তার ছেলে পত্তাশী ইউপি সদস্য সোহেল জানায়, আব্বু একটি জরুরী কাজের জন্য ঢাকায় গিয়েছিল। আমার সাথে ও আমার বোনের সাথে রোববার বাড়িতে আসার পূর্বে কথা বলেন। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন আত্মীয় স্বজন ও দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করেও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায় নাই। এ ব্যপারে ইন্দুরকানী থানায় অফিসার ইনচার্জ সহ বিভিন্ন জায়গায় জানানো হয়েছে।
উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি এ্যাডঃ মতিউর রহমান জানান, তার ব্যক্তিগত কাজের জন্য ঢাকায় গিয়েছিল তারপর থেকে আমার সাথে কোন যোগাযোগ হয় নাই। তবে রোববার বিকাল থেকে তাঁর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাঁর সাথে যোগাযোগ করতে পারি নাই তাঁর ব্যবহৃত ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। তারপর থেকে আমরা দলীয় ভাবে বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করছি তার ছেলে সোহেল কে ঢাকা পাঠানো হয়েছে এখন পর্যন্ত তার সন্ধান পাওয়া যায় নাই।
ইন্দুরকানী থানার ওসি মিজানুল হক বলেন, তার পাবিবারিক সূত্রে থেকে জানা যায় ১৫ জুলাই এফ করিম এর অধ্যক্ষ শাহ-আলম, সমাজসেবা অফিসের চাকুরীরত আঃ আজিজ ও জিয়ানগর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক মৃধা মনিরুজ্জামান তাদের ব্যক্তিগত কাজের জন্য ঢাকায় যায়। ১৭ জুলাই শাহ-আলম, আঃ আজিজ বাড়িতে ফিরে আসে কিন্তু সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান বাড়িতে আসে নাই। কারণ গুলশানে তাঁর ব্যক্তিগত কাজ থাকায় সে বাড়িতে পরে আসবে বলে তাদেরকে জানায়। এর পর থেকে তাকে ফোনে যোগাযোগ করলেও তার কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে শুক্রবার ইন্দুরকানী থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।