জাতীয়
নূর হোসেনকে ফেরত ‘শিগগিরই’

Published
8 years agoon
স্টাফ রিপোর্টার:
ভারতে অন্তরীণ নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের প্রধান আসামি নূর হোসেনকে ‘শিগগিরই’ ফেরত আনা হচ্ছে বলে সংসদীয় কমিটিকে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকের পর কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি সাংবাদিকদের একথা জানিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জে কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ও আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারসহ সাত হত্যাকাণ্ডের আসামি নূর হোসেন কলকাতায় গ্রেপ্তার হয়ে তিন মাস ধরে পশ্চিমবঙ্গের কারগারে রয়েছেন। এই আসামিকে ফেরতে নানা উদ্যোগের কথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হলেও তাতে কোনো অগ্রগতি দৃশ্যমাণ নয়। নয়া দিল্লি বলেছে, বাংলাদেশ নূর হোসেনকে ফেরত চাইলে তা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। টিপু মুনশি বলেন, কমিটির বৈঠকে নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারত যেসব কাগজপত্র চাওয়া হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সব কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে নূর হোসেনের গ্রেপ্তার ও তাকে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। টিপু মুনশি বলেন, “খুব শিগগির তাকে (নূর হোসেন) ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পাঠিয়েছে। তাকে ফিরিয়ে আনার বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে এ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।” কবে নাগাদ এই উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “সময়সীমা বলা যাবে না।” বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনতে সরকার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে বলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল ইতোপূর্বে জানিয়েছিলেন। সংসদীয় কমিটির বৈঠকে দেশে মাদকের বিস্তার রোধে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন তৈরির জন্য একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। টিপু মুনশি বলেন, “তিন সদস্যের এই উপ কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।” বৈঠকে পুলিশ বাহিনীতে লোকবল নিয়োগ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জনবল বাড়ানো ও মেট্রোপলিটন পুলিশের বিষয়ে আলোচনা হয় বলে জানান তিনি।
You may like
Highlights
তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার সাংবাদিক নয়ন

Published
5 hours agoon
ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৩
স্টাফ রিপোর্টার:
আশুলিয়ায় নারীকে শ্লীলতাহানীর ঘটনায় শালিস দরবারে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিক দাউদুল ইসলাম নয়ন। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। শুক্রবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে আশুলিয়ার ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
সাংবাদিক দাউদুল ইসলাম নয়ন দৈনিক দেশেরপত্রের স্টাফ রিপোর্টার ও আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের স্থায়ী নির্বাহী সদস্য।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে জাকির হোসেন নামে এক ব্যক্তি ফোন করে ইউনিক খন্দকার মসজিদ সংলগ্ন গোপালগঞ্জ ফার্নিচারের সামনে এক শালিশ দরবার হচ্ছে বলে জানান। গোলযোগ হবার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে তিনি সাংবাদিক নয়নকে ঘটনাস্থলে আসার জন্য অনুরোধ করেন। কাছাকাছি অবস্থানে াকায় সোয়া ১২টার মধ্যে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন সাংবাদিক নয়ন। উপস্থিত কর্তাব্যক্তিবর্গের সাে কথা বলে ঘটনার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহকালে গোপালগঞ্জ ফার্নিচারের স্বত্ত্বাধিকারী আ. মান্নানের ছেলে মানিক একদল সন্ত্রাসী নিয়ে হাজির হয়ে দরবারে অতর্কিত হামলা চালায়। নয়ন তাদের নিবৃত করতে গিয়েও ব্যর্থ হন। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসী দলের মো. সুজনসহ অন্যান্য সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক নয়নের উপর হামলা চালায়। এরপর প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে স্থান ত্যাগ করতে বলে।
আহত সাংবাদিক দাউদুল হক নয়ন বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছি। আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। আমি এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন আশুলিয়া সাংবাদিক সমন্বয় ক্লাবের সভাপতি সাইফুল ইসলাম হেলাল শেখ ও আশুলিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম খান লিটনসহ আশুলিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ। তারা এই ঘটনার সাথে জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
আশুলিয়া থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মফিজুল ইসলাম বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জাতীয়
গাজীপুরে ধর্মীয় লেবাসধারীদের সন্ত্রাসী হামলা: মামলা নেয়নি আদালত-পুলিশ কেউই

