জানা গেছে, হামলাকারী ব্যক্তি তার স্ত্রীকে নিয়ে গাড়ি চালিয়ে প্রথমে শহরের একটি ট্রাক ব্যবসার এলাকায় যায়। সেখানে পৌঁছানোর পর ওই ব্যক্তি স্ত্রীসহ তিনজনকে হত্যা করে। পরে সে গাড়ি চালিয়ে আরেকটি এলাকায় যায়। সেখানে আরো দু’জনকে গুলি করে হত্যা করে। এরপর একটি গাড়ি ছিনতাই করে সে। ওই গাড়িতে এক নারী ও এক শিশু ছিল। গাড়িটি নিয়ে পালানোর সময় পুলিশ তাকে বাধা দিলে গুলিতে আত্মহত্যা করে সে।
পুলিশ জানিয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের পেছনে উদ্দেশ্য কী ছিল তা জানতে তদন্ত চলছে। অল্প সময়ের ব্যবধানে এ গুলির ঘটনাগুলো ঘটেছে।