামের এক কীটনাশক ব্যবসায়ী বলেন, ‘গতবারের তুলনায় এবার আলুর আবাদ এবং গাছের ভালো খবর আমরা পাচ্ছি। তবে কিছু কিছু এলাকায় গত সপ্তাহ থেকে পচারি রোগের আক্রমণের খবর পাচ্ছি। ওইসব এলাকার কৃষক লেট ব্লাইট দমনের ওষুধ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এই রোগ দ্রুত দমন করা না গেলে তা অন্য জমিতেও ছড়িয়ে পড়বে।’

রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান বলেন, ‘গতবারের তুলনায় এবার আবহাওয়া ভালো থাকায় আলুর আবাদ অনেক ভালো আছে। তবে গত কয়েকদিন আগে রাতে কুয়াশার পরিমাণ কিছুটা বেশি ছিলো। সেই সময়ে অনেক কৃষক ওষুধ স্প্রের সময়ক্ষণ বুঝে উঠতে পারেননি। তাই হয়তো কিছু কৃষকের জমিতে লেট ব্লাইট রোগ দেখা দিয়েছে। তবে অন্যবারের তুলনায় এবার সেটি অনেক কম। আলুর বয়স এখন শেষ পর্যায়ে। কৃষকের ক্ষেত অনেক ভালো আছে।’

Continue Reading

Highlights

নাগেশ্বরীর চরাঞ্চলে বেড়েছে ভূট্টা চাষ

Avatar photo

Published

on

কুড়িগ্রামের নাগেশ^রীতে দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলগুলোতে ভূট্টা চাষে সবুজে ঘিরে রেখেছে চারদিক। ভালো ফলনের আশায় কৃষকের চোখে মুখে খুশির ঝিলিক। বালুময় এসব চরাঞ্চলে ভূট্টা ক্ষেতের চোখ জুরানো সবুজ দৃশ্য চোখে পড়ে উপজেলার নাগেশ্বরী পৌরসভা, কালীগঞ্জ, কচাকাটা, নুনখাওয়া, নারায়নপুর, কচাকাটাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চরাঞ্চলগুলোতে।

স্থানীয় কৃষকরা জানিয়েছে, প্রতিবারই এসব জমিতে ধান, গম, সরিষা, তিষি, পাট, আঁখ ইত্যাদি ফসল চাষ করলেও বিকল্প হিসেবে ভূট্টা চষে করছেন তারা। বন্যা পরবর্তীতে উপজেলার বিভিন্ন নদ-নদীর জেগে ওঠা পলিযুক্ত চরাঞ্চলে নিজস্ব পৃষ্ঠপোষকতায় ভূট্টা চাষাবাদে মাঠে নেমেছে। কম খরচ ও অল্প পরিচর্যায় অধিক লাভবান হওয়ায় ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের।

চরাঞ্চলীয় এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভূট্টা ক্ষেতের বিস্তির্ণ মাঠ জুরে সবুজ চাঁদর বিছিয়ে দিয়েছে প্রকৃতিতে। ভালো ফলনের আশায় উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে ক্ষেতে ঠিকমতো সেচ, কীটনাশক ও সার প্রয়োগসহ সুষ্ঠু পরিচর্যা করে আসছেন নিয়মিত। কম খরচ ও অল্প পরিচর্যায় বেড়ে উঠা এ শস্যটি বিঘা প্রতি ফলন হয় ৩০ মণের উপরে। মণ প্রতি বিক্রি হয় ১২শ থেকে ১৪শ টাকা পর্যন্ত। কৃষকরা আরও জানায়, ভূট্টা চাষের ফলে মাছ ও মুরগির খাবার হিসেবে ব্যবহার হওয়ার এই চাষের প্রতি ঝুঁকছে তারা। এছাড়াও ভূট্টা বিক্রিসহ এই ফসল দিয়ে খই, রুটি তৈরি এবং গো খাদ্য এবং এর গাছ ও মোচা জ¦ালানী হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। তবে সরকারি পৃষ্টপোষকতায় শস্যটি চাষাবাদ করা গেলে বিঘা প্রতি এর ফলন বেড়ে যাবে এবং চাষাবাদেও আরো অনেকেই উৎসাহী হবে।

উপজেলার কালীগঞ্জ ইউনিয়নের নারায়নপুর ইউনিয়নের কালারচরের আইনুল হক জানান, তিনি প্রতি বছরই ভুট্টা চাষ করেন। এ বছরও চাষ করেছেন প্রায় ৮ বিঘা জমিতে। ভূট্টার গাছে গাছে ফুলের কুঁড়ি আসতে শুরু করেছে। ফলন ভালো হবার আশা করছেন তিনি।

