জানা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাড্ডা থেকে আসছিলেন আলিফ। বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় গেটে একটি বিএমডব্লিউ তাকে ধাক্কা দিয়ে দ্রুত চলে যায়। পরে পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে পঙ্গু হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এর পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে ৫০ থেকে ৬০ গাড়ি ভাঙচুর করে।
এ বিষয়ে শেরে বাংলানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জি জি বিশ্বাস বলেন, ‘সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। এরপর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।’