কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: ভারতের কো
এডভোকেট আব্রাহাম লিংকন জানান, পুর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী গত ২৫ মার্চ বিএসএফ’র আধিকারী সিপি ত্রিবেদীর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের বিচারিক প্যানেল বিচারিক কার্যক্রম শুরু করেন। কিন্তু বিএসএফ’র বিশেষ আদালতের সহকারী প্রসিকিউটর অসুস্থ্য থাকায় বিচারিক কাজ সেদিনের জন্য মুলতবি ঘোষনা করা হয়। ২৬ মার্চ পুনরায় আদালত বসলেও সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অনুপস্থিত থাকায় আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বিচারিক কাজ মুলতবি করা হয়।
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ফুলবাড়ীর অনন্তপুর সীমান্তে কাটাতারের বেড়া পার হওয়ার সময় বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে নির্মমভাবে নিহত হয় বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুন। এ হত্যাকান্ডে দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমসহ মনবাধিকার কর্মীদের মাঝে সমালোচনার ঝর উঠলে ২০১৩ সালের ১৩ আগষ্ট বিএসএফ’র বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার বিচার কাজ শুরু হয়।
২০১৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয় ভারতের কোচবিহারের বিএসএফ’র বিশেষ আদালত। পরে বিজিবি-বিএসএফ’র দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে ফেলানী হত্যার পুনঃ বিচারের সীদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পুনঃবিচার শুরু করে বিএসএফ।