এছাড়াও নামারচর এলাকার জাবেদ আলী চাষকরেছেন ৩ বিঘা জমিতে। মাঝের চরের জয়নাল মিয়া চাষ রেছেন ২ একর, পাখি উড়ার চরের রহমত আলী চাষ করছে ১০ বিঘা। এছাড়াও ভূট্টা চাষের আবাদি জমি সম্প্রসারিত হচ্ছে বেরুবাড়ি ইউনিয়নের চর বেরুবাড়ি, চর কাপনা ও নুনখাওয়া ইউনিয়নের বাহুবল এলাকসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে। এদের কেউ জমি বরগা নিয়ে আবার কেউ লিজ নিয়ে মিরাকেল, ডন, টাইগার, সুপার শাইন ইত্যাদি জাতের ভূট্টা চাষ শুরু করেছে। প্রতি একরে বীজ লেগেছে ২ কেজি। বর্তমানে গাছগুলো বেশ হৃষ্ট-পুষ্ঠ ও তরতাজা বলে ফলন ভালো হওয়ার আশা তাদের। তবে দাম ভালো পেলে ভূট্টা চাষে আরও বেশি আগ্রহী হবেন বলেও জানান কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলায় ১ হাজার ৪শ ৪০ হেক্টর জমিতে ভূট্টা চাষের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্জিত হয়েছে ১ হাজার ৪শ ১০ হেক্টর জমিতে। এ বছর কৃষি প্রণোদনার আওতায় বিএডিসি থেকে সরবরাহকৃত ভূট্টা উপজেলার ৭৫০ জন কৃষকের প্রত্যেককে ২ কেজি ভুট্টা, ২০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি করে এমওপি সার প্রণোদনা দেয়া হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার হোসেন জানান, উপজেলার দুধকুমর, ব্রহ্মপুত্র, সঙ্কোশ নদ-নদীর চরাঞ্চলে কৃষকরা বেশ উৎসাহের সাথে ভূট্টা চাষ করছে। তাই কীভাবে এর ফলন ভালো হয়ে তারা লাভবান হয় সেদিকটা লক্ষ্য রেখে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদেরকে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

Continue Reading

Highlights

তালতলীতে অনুমোদন ছাড়াই সরকারি খালের মাটি কেটে বিক্রি

Avatar photo

Published

on

তালতলী সংবাদদাতা, বরগুনা:
বরগুনার তালতলীতে খাস জমির মাটি কেটে বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে যেতে দেখা গেছে। গত শুক্রবার ভোর থেকে শুরু হয়ে দুপুর পর্যন্ত ৬টি মাহিন্দ্রা ট্রাক্টরের মাধ্যমে ওই মাটি নিয়ে যেতে দেখা যায়। উপজেলার ৬ নং নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের তাঁতীপাড়া এলাকা থেকে মাটি নিয়ে যাওয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা গেছে।

সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, সরকার থেকে বন্দোবস্ত নেয়া খাস জমির মধ্যে অবস্থিত সরকারি খাল দীর্ঘদিন ধরে না কাটায় খাল তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে সরু হয়ে গেছে। ঠিক এমন সময়ে কিছু লোক মিলে এলাকার মানুষকে খাল কেটে ফসলি জমির উপকারের প্রলোভন দেখিয়ে বোকা বানিয়ে ভূমি অফিসের অগোচরে থেকে বিভিন্ন এলাকায় টাকার বিনিময়ে জমি ভরাট করতে থাকে।

ম্যাপ অনুযায়ী, খাল খনন না করায় এবং খালের মাটি পারে না ফেলে লুটিয়ে নেয়ায় আগামী দিন গুলোতে কৃষকরা ঝুঁকিতে পড়ার আশংকা রয়েছে। অন্যদিকে এর গভীরতা বেশি ও চওড়া কম হওয়ার কারণে বর্ষার মৌসুমে সরল জমি (ফসলি) ভেঙ্গে কৃষক ক্ষতিগ্রস্থের পাশাপাশি খাল পুনঃরায় ভরাট হয়ে যাবে বলে মনে করেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজনে বলেন, ইউপি সদস্যরা মিলে মাটি কেটে বিক্রি করছে। এতে যদিও ফসলি জমির ক্ষতি হবে তবুও আমরা কিছু বলতে পারি না। তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ভূমি অফিসের অনুমতি না পেয়েও মাটি কেটে বিক্রি করছে।

অন্য একজন বলেন, নিশ্চিত এখান থেকে আইনের লোকেরাও ফায়দা লুটেছে। নয়তো কয়েকদিন ধরে মাটি কাটছে প্রশাসন নিরব কেনো? এখানে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কাটছে সাথে সরকারি গাছও কেটে নষ্ট করে দিচ্ছে। দ্রুত গাছপালা নষ্টের হাত থেকে এবং মাটি খেঁকোদের হাত থেকে খালটিকে রক্ষা করার দাবি জানান তারা।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শাকিল জানায়, এ বছর কৃষকের জমির ধান বাড়িতে নিতে পারে নি কেবল মাত্র পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায়। আমি এটার ব্যবস্থা করে কৃষকের উপকার করছি। তবে খালের মাটি কোথায় যায় এ ব্যাপারে সঠিক জবাব দিতে পারেন নি তিনি। বিক্রির দায় অস্বীকার করে ফোন কেটে দেন।

৬নং নিশানবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান বাচ্চু বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না। আমার অফিস কাউকে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা অথবা মাটি বিক্রি করার অনুমতি দেই নি। আমি বিষয়টি নিয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলছি।

এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম সাদিক তানভীর বলেন, আমি মাটি খনন বন্ধ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করতেছি।

Continue Reading