এলাকাবাসী কোরবান জানান, এই পুলটি দিয়ে প্রতিনিদ স্কুল, কলেজ, মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রী, বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারাসহ হাজার হাজার পথচারী চলাফেরা করে। এই পুলটি থেকে প্রায়ই দুঘটনার শিকার হয় পথচারীরা। উপজেলার একমাত্র খাদ্য গুদাম এই পোলের অপর প্রান্তে হওয়ায় গুদামের হাজার হাজার টন চাউল-গম সবসময় এই পুলের উপর থেকে আনা নেওয়া করতে হয়। বলেশ্বর নদীর উপরের শহীদ ফজলুল হক মনি সেতু থেকে ইন্দুরকানী বাজারে আসার একমাত্র রাস্তার উপরে পুলটি হওয়ায় শতশত মটরসাইকেল, রিক্সা-ভ্যান নিয়ে পাড়াপার হতে হয়। যে কোন মুহুর্তে পুলটি সম্পূর্ণ রূপে বিদ্ধস্ত হয়ে পথচারীদের মারাত্মক ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
এ ব্যপারে ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুল কবির তালুকদার (স্বপন) জানান, ২০০৭ সালের সিডরে পুলটি বিধ্বস্থ হওয়ার পর কয়েকবার জেলা পরিষদ সহ বিভিন্ন অফিসে পুলটি মেরামতের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবে তেমন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় নাই। এ ছাড়া এই এলাকার সংসদ সদস্য বণ ও পরিবেশ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নিকট ব্যপারটিকে জানানো হয়েছে।
উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাহিদা বেগম জানান, পুলটি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। আমাদের বাড়ীর কাছে হওয়ায় প্রতিদিন আমাদেরকে বারবার ঝুকি নিয়ে পাড়াপাড় হতে হয়। বিষয় নিয়ে আমি একাধীক বার বিভিন্ন মহলে জানিয়েছি। কিন্তু অদ্যবধি কোন ব্যবন্থা নেওয়া হয় নাই।
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর