মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী কৌসুলি শরৎচন্দ্র মজুমদার জানান, অবিবাহিত একটি মেয়ের সঙ্গে আজাদের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। এরপর মেয়েটি আজাদকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে ২০১২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তিনি মেয়েটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ একটি ডোবায় ফেলে দেন। স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে পুলিশ পরদিন চাড়াখালী গ্রামের বাবুল শেখের বাড়ির পাশের ডোবায় মেয়েটির মরদেহ উদ্ধার করে।এ ঘটনায় কচুয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মিয়ারত হোসেন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের সেই সময়ের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিয়াউর রহমান সন্দেহভাজন আসামি আজাদকে গ্রেফতার করেন। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তিনি আজাদ খানের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।