স্কুলটাতে ঢুকলেই মাথা ঘুরে উঠতে পারে আগন্তুকের। বিষয়টা এমন, ডানে তাকালে যাকে দৌঁড়াতে দেখা যাবে, বাঁয়ে তাকালে আবার তাকেই বসে থাকতে দেখা যাবে। পড়া না তৈরি করায় হয়তো একজন শিক্ষকের সাজার মুখে, দেখা যেতে পারে একই সময় সে শিক্ষার্থীই আবার পড়ায় মগ্ন।
মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, কী করে এমন ঘটনা ঘটছে? কোনো ভূত-প্রেতের রাজ্যে এসে পড়েনি তো আগন্তুক? নাকি তার দৃষ্টিবিভ্রাট হচ্ছে?
আসলে এসব কিছুই না। রহস্যের সমাধান তখনই মিলবে, যখন আগন্তুক জানতে পারবেন, তিনি আসলে তার চারপাশে জমজদের দেখছেন।
বলা হচ্ছে, হন্ডুরাসের দানলির এক অখ্যাত স্কুলের কথা। এ স্কুলে একজোড়া-দু’জোড়া নয়, ২৩ জোড়া জমজ শিক্ষার্থী রয়েছে। ফলে আগন্তুক বিভ্রান্তিতে পড়তেই পারেন।
https://www.youtube.com/watch?t=38&v=5SPonSGG0iM
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর