Connect with us

দেশজুড়ে

হাতীবান্ধায় দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপ ও চরাঞ্চলের জনগনের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি

Avatar photo

Published

on

বববজাহাঙ্গীর আলম রিকো, লালমনিরহাট: ১১ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফশীল ঘোষনা করা হয়। ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী ছয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছরের ২২ মার্চ ভোট উৎসব শুরু হয়ে ৪ জুন ৬ষ্ঠ দফায় শেষ হবে। পৌরসভার পর এবারেই প্রথম দলীয় প্রতীকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তফশীল ঘোষনা করেছেন নির্বাচন কমিশন। ফলে তফশীল ঘোষনার পর থেকে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ১২ ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে। পুরো উপজেলার সম্ভাব্য প্রাথীদের নির্বাচনে অংশগ্রহনের আনাগোনা শোনা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দলীয় প্রতীক ও সমর্থন পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয়পাটি ও অন্যান্য দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে প্রার্থী মাঠে ময়দানে ভোটারদের মনজয় করার জন্য উঠে পরে লেগেছে। কেউ দলীয় পরিচয় দিয়ে, কেউ বিগত আমলে নির্বাচনী প্রতিশ্র“তি বাস্তবায়ন, আবার কেউ ভবিষ্যত প্রতিশ্রুতির বাণী দিয়ে সাধারণ ভোটারদের মন গলানোর চেষ্টা করছেন। এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেতে একাধিক প্রার্থী দৌড়ঝাঁপ শুরু করছেন। বিএনপি ও স্বতন্ত্র একাধিক প্রার্থী হিসেবে একাধিক নাম শোনা যায় বলে জানা গেছে। এসব প্রার্থী নির্বাচনে লড়তে ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। এ অবস্থায় পুরো উপজেলা জুড়ে নির্বাচনের আগাম উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে। ভোটাররাও উপভোগ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীদের পদচারণা। পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হচ্ছেন বর্তমান চেয়ারম্যান সফিয়ার রহমান বিএনপি, সাবেক চেয়ারম্যান শফিউল আলম রোকন আওয়ামীলীগ, মজিবুল হক শাহাদাত আওয়ামীলীগ, সাবেক চেয়ারম্যান ওসমান গনি বাদশা আওয়ামীলীগ। পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি মজিবুল হক শাহাদাত বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাহিরে আমি নই। উলে­খ্য, পাটিকাপাড়া ইউনিয়নটি উপজেলা থেকে ৬ কিঃ দক্ষিনে অবস্থিত। পাটিকাপাড়া ইউনিয়নটি ৯টি ওয়ার্ড, তার মধ্যে ৩টি ওয়ার্ড চরাঞ্চলে। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৭, ৫০০জন তার ২,১০০ ভোটার বাস করে চরাঞ্চলে। শিক্ষা প্রসারে এখানে রয়েছে একটি মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি মাদ্রাসা ও কয়েকটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং চরাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য ফুলকলি আবাসিক ছাত্রী-নিবাস রয়েছে।। এছাড়াও একটি হাট-বাজার রয়েছে। এখানকার প্রধান উপজীব্য ভুট্টা ও মৎস্য চাষ।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

লালমনিরহাটে টাখনুর নিচে প্যান্ট ঝুলে থাকায় বর্বরোচিত হামলা, আহত ৭

Avatar photo

Published

on

লালমনিরহাট প্রতিনিধি:
‘টাখনুর নিচে প্যান্ট ঝুলে আছে কেন?’ এই বিষয় নিয়ে তর্ক জুড়ে দিয়ে লালমনিরহাটে বর্বরোচিত হামলা করা হয়েছে হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর। এতে হেযবুত তওহীদের ৭ সদস্য রক্তাক্ত জখম হয়। তাদের মধ্যে ১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

শনিবার বেলা ১২টার দিকে লালমনিরহাটের পাটুরিয়া বাজারে উগ্রবাদ, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসাধারণকে সচেতন করে তুলতে গণসংযোগকালে হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর এই হামলার ঘটনা ঘটে।

সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা যায়, দাড়ি টুপি পড়া কয়েকজন লোক, হ্যান্ডবিল হাতে প্রচারকার্যে নিয়োজিত হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর চড়াও হয়ে তাদের স্থান ত্যাগ করতে বলছে। একজন পাঞ্জাবি টুপি পরিহিত দাড়িওয়ালা ব্যক্তিকে উত্তেজিতভাবে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারা কিসের কথা বলেন, ইসলাম কি আলাদা? জবাবে হেযবুত তওহীদের কর্মীকে বলতে শোনা যায়, ‘ইসলাম আলাদা হবে কেন? ইসলামতো আল্লার রসুল (সা.) প্রেরিত এক ইসলামই।’ এরপর পাঞ্জাবি টুপি পরিহিত দাড়িওয়ালা সেই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনাদের টাখনুর নিচে কাপড় কেন?’ এই বলে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয় প্রচারকর্মীদের।

জবাবে হ্যান্ডবিল হাতে থাকা হেযবুত তওহীদের এক সদস্যকে বলতে শোনা যায় যে, ‘আমরা অন্যায় কিছু করছি না। গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন? আমরা কোনো অন্যায় করলে থানায় যান’।

পরমুহূর্তেই পাঞ্জাবি পড়া দাড়িওয়ালা অপর এক ব্যক্তি তাকে ধাক্কা দেয় এবং তাদের সাথে থাকা লোকজনকে লাঠি নিয়ে আসতে বলে। পরক্ষণেই ৪-৫ জন করে কয়েকটি দল লাঠিসোটা, লোহার পাইপসহ দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা করে। ভিডিওতে উস্কানি দেওয়া ব্যক্তির হাতে লোহার পাইপ লক্ষ করা যায়। এবং পাইপের মাথা বাঁকানো দেখা যায়। যা দ্বারা বোঝা যায় কাউকে আঘাত করার পর পাইপটি বেঁকে গেছে।

স্থনীয়রা জানায়, হেযবুত তওহীদের লোকেরা সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তাদের প্রচারকার্য চালাচ্ছিল। এসময় কয়েকজন হুজুর এসে তাদের প্রচারকার্যে বাধা দেয়। তাদের সুরত ও লেবাসে চরমোনাই পীরের অনুসারী বলে মনে হয়। ‘টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলে আছে কেন?’ এমন প্রশ্ন তুলে তর্ক জুড়ে দেয় তারা। কথায় কথায় ঘটনাস্থলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে হুজুরদের নির্দেশে একদল লোক হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর হামলা করে। হামলায় হেযবুত তওহীদের কয়েকজন সদস্য আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে লালমনিরহাট ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। জানা যায়, আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

লালমনিরহাটের জেলা আমীর একরামুল হক বলেন, চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে আমরা প্রচারকার্য চালাচ্ছিলাম। হঠাৎ পাঞ্জাবি, টুপি পরা কয়েকজন লেবাসধারী লোক এসে আমাদের কাজে বাঁধা দেয়। আমরা তাদের বলি, আমরা কোনো অন্যায় করছি না। আমরা যা করছি প্রশাসনকে জানিয়ে করছি। আমরা যদি কোনো অন্যায় করে থাকি তাহলে আপনি থানায় যান। আপনার আমাদের কাজে বাধা দেবার কোনো রাইট নাই। এই কথা শুনে তারা আরো উত্তেজিত হয়ে ওঠে। পড়নের প্যান্ট টাখনুর নিচে ঝুলে পড়ল কেন? এটা কেমন ইসলাম এসব কথা বলে তাদের আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা লোকেদের লাঠি নিয়ে আসতে বলে। পরক্ষণেই ৪-৫ জনের কয়েকটি দল হেযবুত তওহীদের সদস্যদের উপর হামলা চালায়।

হেযবুত তওহীদের রংপুর বিভাগীয় আমীর মশীউর রহমান বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রশাসনকে অবগত করে শান্তিুপূর্ণভাবে জনসংযোগ করছিল হেযবুত তওহীদ। হঠাৎ বিনা উস্কানিতে লেবাসধারী ধর্মান্ধ একটি গোষ্ঠী কর্মসূচিতে বাধা দেয়। ৭জন সদস্যকে তারা বেদম প্রহার করেছে। যাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর।

লেবাসধারী এই ধর্মব্যবসায়ীরা আসলে চায়না প্রকৃত ইসলামটা মানুষ জানুন। তাহলে তাদের ধর্মব্যবসা, ধর্ম নিয়ে অপরাজনীতি বন্ধ হয়ে যাবে। তাদের মুখোশ খুলে যাবে। সেজন্যই পরিকল্পিতভাবে তারা আমাদের এই জনসংযোগে হামলা করেছে। হামলাকারীদের লেবাস দেখে, পোশাক-আসাক দেখে মনে হচ্ছে তারা চরমোনাই পন্থী। তবে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তথ্য সংগ্রহ চলছে। এ বিষয়ে লালমনিরহাট থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।

