জুয়েলকে ৪ শিশুর লাশ পাওয়ার দিন বুধবার রাতে গ্রেফতার করা হয়। গত বৃহস্পতিবার তার বিরুদ্ধে ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এর আগে শুক্রবার জুয়েলের ছোট ভাই রুবেল মিয়া একই আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। শনিবার গ্রেফতারকৃত আসামী সালেহ আহমেদকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। তার জন্য ১০ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করা হয়েছে। সোমবার এই রিমান্ড আবেদনের শুনানি হবে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বাহুবল উপজেলার সুন্দ্রাটিকি গ্রামের মো. ওয়াহিদ মিয়ার পুত্র জাকারিয়া আহমেদ শুভ (৮), তার চাচাত ভাই আব্দুল আজিজের পুত্র তাজেল মিয়া (১০) , আবদাল মিয়ার পুত্র মনির মিয়া (৭) এবং তাদের প্রতিবেশী আব্দুল কাদিরের পুত্র ইসমাঈল হোসেন (১০) নিখোঁজ হয়। পরে মাটি চাপা অবস্থায় ৪ শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আব্দুল আলী বাগাল, তার ছেলে জুয়েল মিয়া ও রুবেল মিয়া, আজিজুর রহমান আরজু ও বশির মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে আব্দুল আলী ও তার ছেলে জুয়েল মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। গত শুক্রবার বিকেলে অন্য তিনজনকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।