সংঘর্ষে আহতরা হলেন- সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশ কনস্টেবল হাবিবুল্লাহ, রবিউল ইসলাম ও জাহাঙ্গীর আলম এবং নিহত রেজওয়ানের ছোট ভাই হায়দার আলী ও মা আম্বিয়া বেগম।
নিহত রেজওয়ান চিরিরবন্দর উপজেলা বিএনপির সদস্য হবিবর রহমানের ছেলে। তিনি ওই ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি। এ সময় পূর্বে দায়ের হওয়া মামলার আসামি হবিবর রহমানকে আটক করে পুলিশ। এতে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। খবর পেয়ে গ্রামের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে ঘেরাও করে পুলিশের ওপর হামলা চালায়।
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বাংলাদেশেরপত্রকে জানান, অভিযান চলাকালে পুলিশকে ঘেরাও করে চার পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে জখম করেছে হামলাকারীরা। আত্মরক্ষার্থে পুলিশ চার রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এমতাবস্থায় নিহত ঐযুবক পুলিশের হাত থেকে পিস্তল কেরে নেয়ার চেষ্টা করলে সটকে গুলি বের হয়ে সে নিহত হয়।