পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তার নাতি ঘুম থেকে দেরী করে উঠায় তিনি ঘরে ডাকতে গেলে বিশাল গুলিবিদ্ধ রক্তাক্ত অবস্থায় বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি আরও জানান বিশাল তার নানা মৃত লুৎফর রহমানের অনুসারী ছিল। নানা মারা যাবার পূর্বে বিশাল কে ত্বরীকা পরিচালনার সকল দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয় এবং তার সম্পদের অর্ধেক বিশালের নামে লিখে দেয়। যদিও তার খালা ও মামারা তাকে ভাল ভাবে নেয়নি এবং সেখানে থাকতে দেয়নি। পরবর্তীতে বিশাল উত্তরার ৯নং সেক্টরে ছিলেন। তিন মাস হল বিশাল গ্রামের বাড়ীতে আসে। বর্তমানে বিশালের অনুসারী ছিল দশ হাজার।
এ ব্যপারে পাবনা সার্কেল এস পি মোমিন জানান, রাত্রে তার পাশের রুমে নয় জন ভক্ত ছিল। তাদের কে সন্দেহ করে গ্রেফতার করা হলেও এখনও কারও নামে মামলা করা হয়নি। মৃতের কাছ থেকে একটি রক্তমাখ রিভলবার উদ্ধার করা হয়। বিশালের চাচাসহ গ্রামের লোকজন জানান সে ঘর থেকে বের হত না।
মৃতের দাদী জানায়, তার রান্নাসহ অন্যান্য কাজ তার অনুসারীরাই করতো। এ ব্যপারে সংশ্লিষ্ট্য তদন্ত কর্মকর্তা মৃতের দাদাকে বাদী হয়ে মামলা করতে বললে তিনি আপত্তি জানান।
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর