খালেদা জিয়ার পক্ষে আইনজীবী মো. আলী শুনানিতে বলেন, খালেদা জিয়া একজন বয়স্ক নারী, সর্বপরি তিনি বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। এবং তার যে সাজা দেওয়া হয়েছে তা লঘু প্রকৃতির। আদালত এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে তাকে জামিন দিতে পারে।
জামিনের তীব্র বিরোধীতা করে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, এই মামলাটি বিচারিক আদালতে নিষ্পত্তি হতে সাড়ে নয় বছর সময় লেগেছে। আজ যদি জামিন দেওয়া হয়, তাহলে হাইকোর্টে মূল আপিলের কখনোই শুনানি হবে না। আদালতের উচিত নিম্ন আদালতের নথি আসার পরই জামিনের বিষয়টি নিষ্পত্তি করা।
এসময় দুদকের পক্ষে আইনজীবী খোরশেদ আলম খান শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে নথি আসার পর হাইকোর্ট জামিন বিষয়ে আদেশ দেবে বলে জানায়।