বিবিধ
পারফেক্ট মেকআপের কিছু জরুরী টিপস

Published
8 years agoon
অন্যান্য ডেস্ক:
নারীদের জন্য একটু সাজগোজ করা থেকে বিরত থাকা বেশ কষ্টের। একটু আধটু মেকআপ না করে ঘর থেকে বের হতে চান না কেউই। আর কোনো অনুষ্ঠান থাকলে তো কথাই নেই, বেশ ভারী মেকআপ করে থাকেন অনেকেই। কিন্তু মেকআপে যদি আপনাকে দেখতে বেশি ভালো না লাগে তবে মেকআপ করে লাভ নেই। মেকআপের সময় নানা ভুলের কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে, তাই মেকআপের সময় করতে হবে বাড়তি কিছু কাজ। মেনে চলতে হবে বাড়তি কিছু নিয়ম। আর তাতেই মেকআপ হবে একেবারে পারফেক্ট আর বাড়াবে সৌন্দর্য। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক পারফেক্ট মেকআপের জন্য কিছু জরুরী টিপস।
বরফের টুকরোর ব্যবহার
মেকআপ অনেকক্ষণ মুখে ধরে রাখতে চাইলে ব্যবহার করতে হবে বরফের টুকরো। মেকআপের ১০-১৫ মিনিট আগে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিয়ে ২/৩ টুকরো বরফ ঘষে নিন পুরো মুখে। এরপর মুখ ভালো করে মুছে নিয়ে মেকআপ শুরু করুন। এতে করে মেকআপ অনেকটা সময় ধরে ত্বকে থাকবে।
পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন
লিক্যুইড ফাউন্ডেশনের একটি মূল সমস্যা হলো অল্পতেই বেশি ব্যবহার হয়ে যায় এবং আন্দাজ বোঝা যায় না। এতে মুখে ফাউন্ডেশন বেশি মাত্রায় দেয়া হয়ে যায় যা দেখতে বাজে দেখায়। তাই সব চাইতে ভালো হয় পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে পারলে। এতে অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন ব্যবহার হয় না। পাউডার ফাউন্ডেশন মুখের অতিরিক্ত ঘাম শুষে নেয়ারও কাজ করবে।
মাশকারা বাবহারে সতর্ক থাকুন
অতিরিক্ত মাশকারা ব্যবহার করবেন না একেবারেই। অতিরিক্ত মাশকারা ব্যবহার করলে চোখের পাপড়ি একটির সাথে অপরটি লেগে গিয়ে শক্ত হয়ে যায়। এতে করে চোখের পাপড়ি অনেক কম দেখায়। মাশকারা ব্যবহার শেষে ব্রাশ দিয়ে বাড়তি মাশকারা সরিয়ে ফেলুন।
ম্যাট আইলাইনার ব্যবহার করুন
সময় যেটাই হোক না কেন আইলাইনার ম্যাট ব্যবহার করাই শ্রেয়। গ্লসি আইলাইনার আলো রিফ্লেক্ট করে যা চকচকে দেখায়। এটা একেবারেই ভালো দেখায় না। যদি ম্যাট আইলাইনার না পান তবে কাজল ব্যবহার করুন। এবং অবশ্যই ওয়াটারপ্র“ফ প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন।
আইশ্যাডো ব্লেন্ড করুন ভালো করে
অনেকেই আইশ্যাডো দেয়ার সময় যে ভুলটি করেন তা হলো ভালো করে ব্লেন্ড করতে পারেন না এবং করেন না। এতে চোখের ওপরে আইশ্যাডো ভেসে থাকে যা আপনার মেকআপের অনেক বড় একটি ত্র“টি। আইশ্যাডো অবশ্যই ভালো করে ব্লেন্ড করে নেবেন। দুটি আইশ্যাডো মিক্স করলেও তার মাঝখানটা ভালো করে ব্লেন্ড করে নেবেন।
লিপস্টিকের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন
অনেক সময়ই লিপস্টিক বেখেয়ালে দাঁতে লেগে যায়। বিশেষ করে গ্লসি লিপস্টিক ব্যবহারে এই সমস্যা বেশি হয়। এতে করে দেখতে বাজে দেখায়। তাই সতর্কতার সাথে লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করুন। অথবা লিপস্টিক ব্যবহার শেষে মুখে আক্সগুল ঢুকিয়ে বের করে নিন। এতে বাড়তি লিপস্টিক আক্সগুলে লেগে যাবে ও দাঁত রক্ষা পাবে।
You may like
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নিয়ে যেভাবে সতর্ক থাকবেন

Published
1 year agoon
অক্টোবর ২, ২০২১টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
