তিনি বলেন, সেখানে চীন এরকম কোনো ব্যবস্থা এখনি গড়ে তুলবে কিনা, তা নির্ভর করে যে চীন কতটা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরের শান্তি রক্ষায় অন্য দেশগুলো চীনের সঙ্গে কাজ করবে এবং এই অঞ্চলকে একটি যুদ্ধের কারণ হিসাবে তৈরি করবে না।
তার এই ঘোষণা এমন সময়ে এলো যার একদিন আগেই এই এলাকায় চীনের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন হেগের স্থায়ী আন্তর্জাতিক সালিশি আদালত।
আদালত বলেন, ওই এলাকার সমুদ্রে ফিলিপাইনের সার্বভৌম অধিকার রয়েছে এবং চীন সেখানকার প্রবাল ও পরিবেশের ক্ষতি করছে। তবে আদালতের এই রায়কে গুরুত্ব দিচ্ছে না চীন।
দেশটির প্রেসিডেন্ট শী জিনপিং বলেন, চীনের সার্বভৌমত্ব এবং সামুদ্রিক অধিকারের বিষয়ে এই রায় কোনো প্রভাব ফেলবে না। সালিশি আদালতের এই রায় বাধ্যতামূলক হলেও, সেটি কার্যকরে কাউকে বাধ্য করার ক্ষমতা অবশ্য আদালতের নেই।
২০১৩ সালে পূর্ণ চীন সাগরে এমন একটি ব্যবস্থা চালু করেছে চীন, যার কারণে ওই এলাকার আকাশ দিয়ে চলাচলকারী বিমানগুলোকে পরিচয়, গন্তব্য জানিয়ে এবং কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলাচল করতে হয়।