নিহতের ছেলে সুজন কর্মকার জানায়, বেশ কিছুদিন যাবৎ গ্রামীণ ব্যাংক, পদক্ষেপ, আশা ও আদদ্বীনসহ বেশ কয়েকটি সমিতি থেকে প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকার ঋণ গ্রহণ করে তার মা। এর মধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ৫০ হাজার, আদদ্বীন ৫০ হাজার, পদক্ষেপ ৩০ হাজার ও আশা সমিতি থেকে ২০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করেন তিনি। এই টাকা দিয়ে তার মা তাকে একটি সিটি গোল্ডের দোকান করে দেয়। এরপর নিয়মিতই কিস্তি পরিশোধ করে আসছিলেন তিনি। এক পর্যায়ে সমিতির কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে বিলম্ব হওয়ায় আদায়কারী কর্মীদের চাপের মুখে পড়েন তিনি। কোন উপায়ন্ত না পেয়ে অসহায় হয়ে অবশেষে শুক্রবার সকালে ঘরের দরজা বন্ধ করে গলাই ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন। শৈলকুপা থানার ওসি এম,এ হাশেম খান জানান, এ ঘটনায় শৈলকুপা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।
https://www.youtube.com/watch?t=29&v=Nj0HnorhZlk
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর