মোঃ অাল অালেম বিশ্বাস। নিজস্ব প্রতিনিধিঃ দিন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই কৃষকের দুশ্চিন্তা বাড়ছে। চলতি রবিমৌসুমের বিভিন্ন প্রজাতীর ডাল, বাদাম, ভূট্রা সূর্যমুখী ও মরিচ চাষাবাদের পরে, এবার ভালো ফলন দেখা যায় কৃষি আবাদী জমিতে। সরজমিনে পটুয়াখালী জেলার দক্ষিণঞ্চলের রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী, বড়বাইশদিয়া, চালিতাবুনিয়া ও রাঙ্গাবালী সদর ও চরমোন্তাতাজ ইউনিয়ন সহ এবার লক্ষ্য মাত্রার চেয়েও বেশি রবি সষ্যের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনার আশা করছেন স্থানীয় প্রান্তিক কৃষকগোষ্ঠী এবং উপজেলার সরকারী কৃষিবিদরা। স্থানীয় কৃষক মোঃ আব্দুর রহমান প্যাদা, আবুজাফর হাওলাদার, মোঃ ইউনুচ সহ অনেকেই বলেন, এ বছর আমরা এক একজন ১ থেকে ২ কানি জমিতে মুগডাল, বাদাম ও সূর্য মুখী চাষ করেছি, আল্লাহর ইচ্ছায় জমিতে খুব ভালো ফলন ধরেছে, তবে বর্তমানে বৈশাখী বাতাসে অতিরিক্ত বৃষ্টি হলে আমাদের ক্ষতির সীমা থাকবেনা। রাঙ্গাবালী ও গলাচিপা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৫ হাজার হেক্টোর জমিতে বিভিন্ন ব্লোগে নানা প্রশিক্ষষণের মাধমে কৃষককে উদ্ভোদ্ধ করা হয়েছে। তা ছাড়া ২০১৮ ইং সালের এ বছর, বৈরী আবহাওয়ার প্রভাব না পরলে, লক্ষ্য মাত্রার প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিকটন মুগডাল ও বাদাম কৃষক ঘড়ে তুলতে পারবে বলে ধারনা করছেন.এ দিকে পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিস থেকে জানা যায়, আগামী এক সাপ্তাহের মধ্য কালবৈশাখী ঝর ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পটুয়াখালী কৃষিসম্প্রশারন খামারবাড়ি থেকে জানা যায়, এবছর কতো হেক্টোর জমিতে রবিশষ্য চাষ হয়েছে তার লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে, তা এখন বলা যাচ্ছেনা। তবে প্রাকৃতিক দূর্যোগের প্রভাব না পরলে কৃষক তার পরিশ্রমের অধিক মূল্য ঘরে তুলতে পারবেন।
মো: শফিকুল ইসলাম