গত ২০ বছর ধরে ইন্টারনেট ব্যবহারের পরিমাণ বেড়েছে, একইসঙ্গে বিকাশ ঘটেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের। বিনোদনের অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার শুরু হলেও, বিগত এক দশকেরও বেশি সময়ে এটি বিনোদনকে ছাড়িয়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই জায়গা করে নিয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারি ছড়িয়ে পড়ার পর মানুষ ব্যাপক হারে ডিজিটাল যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে শুরু করে; ফলে, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপত্তা বিষয়ক উদ্বেগের পরিমাণও বেড়ে যায়।
বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায়, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সাইবার অপরাধের পরিমাণও বেড়েছে আনুপাতিক হারে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ডিজিটাল যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মগুলো সক্রিয়ভাবে এসব অপরাধীদের শনাক্ত করতে কাজ করছে এবং নিরাপদ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করছে।
তবে, বর্তমান হাইপার-কানেক্টেড ও সবসময় অনলাইনে সংযুক্ত থাকা বিশ্বে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অনেক চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। আজকাল অপরাধীরা বিভিন্নভাবে তরুণদের প্রলুব্ধ করে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে এবং দুর্ভাগ্যবশত অনেক তরুণরাই অপরাধীদের এসব ফাঁদে পা দিয়ে প্রায়শই দুর্ভাগ্যজনক পরিণতির সম্মুখীন হয়। তাই, ব্যবহারকারীদের জন্য অপরিহার্য হচ্ছে তারা যেন কোনো অপরিচিত অ্যাকাউন্টের ব্যাক্তির সাথে যোগাযোগ না করে এবং ব্যক্তিগত কোনো তথ্য শেয়ার না করে। পাশাপাশি, ব্যবহারকারীদের অবশ্যই কমিউনিটি গাইডলাইন বা ডিজিটাল যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মের গোপনীয়তা নীতিগুলো ভালোভাবে পড়ে, মেনে চলতে হবে। কমিউনিটি গাইডলাইন হচ্ছে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এসব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর প্রথম প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। যেহেতু, সবার সাথে কানেক্টেড থাকার জন্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলো চমৎকার একটি উপায়, তাই আমাদের উচিত এ প্ল্যাটফর্মগুলো নিরাপত্তা নিশ্চিতে কী কী ব্যবস্থা রেখেছে সে সম্পর্কে অবহিত থাকা।
ডিজিটাল মাধ্যমগুলো ব্যবহারের সময় আমাদের উচিত শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা এবং ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) কারো সঙ্গে শেয়ার না করা। হ্যাকাররা পাসওয়ার্ড বা ওটিপি পেয়ে গেলে যে কারো অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে এবং অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করতে পারে। সম্প্রতি, ইমো’র মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা বাড়াতে ফ্ল্যাশ কল ফিচার চালু করেছে। নিজের অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখতে সবসময় আপনার অ্যাকাউন্ট আর অন্য কোনো ডিভাইসে লগ-ইন করা আছে কিনা তা চেক করুন; উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি আপনার ব্যবহৃত অ্যাপের সেটিং অপশনে গিয়ে ‘ম্যানেজ ডিভাইস’ অপশনে ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্ট আর অন্য কোনো ডিভাইসে লগ-ইন করা আছে কিনা তা দেখতে পারেন (দেখে আপনার ডিভাইস ছাড়া অন্য সব ডিভাইস থেকে অ্যাকাউন্ট সাইন আউট করে ফেলুন)। ইতোমধ্যে, এমন একটি প্রবণতা দেখা যাচ্ছে যে, অপরাধীরা ব্যবহারকারীদের ফোন দিয়ে নিকট আত্মীয়ের ভান করে টাকা চায় এবং ভুক্তভোগীদেরকে বিপদে ফেলে। তাই, এ ধরণের বিষয়ে পুনরায় সেই আত্মীয়কে ফোন দিয়ে বা অন্য কোনো মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে নেয়া উচিত বা যাচাই করে নেওয়া উচিত যে আসলেই ফোনকারী আত্মীয় কিনা। দুর্ঘটনার বিষয়ে কোনো ফোনকল পেলে প্রথমেই সত্যতা যাচাই করে নিবেন যে সে ঘটনা ঘটেছে কিনা। কেউ যদি কোনো দুর্ঘটনা সম্পর্কে জানানোর জন্য আপনাকে কল করে, তাহলে আপনার আত্মীয় বা পরিচিতদের কল করে ঘটনাটি যাচাই করার চেষ্টা করুন এবং খবরটি বিশ্বাসযোগ্য কিনা তা পরীক্ষা করুন।
