এসময় আয়োজক সংগঠন নদীরক্ষা কমিটির সভাপতি আতহার হোসেন, প্রধান উদ্যোক্তা মো. এমদাদুল হক মোল্লা, চলনবিল রক্ষা কমিটির সাধারন সম্পাদক মজিবুর রহমান মজনু, উপজেলা চালকল মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক মো. সামছুল হক শেখ, উপাধ্যক্ষ আব্দুস সালাম ও সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ এ কর্মসুচিতে অংশ গ্রহন করেন। পরে চার দফা দাবী সম্বলিত একটি স্মারকলিপি প্রধানমন্ত্রী, চেয়ারম্যান জাতীয় নদী কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে পাঠান নদীরক্ষা কমিটি।
চারঘাট জলকপাটসহ নন্দকুঁজা, আত্রাই গুমাণী ও বড়াল নদীতে নির্মিত সকল ক্রসবাঁধ ও রেগুলেটর অপসারণ, ভরাট হয়ে যাওয়া এসব নদী সিএস রেকর্ডের ভিত্তিতে জরীপ করে অবৈধ দখল উচ্ছেদের মাধ্যমে নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনার দাবী জানান আয়োজক কমিটি। অন্যথায় পরবর্তীতে বৃহত্তর আন্দোলনের হুমিয়ারি দেন তাঁরা।
নৌ-লংমার্চটি বেলা ২টার দিকে বড়াইগ্রামের রামাগাড়ি নামক স্থানে নির্মিত একটি জলকপাটে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে সেখানে তারা সমাবেশ করেন । বড়াইগ্রামের জোয়ার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চাঁদমোহাম্মদ এতে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে স্থানীয় লোকজন নদীরক্ষা কমিটির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন।