Connect with us

কুড়িগ্রাম

বাজি ধরে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে বরযাত্রী যুবক নিখোঁজ

Avatar photo

Published

on

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে বাজি ধরে দুধকুমার নদে ঝাপ দিয়ে বাবুল নামে এক বরযাত্রী যুবক নিখোঁজ হয়েছেন। গত রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পাইকেড়ছড়া এলাকার শহিদুলের ঘাটে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, ফুফাতো ভাইয়ের বিয়ের বরযাত্রী ছিলেন বাবুল। কনে নিয়ে ফেরার পথে সাঁতার দিয়ে দুধকুমার পাড় হওয়ার বাজি ধরে অন্যান্য বরযাত্রীদের সাথে। সে উপজেলার পাইকেড়ছড়া ইউনিয়নের পাইকেড়ছড়া গ্রামের আনিছ মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, একই এলাকার মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে হাসেম আলীর বিয়ে ছিল উপজেলার তিলাই ইউনিয়নের খোঁচাবাড়ি চর এলাকায়। রোববার বিকেলে হাসেম আলীর মামাতো ভাই বাবুলসহ প্রায় ৩০-৩৫ জন বরযাত্রী যান বিয়ে বাড়িতে। রাতে বিয়ে বাড়ি থেকে বউ নিয়ে ফিরছিলেন তারা। তখন কুয়াশায় চারদিক অদৃশ্য ছিল। শহিদুলের ঘাটে এসে অন্য বরযাত্রীদের সাথে কথার মাঝে বাজি ধরেন বাবুল। সাতরিয়ে দুধকুমার নদ পাড় হবেন। আর হতে পারলেই পাবেন ৫শ’ টাকা। পরে পোশাক খুলে গেঞ্জি পড়ে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতার শুরু করলে লাইট জ¦ালিয়ে তাকে অনুসরণ করেন অন্যরা। কিন্তু কিছু দূর গিয়ে হঠাৎ ডুবে যান বাবুল। অনেক খোঁজাখুজি করে তাকে পাওয়া যায়নি। সোমবার সকালে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হলে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে বিষয়টি জানায় পুলিশ।

ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিষয়টি আমাদের জানানো হলে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। নাগেশ^রী ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে এসেছে। রংপুর থেকে ডুবুরি দল আসবে বলেও জানান তিনি।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

নাগেশ্বরীর চরাঞ্চলে বেড়েছে ভূট্টা চাষ

Avatar photo

Published

on

কুড়িগ্রামের নাগেশ^রীতে দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলগুলোতে ভূট্টা চাষে সবুজে ঘিরে রেখেছে চারদিক। ভালো ফলনের আশায় কৃষকের চোখে মুখে খুশির ঝিলিক। বালুময় এসব চরাঞ্চলে ভূট্টা ক্ষেতের চোখ জুরানো সবুজ দৃশ্য চোখে পড়ে উপজেলার নাগেশ্বরী পৌরসভা, কালীগঞ্জ, কচাকাটা, নুনখাওয়া, নারায়নপুর, কচাকাটাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চরাঞ্চলগুলোতে।

স্থানীয় কৃষকরা জানিয়েছে, প্রতিবারই এসব জমিতে ধান, গম, সরিষা, তিষি, পাট, আঁখ ইত্যাদি ফসল চাষ করলেও বিকল্প হিসেবে ভূট্টা চষে করছেন তারা। বন্যা পরবর্তীতে উপজেলার বিভিন্ন নদ-নদীর জেগে ওঠা পলিযুক্ত চরাঞ্চলে নিজস্ব পৃষ্ঠপোষকতায় ভূট্টা চাষাবাদে মাঠে নেমেছে। কম খরচ ও অল্প পরিচর্যায় অধিক লাভবান হওয়ায় ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের।

চরাঞ্চলীয় এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ভূট্টা ক্ষেতের বিস্তির্ণ মাঠ জুরে সবুজ চাঁদর বিছিয়ে দিয়েছে প্রকৃতিতে। ভালো ফলনের আশায় উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে ক্ষেতে ঠিকমতো সেচ, কীটনাশক ও সার প্রয়োগসহ সুষ্ঠু পরিচর্যা করে আসছেন নিয়মিত। কম খরচ ও অল্প পরিচর্যায় বেড়ে উঠা এ শস্যটি বিঘা প্রতি ফলন হয় ৩০ মণের উপরে। মণ প্রতি বিক্রি হয় ১২শ থেকে ১৪শ টাকা পর্যন্ত। কৃষকরা আরও জানায়, ভূট্টা চাষের ফলে মাছ ও মুরগির খাবার হিসেবে ব্যবহার হওয়ার এই চাষের প্রতি ঝুঁকছে তারা। এছাড়াও ভূট্টা বিক্রিসহ এই ফসল দিয়ে খই, রুটি তৈরি এবং গো খাদ্য এবং এর গাছ ও মোচা জ¦ালানী হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। তবে সরকারি পৃষ্টপোষকতায় শস্যটি চাষাবাদ করা গেলে বিঘা প্রতি এর ফলন বেড়ে যাবে এবং চাষাবাদেও আরো অনেকেই উৎসাহী হবে।

উপজেলার কালীগঞ্জ ইউনিয়নের নারায়নপুর ইউনিয়নের কালারচরের আইনুল হক জানান, তিনি প্রতি বছরই ভুট্টা চাষ করেন। এ বছরও চাষ করেছেন প্রায় ৮ বিঘা জমিতে। ভূট্টার গাছে গাছে ফুলের কুঁড়ি আসতে শুরু করেছে। ফলন ভালো হবার আশা করছেন তিনি।

এছাড়াও নামারচর এলাকার জাবেদ আলী চাষকরেছেন ৩ বিঘা জমিতে। মাঝের চরের জয়নাল মিয়া চাষ রেছেন ২ একর, পাখি উড়ার চরের রহমত আলী চাষ করছে ১০ বিঘা। এছাড়াও ভূট্টা চাষের আবাদি জমি সম্প্রসারিত হচ্ছে বেরুবাড়ি ইউনিয়নের চর বেরুবাড়ি, চর কাপনা ও নুনখাওয়া ইউনিয়নের বাহুবল এলাকসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে। এদের কেউ জমি বরগা নিয়ে আবার কেউ লিজ নিয়ে মিরাকেল, ডন, টাইগার, সুপার শাইন ইত্যাদি জাতের ভূট্টা চাষ শুরু করেছে। প্রতি একরে বীজ লেগেছে ২ কেজি। বর্তমানে গাছগুলো বেশ হৃষ্ট-পুষ্ঠ ও তরতাজা বলে ফলন ভালো হওয়ার আশা তাদের। তবে দাম ভালো পেলে ভূট্টা চাষে আরও বেশি আগ্রহী হবেন বলেও জানান কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলায় ১ হাজার ৪শ ৪০ হেক্টর জমিতে ভূট্টা চাষের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্জিত হয়েছে ১ হাজার ৪শ ১০ হেক্টর জমিতে। এ বছর কৃষি প্রণোদনার আওতায় বিএডিসি থেকে সরবরাহকৃত ভূট্টা উপজেলার ৭৫০ জন কৃষকের প্রত্যেককে ২ কেজি ভুট্টা, ২০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি করে এমওপি সার প্রণোদনা দেয়া হয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার হোসেন জানান, উপজেলার দুধকুমর, ব্রহ্মপুত্র, সঙ্কোশ নদ-নদীর চরাঞ্চলে কৃষকরা বেশ উৎসাহের সাথে ভূট্টা চাষ করছে। তাই কীভাবে এর ফলন ভালো হয়ে তারা লাভবান হয় সেদিকটা লক্ষ্য রেখে মাঠ পর্যায়ে কৃষকদেরকে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

Continue Reading

Highlights

নিখোঁজের ৪৩ ঘন্টা পর রক্তাক্ত অবস্থায় যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

Avatar photo

Published

on

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
নিখোঁজের ৪৩ ঘন্টা পর রক্তাক্ত অবস্থায় ব্রহ্মপুত্র নদের চরে গমক্ষেত থেকে রেখা আক্তার (২৭) নামের এক যুবতীর লাশ উদ্ধার করেছে রৌমারী থানা পুলিশ। সোমবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার পালেরচর এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। খুন হওয়া যুবতী উপজেলার রৌমারী সদর ইউনিয়নের চাক্তারবাড়ি কান্দাপাড়া গ্রামের আবুল হাশেম এর মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের পালেরচর ব্রহ্মপুত্র নদের চরে একটি গমক্ষেতে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখা আক্তার এর লাশ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার রৌমারী থানা পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই যুবতীর লাশ উদ্ধার করে থানায় আনেন। ওই যুবতী গত শনিবার রাত আনুমানিক ১২টার দিকে কান্দাপাড়া নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় এবং ৪৩ ঘন্টা পর তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

খুন হওয়া যুবতীর বাবা আবুল হাশেম জানান, আমার মেয়েটি সহজ-সরল। গত ৩ বছর আগে শেরপুর জেলায় বিয়ে দিছিলাম। কিন্তু কয় মাস পর তার সংসার টিকে নাই। বাড়িতে মেয়ের মোবাইলে কে যেন মাঝে মাঝে ফোন দিত। ঘটনার দিনেও ফোন দিয়েছিল। আমার মেয়েকে যারা মারছে তাদের বিচার চাই।

মেয়ের মা হাজরা খাতুন বলেন, সন্ধ্যার দিকে কে বা কারা আমার মেয়ের মোবাইলে ফোন দিত। আমি ফোন কল ধরার পর ছেলের কন্ঠ শুনতে পাই। পরে ওই রাতেই আমার মেয়ে নিখোঁজ হয়। আমার মেয়ের হত্যাকারীদের বিচার চাই।

এ ব্যাপারে রৌমারী থানার অফিসার ইনচার্জ রুপ কুমার সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখার লাশ উদ্ধার করি। যুবতীর গলায় ওড়না পেচিঁয়ে শ্বাসরোদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হবে এবং দ্রুত আসামি সনাক্ত করে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Continue Reading

কুড়িগ্রাম

শীতার্তদের পাশে কেউ নেই: হাড় কাঁপানো শীতে কাবু চরাঞ্চলের জনজীবন

Avatar photo

Published

on

কুড়িগ্রামের রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলায় সীমান্ত ঘেষাঁ চরাঞ্চালে শীতের তীব্রতা দিনদিন বেড়েই চলছে। ঘণকুয়াশায় তীব্রশীত ও হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে দুটি উপজেলার সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ও গুরুত্বপূর্ণস্থল ও নৌ-পথের যানবাহন। এছাড়া শীতের কারণে বাড়ছে শিশু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব। শীতের কারণে নৌকার মাঝিরা দিক ভুল করে পথ হারিয়ে যায় ফলে সময় অনেক বেশী লাগে। এসব অঞ্চলের মানুষ খড়কুট জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে শীতার্ত মানুষ। এসব শীতার্ত মানুষের পাশে নেই এমপি-মন্ত্রী ও জনপ্রতিনিধিরা।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, দু’উপজেলায় ৯টি ইউনিয়নের ৩ শকাধিক গ্রামে ৭২টি ওয়ার্ডে ৩ লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। তাদের জন্য সরকারী বরাদ্ধ এসেছে প্রতি ইউনিয়নে ৫শত হিসাবে মোট ৪হাজার ৫শতটি কম্বল। যা চাহিদার তুলনায় বরাদ্ধ অপ্রতুল।এ শীতবস্ত্র কুড়িগ্রার জেলা প্রশাসকের কার্যলয় থেকে চেয়ারম্যানরা নিজ খরচে এনে তাদের মতো করে তালিকা প্রণয়ন করে তা বিতরণ করেছেন। অপর দিকে শীতজনিত রোগীর সংখা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত তিন দিনেরডায়রিয়া ১৯ এবং নিউমোনিয়া ১১ জন রৌমারী ও রাজিবপুর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আক্রান্ত হলেন রাকিব হোসেন (১) বছর, শারমিন আকতার (১৪) ও ইমিলি খাতুন (১)সহ ৩০ জন শিশু ভর্তি হয়েছে। এছারাও রোটা ভাইরাসের কারনে বৃদ্ধ ও শিশুরা নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এছাড়াও রোগের প্রকোপ বেড়েছে বলেও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ, কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান খান বলেন, রোটা ভাইরাস, এ বছরের শীতে হঠাৎ রেশি ঠান্ডার পড়ার কারনে শিশুরা ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। চিকিৎসক ও নার্সরা সার্বক্ষণিক গুরত্বসহকারে রোগীদের সেবা দিয়ে আসছেন। ডায়রিয়া রোগীর জন্য পর্যাপ্ত পরিমান খাবার স্যালাইন ও ঔষুধ মুজুুদ রয়েছে। তবে কোন আশঙ্কা নেই।