Published
2 days agoon
ফেব্রুয়ারি ২, ২০২৩
গাজীপুরে হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে আদালত-পুলিশ দু’ পক্ষই। গত ২৮ ডিসেম্বর শ্রীপুরের বরমি বাজার এলাকায় হেযবুত তওহীদের কিছু সদস্য জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালাচ্ছিল। এসময় তাদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা চালায় স্থানীয় কিছু উগ্রবাদি সন্ত্রাসীরা। ঘটনার পরদিন এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়ের করতে গেলে পুলিশ উভয়পক্ষের মীমাংসার কথা বলে মামলা গ্রহণে বিলম্ব করে। পরবর্তীতে বিবাদীরা মীমাংসার তোয়াক্কা না করে উল্টো হুমকি-ধামকি দিলেও পুলিশ মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানা। আইনানুযায়ী আক্রান্তরা নিম্ন আদালতের শরণাপন্ন হলে সেখানেও মামলা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানানো হয়। আসামিরা সমাজের চিহ্নিত মানুষ এবং তাদের পিছনে প্রভাবশালীদের হাত রয়েছে তাই পুলিশ মামলা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা যায়, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (শ্রীপুর) আদালত-১ এ মামলাটি গ্রহণের আবেদন জানানো হয়। শুনানির সময় আদালতের বিচারক শাকিল আহমেদ হেযবুত তওহীদকে ‘নিষিদ্ধ ঘোষণা’র কথা উল্লেখ করে মামলাটি খারিজ করে দিতে চায়। তবে আইনজীবীদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কড়া প্রতিবাদ জানানো হলে আদালত দলটি ‘নিষিদ্ধ নয়’ বলে স্বীকার করে। তবে হেযবুত তওহীদের সদস্যরা দাড়ি রাখে কিনা, গান হারাম মনে করে কিনা- এমন সব অবান্তর প্রশ্ন উত্থাপন করে আবেদনটি খারিজ করে দেয়।
এদিকে এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করেছেন আক্রান্ত বাদীপক্ষ। তারা বলছেন, এভাবে প্রথমে থানা ও পরে আদালত কর্তৃক মামলা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানানোর ঘটনায় দেশে আইনের শাসনের দুর্বলতা প্রকাশ পায়। মামলা দায়ের করার সুযোগ মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। মামলা যেরকমই হোক পুলিশের কর্তব্য হচ্ছে, তা আমলে নিয়ে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। অভিযোগের সত্যতানিশ্চিত না হলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অব্যাহতি প্রদান করার সুযোগ তো রয়েছেই। তা না করে মামলা গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ আইনের শাসনের পরিপন্থী।
এদিকে আসামিরা সমাজের চিহ্নিত মানুষ এবং তাদের পিছনে প্রভাবশালীদের হাত রয়েছে বলে পুলিশ মামলা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। বাদীপক্ষ জানায়, এজাহারভুক্ত এক ও দুই নম্বর আসামি যথাক্রমে আবদুস সাত্তার ও মোহাম্মদ আলী স্থানীয় জামিয়া আন ওয়ারিয়া মাদ্রাসার ‘বড় হুজুর’ বলে পরিচিত। এছাড়াও অজ্ঞাত আসামিরা একই মাদ্রাসার ছাত্র। ওই মাদ্রাসা স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দান-খয়রাতে চলে। এই প্রভাবশালী হুজুরদের বিব্রত না করতেই পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করেছে। এছাড়াও সেদিনের ঘটনা প্রকাশ্য দিবালোকে ঘটেছে, ওই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে তাই একবার মামলা গ্রহণ করলে আসামিদের অব্যাহতি প্রদানের সুযোগ নেই।
এ ব্যাপারে গাজীপুর জেলা হেযবুত তওহীদের সভাপতি শাজাহান প্রধান বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানানোর পর আমরা আশাবাদী ছিলাম কোর্ট অন্তত আমাদের মামলা গ্রহণ করবে। কিন্তু সেখান থেকেও আমাদের ফিরিয়ে দেওয়ায় আমরা সংক্ষুদ্ধ। একটা স্বাধীন দেশে আমাদের উপর হামলা হলো, আমাদের মা-বোনদের গায়ে হাত তুলল, তাদের লাঞ্ছিত করলো, মাদ্রাসার ভিতর ঢুকিয়ে ধর্ষণের হুমকি দিল কিন্তু আমরা এর বিচার পাচ্ছি না। বিচারতো দূরের কথা, বিচার চাওয়ার সুগোগটুকুও পাচ্ছি না। আসামিরা এলাকার চিহ্নিত অপরাধী, এর আগেও তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থানায় এসেছে। কিন্তু কোনটাই আমলে নেওয়া হয় নি। তারা এভাবে কেবল ধর্মের বেশ ধারণ করার দরুন পার পেয়ে যাচ্ছে। এটা না ইসলাম সমর্থন করে, না দেশের আইন সমর্থন করে।
উল্লেখ্য, গত ২৮ ডিসেম্বর দুপুরে শ্রীপুর উপজেলার বরমি বাজার এলাকায় সংগঠনের প্রকাশনা সামগ্রী বিক্রির সময় হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। এতে সংগঠনটির অন্তত ১২ জন কর্মী আহত হন। স্থানীয়রা জানায়, জামিয়া আন ওয়ারিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা থেকে কিছু ছাত্র-শিক্ষক লোহার রড, লাঠিসোটা নিয়ে তাদের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করে। তারা হেযবুত তওহীদের সদস্যদের এলোপাতাড়িভাবে মারধর, হত্যার উদ্দেশে মাথায় আঘাত ও নারী সদস্যদের শ্লীলতাহানি করে। এছাড়াও কর্মীদের সাথে থাকা সংগঠনের বেশকিছু বই, দাবি মোবাইল, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা জোরপূর্বক ছিনতাই করে। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
Highlights
দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১২তম অবস্থানে

Published
4 days agoon
জানুয়ারি ৩১, ২০২৩
বাংলাদেশে দুর্নীতি বেড়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। আগের বছর ছিল ১৩তম। মানে এক ধাপ অবনমন হয়েছে। দুর্নীতির ধারণা সূচক ২০২২ -এ এ তথ্য উঠে এসেছে।
মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে এ প্রতিবেদন তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
জার্মানির বার্লিনভিত্তিক আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই)-এর প্রতিবেদনে বিশ্বের ১৮০টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম বলে উল্লেখ করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় দুর্নীতি ধারণাসূচকে বাংলাদেশের স্কোর ও অবস্থানে এক ধাপ অবনমন হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ২০২২ সালের এ সূচক অনুযায়ী ১০০ এর স্কেলে বাংলাদেশে দুর্নীতির স্কোর ২৫, যা এর আগের বছর ২০১৪ ও ২০১৫ সালের অনুরূপ। যা গত বছরের তুলনায় ১ পয়েন্ট অবনমন। তালিকার নিম্নক্রম অনুযায়ী বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে ১২তম অবস্থানে রয়েছে গিনি ও ইরান।
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ8 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস