মঙ্গলের উপপৃষ্ঠ এবং আয়েনোস্ফেয়ারে শব্দ তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্স অ্যাডভান্সড রাডার। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিন বছর মারসিস মঙ্গলের দক্ষিণ মেরুর প্লুনাম অস্ট্রেল অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের তথ্য উপাত্ত তথ্য করে। রাডারের তথ্য থেকে গবেষকরা অনুমান করছেন, মঙ্গলের তলদেশের এই তরল পানির হ্রদের দৈর্ঘ্য ১২.৫ মাইল। আর এই নদীটা অনেকটাই পৃথিবীর দক্ষিণ মেরু এবং গ্রিনল্যান্ডের তলদেশের হ্রদের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, রাডারে ধরাপড়া উজ্জ্বল প্রতিফলন মঙ্গলে তরল পানির জোরালো ভিত্তি। তবে পৃথিবীর পানির চেয়ে মঙ্গলের এই পানির পার্থক্যও রয়েছে। পৃথিবীতে যে তাপমাত্রায় পানি বরফে পরিণত হয় সেই তাপমাত্রাতেই সেখানে পানি তরল অবস্থায় রয়েছে। মঙ্গলের পানিতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং সোডিয়ামের মতো খনিজ উপাদান।-সিএনএন