ম্যাচে টসে হেরে ফিল্ডিংয়ে যায় যুবা টাইগাররা। এ সময় বাংলাদেশের পক্ষে বোলিংয়ে দুর্দান্ত সূচনা এনে দেন সাইফুদ্দিন। বাংলাদেশের বোলিং দাপটে ২৭.৪ ওভারে মাত্র ১১৪ রানে ৪ উইকেট হারায় নেপাল । এ সময় নেপালের পক্ষে এ পাশ আগলে রেখে ৭২ রান সংগ্রহ করেন রাজু রিজাল। তার হাত ধরেই ৫০ ওভারে ২১১ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হয় এশিয়ার এই উদীয়মান ক্রিকেট শক্তি।
জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই হোচট খায় বাংলাদেশ। দলীয় ২১ রানে সাজঘরে ফেরেন সাইফ হোসেন। এরপর পিনাক ও জয়রাজ উইকেট আগলে রাখলেও খরচ করে ফেলে অনেক বেশি বল। আর ভুল বোঝাবুঝিতে পিনাক সাজঘরে ফিরলে পরপর আরো দুই উইকেট পতনে চাপের মুখে পরে বাংলাদেশ। জাকির ও মেহদী যখন ক্রিজে নামে তখন প্রায় পাঁচের কাছাকাছি রান রেট। সেখান থেকে ধীরস্থির ব্যাটিংয়ের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশকে জয় এনে দেয়। ১২১ বলে ১১৭ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলে তারা। ফলে ৬ উইকেটের জয় নিয়ে প্রধমবারের মত যুব বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে টাইগাররা।