জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে হাইকোর্টে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
গত ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়। একই মামলায় দশ বছরের জন্য সশ্রম সাজা দেওয়া হয় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ পাঁচ জনকে। এদেরকে ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার টাকার অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। সাজার এই রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল বৃহস্পতিবার শুনানির জন্য গ্রহণ করে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে স্থগিত করে অর্থ দণ্ডও।
প্রসঙ্গত অরফানেজ মামলায় দণ্ডিত হয়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। আইনজীবীরা জানিয়েছেন, হাইকোর্ট যদি জামিন মঞ্জুর করে এবং বিবাদী পক্ষ জামিনের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যায় তাহলে খালেদা জিয়ার কারামুক্তি বিলম্বিত হতে পারে।