(৩১ মার্চ শুক্রবার) দুপুর ১২ টার দিকে সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অাহতরা হলেন,পারুল বেগম-(৪২),সাহখাঁ বেগম-(৩৫),জেছমিন-(১৪),অাবুল কাশেম ভটু-(৫০)ও প্রতিপক্ষের কাদের-(৫৫)। ঘটনার সময় অনন্ত ৬০টি কলা গাছ কর্তন করেন প্রতিপক্ষের বাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটি।
এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ১২ টার দিকে হঠাৎ দলবদ্ধ হয়ে কয়েকজন ব্যক্তি এসে মমিন মেস্ত্রীর রোপণ কৃত প্রায় ৬০টি কলা গাছ কর্তন করেন। এসময় মমিন মেস্ত্রীর বোনেরা বাধা প্রধান ও গাছ রক্ষা করতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাদের পিঠিয়ে মারাত্মক জখম করেন। তাদের অাত্মচিৎকার শুনে অাশ-পাশের লোকজন এসে তাদের দাওয়া করিলে সবাই পালিয়ে গেলোও কাদের নামে একজন ধরা পড়ে জনতার হাতে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য নুরুল অামিন (মেম্বর) ঘটনারস্থল এসে অাহত অবস্থা কাদেরকে উদ্ধার লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
লক্ষ্মীপুরে সদর হাসপাতালে মমিন মেস্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন,তাঁর বাবার জমিতে বোনেরা মাটি ও বালু ভরাট করে কলাগাছ রোপণ করেন।দেখা-শোনা তিনি করতেন। হঠাৎ বোনেরা সিদ্ধান্ত নেন ওই জমিতে ঘর করবেন। ইতিপূর্বে মাসুদ ও অাজাদ নামে দুই ব্যক্তি তাদের সম্পত্তি বলে দাবি করেন। তারা অাজ বাড়াটিয়া সন্ত্রাসী এনে অামাদের কাছে চাঁদা ও জমি দাবি করে অামাদের ওপর হামলা চালায়।এতে অামার বোন ভগ্নীপতি ও ভাগ্নিকে দা ও লাঠিসোটা দিয়ে লোপাপত্তি মারধর করে। অামরা দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করি।
এদিকে অভিযুক্ত মাসুম বলে জমি অামাদের তারা কি জন্য মারামারি করে তাহ তাদের ব্যাপার।
এ বিষয় অামি একটি অভিযোগ দাখিল করেছি সদর থানাতে। শনিবারে বৈঠক ডেকেছে ওসি তদন্ত।
তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওমর হোসেন ভুলু বলেন,বিষয়টি অামি শুনেছি। অহতদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য দুই পক্ষকে বলা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে সবে সমাধান করে দেওয়ার অাশাশ্বত করেন।