গত রবিবার হাতিটি শিকল ছিঁড়ে পালানোর সময় দ্বিতীয়বারের মত ট্রাংকুলাইজড করা হয়। সকাল ৯টায় উদ্ধার কর্মীরা ট্রাংকুলাইজার গানের মাধ্যমে চেতনানাশক ইনজেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে। পরে উদ্ধার কর্মীরা গ্রামবাসীর সহায়তায় পিছনের দু‘পায়ে শিকল এবং মোটা রশি দিয়ে বেঁধে ফেলে। এরপর হাতিটিকে মাটিতে শুয়ে ফেলার জন্য সারাদিন চেষ্টা করা হয়। এক পর্যায়ে সন্ধ্যার সময় পায়ের ওপর বিশেষ শক্তি প্রয়োগ করে মাটিতে ফেলে দেয়া হয়।
এলাকাবাসী জানান, হাতিটি অযত্ন-অবহেলায় দিনের পর দিন দুর্বল হয়ে পড়েছিল। সোমবার সারাদিন মরার মত মাটিতে পড়ে ছিল। একদম নড়াচড়া করেনি।