ঢাকা বিভাগ
সালথায় সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে রির্টানিং অফিসারদের থানায় জিডি
গত ৯ মে উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সোনাপুর-আটঘর ইউনিয়নের রিটারনিং অফিসার নিজামউদ্দীন আহমেদ, গট্টি-ভাওয়াল ইউনিয়নের রিটারনিং অফিসার ও উপজেলা প্রকৌশলী কাজী সেকেন্দার আলী, রামকান্তপুর-মাঝারদিয়া ইউনিয়নের রিটারনিং অফিসার ও উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার সৈয়দ ফজলে রাব্বি নোমান এবং বল্লভদী-যদুনন্দী ইউনিয়নের রিটারনিং অফিসার ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার কৃষ্ণ চন্দ্র চক্রবর্তী সালথা থানায় নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়রী করেন। সালথা থানা জিডি নং ৪০২, তাং-১১/০৫/২০১৬ ইং।
সাধারণ ডায়রী থেকে জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২০১৬ উপলক্ষে উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের রঘুয়ারকান্দী গ্রামের জনৈক রিপোর্টার নুরুল ইসলামের স্ত্রী লিউজা আক্তারের নামে মনোনয়নপত্র দাখিলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। কিন্তু প্রার্থীর বয়স ২৫ বছর পূর্ণ না হওয়ায় মনোনয়নপত্র দাখিলের পূর্বে ৩১ এপ্রিল রিটারনিং অফিসারের কাছে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে নুরুল ইসলাম তার স্ত্রীর মনোনয়ন টিকিয়ে দেওয়ার জন্য প্রভাবিত করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়। এরপর সংশ্লিষ্ট রিটারনিং অফিসারের বিরুদ্ধে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে অপদস্ত করা হবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যায়। জনৈক রিপোর্টার নুরুল ইসলাম গত ৫মে বিকাল আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে রিটারনিং অফিসারদের অফিসে ঢুকে ইশারা ইঙ্গিতে টাকা দাবি করে এবং না দিলে রিটারনিং অফিসারদের বিরুদ্ধে অনৈতিক ও অপমানজনক সংবাদ পরিবেশন করা হবে বলে পূর্ণরায় হুমকি দিয়ে চলে যায়।
এব্যাপারে নুরুল ইসলাম বলেন, এসব কথা সম্পূর্ন মিথ্যা । আমি কারো কাছে কোন প্রকার টাকা চাইনি।