এর একটি জরিপে ক্যান্সারের চিকিৎসায় ‘টি-সেল’ নামে জিনগত পরিবর্তন ঘটানো রোগপ্রতিরোধী দেহকোষ ব্যবহার করা হয়েছে।রক্তের ক্যান্সারে আক্রান্ত যেসব রোগীর অবস্থা প্রায় শেষ স্তরে পৌঁছে গেছে বা যারা প্রায় মুমূর্ষু অবস্থা আছেন- তাদের ওপর এই ‘টি সেল’ প্রয়োগ করে চিকিৎসায় চমকপ্রদ ফল পাওয়া গেছে।
এই পদ্ধতিতে ক্যান্সার থেকে একবার সেরে উঠলে তা যেন আর ফিরে আসতে না পারে তা নিশ্চিত করা সম্ভব হতে পারে – যা অনেকটা টিকার মতোই কাজ করতে পারে, বলছেন বিজ্ঞানীরা। নব্বই ভাগেরও বেশি ক্ষেত্রে তাদের ‘সম্পূর্ণ সারিয়ে তোলার মতো সাফল্য পাওয়া গেছে।তবে কিছু রোগীর ক্ষেত্রে এই চিকিৎসার বিপরীত প্রতিক্রিয়া হয়েছে, এবং বিজ্ঞানীরা বলছেন এ নিয়ে আরো গবেষণা প্রয়োজন।