অর্থাৎ এই পরীক্ষণ পদ্ধতি দেখাবে জরা আপনাকে কত দ্রুত গ্রাস করছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জন্মদিন জানার চাইতে জৈবিক বয়স জানা থাকাটা বেশী কার্যকর।
এই পরীক্ষণে মূলত রক্তে, মস্তিষ্কে এবং পেশী তন্তুতে থাকা একশ’রও বেশী জিনের আচরণ পর্যবেক্ষণ করা হবে যা পরবর্তীতে জৈবিক বয়স নির্ণয় করতে ব্যবহার করা হবে।
বিজ্ঞানীরা ৬৫ বছর বয়স্ক স্বাস্থ্যবান মানুষদের সাথে অপেক্ষাকৃত তরুণদের মধ্যেকার টিস্যু নমুনার মধ্যেকার পার্থক্য নিরূপণ করে স্বাস্থ্যকর বয়স বৃদ্ধির একটি ফর্মুলা তৈরি করেছেন।
তারা বলছেন, কোন কোন ক্ষেত্রে মানুষের শরীরের বয়স তার মূল বয়সের চাইতে পনের বছর বেশী হয়ে থাকে।
সূত্র: বিবিসি