মধুখালীতে ব্যাস্ত সময় পার করছেন মালো সম্প্রদায়ের লোকেরা
মধুখালী![22484-19082016083013-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B_resized_1]()

নিজস্ব প্রতিনিধি, মমধুখালী, ফরিদপুর
ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কামারখালী
ইউনিয়নের মধ্যে বসবাস মালো সম্প্রদায়ের।
মালো সম্প্রদায়ের ৫০-৬০ ঘর লোকের অায়ের
উৎস এখন জাল বুনানো। নদী ও বিল সবখানেই পানির
সমারহ। এ সময় তাই যেখানে সেখানে মাছের
অানাগোনা,,চারিদিকে পানির কারনে অনেক জায়গায়
গামছা নিয়েই ছেলে- মেয়েরা নেমে পরে মাছ
ধরতে। অন্য দিকে অনেকে অাবার ভির করছেন
জাল কিনতে। অার যারা জাল তৈরি করেন তারা বলছে এখন
পানির মৌসুম,এ সময়ে সকল বিল,হাওর-বাওর থাকে
পানিতে পরিপূর্ণ। তাই চারিদিকে গুড়ামাছ এর অানাগোনা।
অার বছরের এই সময়ে চাহিদা বাড়ে জালের। অনুপ
মালো অামাদের জানান প্রায় ৭০ শতাংশ জাল এ সময়ে
বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। পুরুষ মহিলা উভয়ই
একসাথে বসে জাল বুনানোর কাজ করেন। এক একটি
জাল ৫০০থেকে ১০০০ টাকা বিক্রি করেন তারা। এছারা
জাল ভেদে মূল্য নির্ধারিত হয়। কিন্তু পানির সময় শেষ
হলে তাদের কষ্টে জীবন যাপন করতে হয়। এছারা
মাছের ডিম ছারার মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকায় তখন জাল
বিক্রি কম হয়। এ সময় সরকারের পক্ষ থেকে এক
ভাতা প্রদান করার কথা থাকলেও তা এখনও না পাওয়ায়
বিপাকে অাছেন তারা
ইউনিয়নের মধ্যে বসবাস মালো সম্প্রদায়ের।
মালো সম্প্রদায়ের ৫০-৬০ ঘর লোকের অায়ের
উৎস এখন জাল বুনানো। নদী ও বিল সবখানেই পানির
সমারহ। এ সময় তাই যেখানে সেখানে মাছের
অানাগোনা,,চারিদিকে পানির কারনে অনেক জায়গায়
গামছা নিয়েই ছেলে- মেয়েরা নেমে পরে মাছ
ধরতে। অন্য দিকে অনেকে অাবার ভির করছেন
জাল কিনতে। অার যারা জাল তৈরি করেন তারা বলছে এখন
পানির মৌসুম,এ সময়ে সকল বিল,হাওর-বাওর থাকে
পানিতে পরিপূর্ণ। তাই চারিদিকে গুড়ামাছ এর অানাগোনা।
অার বছরের এই সময়ে চাহিদা বাড়ে জালের। অনুপ
মালো অামাদের জানান প্রায় ৭০ শতাংশ জাল এ সময়ে
বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। পুরুষ মহিলা উভয়ই
একসাথে বসে জাল বুনানোর কাজ করেন। এক একটি
জাল ৫০০থেকে ১০০০ টাকা বিক্রি করেন তারা। এছারা
জাল ভেদে মূল্য নির্ধারিত হয়। কিন্তু পানির সময় শেষ
হলে তাদের কষ্টে জীবন যাপন করতে হয়। এছারা
মাছের ডিম ছারার মৌসুমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকায় তখন জাল
বিক্রি কম হয়। এ সময় সরকারের পক্ষ থেকে এক
ভাতা প্রদান করার কথা থাকলেও তা এখনও না পাওয়ায়
বিপাকে অাছেন তারা