এ সম্পর্কে জনপ্রিয় তাৎক্ষণিক ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম ইমো’র প্রোডাক্ট ডিরেক্টর গেরেট বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চমৎকার সুবিধার পাশাপাশি সতর্ক না থাকলে কিছু সমস্যারও সম্মুখীন হতে হয়। এ বাস্তবতাকে বিবেচনায় রেখে ইমোতে আমরা ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এ সমস্যা মোকাবেলায় প্রতিনিয়ত ব্যবস্থা নিয়ে যাচ্ছি। আমরা ইতোমধ্যেই জালিয়াতি বিরোধী এবং নিরাপত্তা বিষয়ক বিভিন্ন পদ্ধতি চালু করেছি, যেমন এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন সহ “সিক্রেট চ্যাট” ফিচার যা ব্যাবহারকারীদের তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এছাড়াও আমরা ব্যাবহারকারীদের আমাদের কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে চলার ব্যাপারে উৎসাহিত করছি এবং ব্যবহারের সুবিধা গ্রহণের সময় নিরাপদ থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা আদায়ের উপায় সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছি। বিভিন্ন খাতের অন্যান্য অনেক ব্র্যান্ডও এমন ব্যবস্থা নিচ্ছে দেখে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত”।
আমাদেরকে বিচক্ষণতার সঙ্গে দুরদর্শী চিন্তার মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্মগুলোর উপকারিতা ও সুবিধাগুলো বুঝতে হবে এবং এর মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত বিরূপ প্রভাব প্রতিরোধ করতে হবে। সুস্থধারার অনলাইন পরিবেশ বজায় রাখতে বাবা-মা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের উচিত শিশু ও তরুণদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ও কথাবার্তা বজায় রাখা। পাশাপাশি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর উচিত ব্যবহারকারীদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, যাতে তারা শঙ্কিত না হয়ে তাদের কার্যক্রমের সাথে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে এবং পরিবর্তিত সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে। আমাদেরকে এসব বিষয়ে আরো জানতে হবে এবং সচেতন হতে হবে এবং সেই অনুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে।
অনেক প্রকাশক খেয়াল করেন তাদের ওয়েবসাইটটি গুগলে দ্রুত ইনডেক্স করছে না। দেখা যায় ২৪ ঘণ্টা কিংবা তারও বেশি সময় নিচ্ছে। ফলে গুগল সার্চ থেকে ভিজিটর আসে না বা আসলে খুবই কম। ফলে অন্যান্য অনলাইন মিডিয়া বা ওয়েবসাইটের থেকে আপনার সাইটটি পিছিয়ে পড়ে। আপনার পোস্ট করা খবর/আর্টিকেল গুগলে দ্রুত ইনডেক্স হলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে আপনিও পেতে পারেন প্রচুর ভিজিটর। এক্ষেত্রে আমরা আপনাকে সহায়তা করতে পারি। আপনার ওয়েবসাইটের পোস্ট গুগলে দ্রুত ইনডেক্স এর সার্ভিস নিতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। বিস্তারিত জানতে নিম্নোক্ত নম্বরে কল করুন অথবা, রিপ্লাই দিন।
–
ধন্যবাদ।
“Do You Want to Index Your News Site Instantly? Organic search traffic is critical for growing your news portal or blog site. We can help you for this matter. If You want fast index your news. please contact us.”
