শুক্রবার ২০এপ্রিল/১৮ইং কিশোরগঞ্জ এপি ওয়াল্ড ভিশন বাংলাদেশ- এর সহযোগিতায় ১৮৮ টি বকনা গরু (হেইফার) দরিদ্র ও হত দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়্। ওয়াল্ড ভিশন বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে যাচাই-বাছাই করে ৩৫০ জন দরিদ্র ও হতদরিদ্র পরিবারের তালিকা তৈরী করে। পর্যায়ক্রমে ৩৫০টি পরিবারকেই বকনা গরু প্রদান করবে। বকনা গরু বিতরণ অনুুষ্ঠানে সুস্থ্য বকনা গরু যাচাই- বাচাই করে কিশোরগঞ্জ প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মাহফুজার রহমানের পক্ষে ডাঃ হাসু মিয়া। আমন্ত্রিত প্রধান অতিথি ছিলেন, সমাজ সেবক, সাবেক ছাত্রনেতা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, উপজেলা নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম সাজু। উপস্থিত কিশোরগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংগঠনিক সম্পাদক, সংবাদ প্রতিদিন ও দৈনিক রংপুর চিত্রের প্রতিনিধি প্রভাষক রউফুল আলম ও যুগ্ন সাধারণ সমম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। পিকিং চাম্বু গং, এপি ম্যানেজার, কিশোরগঞ্জ এপি ওয়াল্ড ভিশন বাংলাদেশ। শ্যামল মন্ডল, স্পন্সর শীপ এন্ড চাইল্ড প্রডাকশন অফিসার। কামরুল হাসান, মনিটরিং এন্ড ইভালিয়েশন অফিসার। প্রোগ্রাম অফিসার মোঃ আমজাদ হোসেন, সুপীর কুমার রায়, মিন্টু বিশ্বাস, কিশোরগঞ্জ এপি ওয়াল্ড ভিশন বাংলাদেশ। আজিজুুল ইসলাম (অবঃ আর্মি) সভাপতি, ভিডিসি ওয়াল্ড ভিশন ও সহিদার রহমান (অবঃ আর্মি) বিডিসি সভাপতি, মুশরুত পানিয়াল পুকুর। প্রধান অতিথি ওয়াল্ড ভিশন বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তারা খুব সুন্দরভাবে যাচাই-বাছাই করে ৩৫০টি দরিদ্র ও হত দরিদ্র পরিবারের তালিকা করে সুন্দর সুচারুরুপে বকনা গরু বিতরণ করছেন। তিনি ওযার্ল্ড ভিশন কতৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান, আগামীতে যেন ১ হাজার হতদরিদ্র পরিবারের তালিকা করে বকনা গরু বিতরণ কর্মসূচী পালন করে। বিতরণকৃত প্রতিটি বকনা গরুর মূল্য ২৬৫০০/- টাকা ধরা হয়েছে। তবে বকনা গরুর বয়স এবং স্বাস্থ্য দেখে অনেকেই ১৭/১৮ হাজার টাকা বর্তমান বাজার মূল্য মনে করছেন। এ ব্যাপারে প্রোগ্রাম অফিসার আমজাদ হোসেন জাানান, বকনা গরু ঠিকাদাার (কন্ট্রাক্ট) প্রতিষ্ঠান টি.এম.এস.এস বগুড়া গোটা দেশে কন্টাকে প্রদান করার দায়িত্ব পান। তারাই কিনে আমাদের দেন। আমরা বিতরণ করছি। কন্টাকে গরু প্রদানকাারী প্রতিষ্ঠানের ব্রাঞ্চ কর্মী সোহানুর আলম বলেন, ২৬৫০০/-টাকার মধ্যে প্রতি বকনা গরুর ভ্যাট ও অন্যান্য খরচ ৫/৬ হাজার টাকা ধরা হয়েছে।