নৌকার মাঝি ছলিম উদিদন বলেন, শীতের কারণে নৌকার মাঝিরা মাঝে মধ্যে দিক ভ’ল করে হারিয়ে যায়, ফলে পারাপারে অনেক সময় লাগে। এছাড়া কাসের চালক জলিল জানান, শীতের কারণে দিনের বেলা হেডলাইট জ্বালিয়ে চলতে হয়।

বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ফলুয়ারচর গ্রামের নুর মোহাম্মদ, আনোয়ারা, হাসমত, লাইলী আক্ষেপ করে বলেন অনেক আশাকরে মেম্বার, চেয়ারম্যান, এমপি-মন্ত্রীদের ভোট দিলাম কিন্তু তারা আমগো বিপদ আপদে পাশে আসেনা। এইজে টেলকা বাতাস ও কনকনে শীতে মইরা গেলাম কেউ আমগো কম্বল দিলোনা।

একইভাবে বলেন বাওয়ার গ্রামের অলেদা, চুলিয়ারচরের মমেনা, ঝাউবাড়ির রাশেদা, খেয়ারচরের জরিনা, বড়বেড়ের আজিজ, কোদালকাটির হারুন, বলদমারার নুরেজাসহ প্রায় সীমান্ত ঘেষাঁ ও চরাাঞ্চলের সাধারণ মানুষ।

এ নিয়ে সচেতন মহল বলছেন, শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকার ও এনজিও, জনপ্রতিনিধি, বিত্তবান মানুষের নিকট উদাত্ত আহ্বান জানান তারা। অপরদিকে কোন রাজিৈতক দল, ব্যক্তি, এমপি ও মন্ত্রী কেউ পাশে নেই শীতার্তদের।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল কাদের বলেন, অত্র ইউপিতে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ, তার মধ্য ৫শটি কম্বল বরাদ্ধ পেয়েছি। বরাদ্দকৃত কম্বলগুলো ইউপি সদস্যেদের মাঝে বন্টন করে দিয়েছি।

রৌমারী সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ও মোহনগঞ্জ ইউনিয়নে আনোয়ার হোসেন। তারা আরও বলেন, আপামর জনসংখ্যা চাহিদার তুলনায় এবারের বরাদ্দ অনেক কম।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মেশকাতুর রহমান বলেন, ইতিমধ্যেই রৌমারী উপজেলায় ৪ হাজার ৫শ’ এবং রাজিবপুরে ১ হাজার ৫শ’ কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে তা বিতরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আরও কম্বলের জন্যে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। কম্বল বরাদ্দ পেলে বিতরণ করা হবে।

রৌমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইমান আলী জানান, ৫ হাজার কম্বলের বরাদ্দ চেয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন করেছি। বরাদ্ধ পেলে বিতরণ করা হবে।

রৌমারী উপঝেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম সারোয়ার রাব্বী বলেন, আমি নতুনভাবে দায়িত্ব নিয়েছি। খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Continue Reading