Contact : 01757-856855, 01521-464854, 01752-684000
Inbox : Pearl IT- https://m.me/pearlitbd
Inbox Shahadat Hossen : https://m.me/shahadat154
আজ ১ অক্টোবর (শুক্রবার) থেকে অবৈধ হ্যান্ডসেট বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গতকাল ‘অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের নেটওয়ার্ক হতে বন্ধকরণ সংক্রান্ত’ এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুলাই ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ১ অক্টোবর হতে নেটওয়ার্কে নতুনভাবে সংযুক্ত সব অবৈধ হ্যান্ডসেটের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।
একই সঙ্গে কোনো আমদানিকারক বা স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট সংযোজন ও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে অবৈধ হ্যান্ডসেট উৎপাদন কিংবা আমদানি না করার জন্য এবং কোনো বিক্রেতাকে অবৈধ হ্যান্ডসেট বিক্রি না করতেও বলেছে বিটিআরসি।
কোনো বিক্রেতা অবৈধ হ্যান্ডসেট বিক্রি করলে ক্রেতার দাবি অনুযায়ী হ্যান্ডসেটের দাম ফেরত দিতে হবে। পাশাপাশি টেলিযোগাযোগ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে তা আসল কি না, তা যাচাই করে নিতে বলা হয়েছে ক্রেতাদের। এজন্য মেসেজ অপশন থেকে KYD ও ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখে (উদাহরণ স্বরুপ KYD 123456789012345) ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া বৈধভাবে বিদেশ থেকে ব্যক্তিগতভাবে আনা হ্যান্ডসেট ব্যবহারের আগে www.neir.btrc.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিবন্ধন করিয়ে নিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পরিচিতি ও নিবন্ধিত সিম কার্ডের সাথে ট্যাগিং করে প্রতিটি মোবাইল ফোন নিবন্ধনের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ/প্রদান নিশ্চিত করা, অবৈধভাবে উৎপাদিত/আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা, ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধ করা এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহকে সহায়তা দিতেই এ পদক্ষেপ নিচ্ছে বিটিআরসি।
বিটিআরসি কর্মকর্তারা জানান, মোবাইল অপারেটর হতে প্রাপ্ত IMEI এর সংখ্যা ৪৪.৫৩ কোটি, যা ইতোমধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে NEIR সিস্টেমে নিবন্ধন করা হয়েছে। বর্তমানে আনুমানিক ২২.২৬ কোটি মোবাইল হ্যান্ডসেট মোবাইল নেটওয়ার্কে রয়েছে।
হ্যান্ডসেট হারিয়ে গেলে করণীয়:
চুরি অথবা হারিয়ে যাওয়া হ্যান্ডসেটগুলোর জন্য NEIR সিস্টেমের মাধ্যমে Lost/Stolen এর রিপোর্ট করার পরিপ্রেক্ষিত Blocklist/ Blacklist করার সুবিধা দেওয়া হবে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তীতে এ সুবিধাটি চালু করা হবে।
ইন্টারনেট না থাকলে নিবন্ধন কীভাবে?
দেশের জনসাধারণ সিটিজেন পোর্টাল এর মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে NEIR সিস্টেম এর সেবা গ্রহণ করতে পারবে। তবে যে সব মোবাইল গ্রাহকের ইন্টারনেট সংযোগ নেই তারা সংশ্লিষ্ট অপারেটরের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে NEIR এর সেবা গ্রহণ করতে পারবে।
মাল্টি সিমের মোবাইলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া:
IMEI নম্বর অনুযায়ী প্রতিটি স্লটে ব্যবহৃত সিমের বিপরীতে স্লটের ব্যবহার অনুযায়ী আলাদাভাবে রেজিস্ট্রেশন করা হবে। বর্তমানে, একসাথে সর্বোচ্চ একটি IMEI নম্বরের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই একাধিক IMEI নম্বর সম্বলিত হ্যান্ডসেটের প্রতিটি IMEI নিবন্ধনের জন্য neir.btrc.gov.bd লিংকের মাধ্যমে একই ডকুমেন্ট সেট দিয়ে পৃথক পৃথক আবেদন করতে হবে। একইসাথে একাধিক আইএমইআই নিবন্ধন করার সুবিধা প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং অচিরেই তা করা হবে।
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
গ্রিস প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা
-
আন্তর্জাতিক7 years ago
যুক্তরাষ্ট্রে দুটি বিমানের সংঘর্ষে ৪ জনের মৃত্যু
-
স্বাস্থ্য7 years ago
গলা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
-
দেশজুড়ে8 years ago
আজ চন্দ্র গ্রহন সন্ধা ৬টা ১২ মিনিট থেকে রাত ৮ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত
-
বিবিধ8 years ago
আর অটো রিক্সা নয় এবার অবিশ্বাস্য কম দামের গাড়ি!
-
জাতীয়7 years ago
আন্তর্জাতিক নারী দিবস আজ
-
জাতীয়8 years ago
স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা
-
ফিচার8 years ago
বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নামকরণের ইতিহাস