উল্লেখ্য, উগ্রবাদ, ধর্মান্ধতা, ধর্মব্যবসা, অপ-রাজনীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, হুজুগ, গুজব এবং নারী নির্যাতনসহ সকল প্রকার অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে জনসাধারণকে সচেতন করে তুলতে দেশব্যাপী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে মানবতার কল্যাণে নিবেদিত অরাজনৈতিক আন্দোলন হেযবুত তওহীদ। চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে লালমনিরহাটেও গণসংযোগ করে আন্দোলনটির নেতাকর্মীরা। গতকাল শনিবার বেলা ১২টার দিকে লালমনিরহাটের পাটুরিয়া বাজারে ‘বাংলাদেশসহ সমগ্র মানবজাতির সংকট ও পরিত্রাণের পথ’ নামে সচেতনতামূলক একটি হ্যান্ডবিল প্রচার করছিলেন হেযবুত তওহীদের সদস্যরা।

Continue Reading

দেশজুড়ে

বৃহৎ চরাঞ্চলে জাপা সেক্রেটারির একক প্রার্থীতা ঘোষণা

Avatar photo

Published

on

শেরপুর প্রতিনিধি:
শেরপুর জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক মনি সদর-১ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বৃহৎতর চরাঞ্চলে নিজেকে জাতীয় পার্টির একক প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। এই উপলক্ষে তার গ্রামের বাড়িতে ২৫ আগষ্ট শুক্রবার সকালে চরশেরপুর ইউনিয়নের তালুকপাড়া গ্রামে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

এসময় স্থানীয় প্রবীণ রাজনীতিবিদ আব্দুর রশিদ বিএসসির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জাপা সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক মনি। এতে জেলা জাপার সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আশরাফ আলী, যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মুরাদসহ ১৪টি ইউনিয়নের জাপা নেতাকর্মী এবং সর্বসাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

জানা যায়, ১৪টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে শেরপুর সদর-১ আসন। এর মধ্যে ৮টি ইউনিয়ন চরাঞ্চল। ইতিহাস রয়েছে চরের মানুষ ঐক্যবদ্দ হয়ে গেলে তাদের কাছ থেকে এমপি আর ছুটানো যায় না। স্থানীয় সাবেক এমপি শাহ রফিকুল বারী চৌধুরী এরশাদের জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। তিনি ১৯৮৬ সালের তৃতীয়, ১৯৮৮ সালের চতুর্থ ও ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরপর তিনবার এরশাদের জাতীয় পার্টির মনোনয়নে শেরপুর-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর তিনি ১৯৯৬ সাল থেকে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জাতীয় পার্টির মনোনয়নে নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হন। এরপর থেকে অত্র এলাকায় কোন দল থেকেই আর এমপি পায়নি বৃহত্তোর চরবাসী। এখানে বর্তমানে টানা ৫ বারের এমপি ও দুই বারের হুইপ রয়েছেন শেরপুর-১ সদর আসনের জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. আতিউর রহমান আতিক এমপি। তাই শেরপুর-১ সদর আসনের বৃহত্তোর চরাঞ্চলের পশ্চিমাঞ্চল হিসেবে পরিচিত বৃহত্তোর চরাঞ্চলের মানুষ একাট্টা হয়ে আগামী সংসদ নির্বাচনে জাপা থেকে মনিকে মনোনয়ন এবং এমপি হিসেবে দেখতে চায়।

Continue Reading

দেশজুড়ে

শেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ-সমাবেশ

Avatar photo

Published

on

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার উপর ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে শেরপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ আগস্ট সোমবার বিকেলে শহরের থানামোড় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে ওই বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে শেরপুর জেলা আওয়ামীলীগ। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিউর রহমান আতিক এমপির সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল পিপি, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, পৌর মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হাসান উৎপল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শোয়েব হাসান শাকিল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদকসহ আরো অনেকেই । সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক দেবাশীষ ভট্টাচার্য।সভাপতির বক্তব্যে হুইপ আতিউর রহমান আতিক এমপি বলেন, সেদিনের ওই ন্যাক্কারজনক হামলার মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে চেয়েছিল। ১৫ আগস্ট, ১৭ আগস্ট ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা একই সূত্রে গাঁথা। অথচ বিএনপি এখন তাদের দোসর জামায়াতকে নিয়ে দেশরক্ষার নামে গণতন্ত্রের কথা বলে। বিএনপির মুখে গণতন্ত্রের ছবক মানায় না। তাদের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
বিক্ষোভ সমাবেশে জেলা, উপজেলা ও শহর আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

Continue Reading