গতকাল রোববার বিকেলে ভোট গণনা শেষে ফল প্রকাশ করেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক নাসরীন আহমাদ। তিনি জানান, সারা দেশে ৪৩ হাজার ৯৯৭ জন রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটের মধ্যে ২২ হাজার ৬৪২ জন ভোট দিয়েছেন। ১ হাজার ২৬০টি ভোট বাতিল হয়েছে। তিনটি প্যানেল ও প্যানেলের বাইরে মোট ৮০ জন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধিরা সিনেটের অধিবেশনে যোগ দিতে এবং উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন।
গণতান্ত্রিক ঐক্য পরিষদ থেকে প্রাপ্ত ভোটের ক্রমানুসারে বিজয়ীরা হলেন রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আতাউর রহমান প্রধান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম ফরিদউদ্দিন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাহালুল মজনুন, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ জিনাত হুদা, জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অসীম সরকার, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক এম ইকবাল আর্সলান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাদেকা হালিম, ডাকসুর সাবেক ভিপি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাজিন আজিজ চৌধুরী, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এমরান কবির চৌধুরী, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম এনামুল হক চৌধুরী, কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মো. লিয়াকত হোসেন মোড়ল, সোনালী ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আলাউদ্দীন, ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, জনতা ব্যাংক লিমিটেডের ফার্স্ট সহকারী ব্যবস্থাপক এ বি এম বদরুদ্দোজা, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, স্বাচিপের মহাসচিব অধ্যাপক মো. আবদুল আজিজ, বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আবদুল বারী, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি রঞ্জিত কুমার সাহা, বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মো. নাসির উদ্দিন।
জাতীয়তাবাদী প্যানেল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ ফ ম ইউসুফ হায়দার বিজয়ী হয়েছেন।