সকাল থেকেই রিটানিং কর্মকর্তাদের হাতে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীরা। এ উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ থাকলেও ২২ মার্চ প্রথম ধাপে ১০টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হচ্ছে। ১০ টি ইউনিয়নের ৯৬ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৮ শত ১০ জন ভোটার রয়েছে। বালুচরের ১২ টি কেন্দ্রে ২৬ হাজার ৩ শত ৫০ জন, লতব্দীর ৯টি কেন্দ্রে ১৫ হাজার ৮ শত ৭১ জন, বয়রাগাদির ৯টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ৮ শত ২৮ জন, মালখানগরের ৯টি কেন্দ্রের ১২ হাজার ১ শত ৬ জন, মধ্যপাড়ার ৯টি কেন্দ্রের ১১ হাজার ৫ শত ৪৭ জন, জৈনসারের ৯টি কেন্দ্রে ১২ হাজার ৬ শত ৪১ জন, ইছাপুরার ১০টি কেন্দ্রের ১৭ হাজার ৮ শত ১৭ জন, কোলার ৯টি কেন্দ্রের ৭ হাজার ১ শত ৪৯ জন, রশুনিয়ার ৯টি কেন্দ্রে ১৬ হাজার, ৪ শত ৪৬ জন ও বাসাইলের ১১টি কেন্দ্রে ১৯ হাজার ৫৫ জন ভোটার রয়েছে।
এদিকে নির্বাচন শুরু হতে না হতেই সরকার দলীয় এক প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে মারধর ও মনোনয়নপত্র ছিনিয়ে নেবার অভিযোগ করেছেন জৈনসার ইউনিয়ন পরিষদের ইসলামী আন্দোলনের চেয়ারম্যান প্রার্থী রতন তালুকদার।
তাছাড়া বালুচর ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগের মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিকের উপর বিদ্রোহী চেয়াম্যান প্রার্থী মো. মনির হোসেন চড়াও হয়। আবু বকর সিদ্দিক মনির হোসেনকে মনোনয়নপত্র দিতে না দেয়ায় সাংবাদিক ও প্রশাসনের সামনে অপমান অপদস্থ করে। এতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ লাঠি চার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
প্রত্যক্ষ দর্শী বালুচর গ্রামের মো. আরিফ হোসেন বলেন মনিরের কিছু সহকর্মী আবু বকর সিদ্দিককে জনসম্মুখে অপমান-অপদস্থ ও হেস্থ ন্যস্ত করে। এব্যাপারে চেয়ারম্যানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি।