হিমালয়ের বিতর্কিত অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ভারতীয় শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সদস্য হামলাকারীরা ভবনটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর প্রশিক্ষণার্থী ও কর্মকর্তাসহ শতাধিক ব্যক্তিকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে।
পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ভবনটি ঘিরে ফেলে আক্রমণ চালাতে শুরু করে। তাদের মর্টার বোমার জবাবে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ও হ্যান্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে। রোববার বন্দুকযুদ্ধে দু’জন ক্যাপ্টেন এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিশেষ দলের এক সৈনিক নিহত হন। এ ঘটনায় পেশায় মালি এক ব্যক্তি নিহত এবং ১৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
বন্দুকযুদ্ধ চলাকালীন আশপাশের বিভিন্ন ভবনের কয়েকশ’ বাসিন্দা পথে নেমে এসে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ভারতীয় শাসনের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে শুরু করেন।