প্রতিবেশী হারুন অর রশীদ জানান, পরদিন শুক্রবার সকালে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও লক্ষীপুর ইউপি চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। ওইদিন সকালে দোয়ারা থানায় অভিযোগ করা হলেও থানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তেমন আমলে নেয়নি।
এই প্রতিবেদন লেখার আগে সরজমিনে জানা যায়, থানায় অভিযোগ করা হলেও এখনো পর্যন্ত কোনো ধরনের তদন্ত করা হয়নি। ধর্ষিতা মেয়ের পরিবার সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, ধর্ষক মুজিবুর রহমানের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় ধর্ষণের ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। ধর্ষিতা নাজমা আক্তারকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করতে নেওয়া হয়েছে।মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে ধর্ষিতা নাজমা আক্তার প্রতিনিধিকে জানান, তাকে পার্শ্ববর্তী গ্রামের বখাটে যুবক মুজিবুর রহমান জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
লক্ষীপুর ইউপি চেয়ারম্যান আমিরুল হক জানান, ঘটনার সত্য মিথ্যা আমি জানিনা। মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ধর্ষণ করা হয়েছে তবে ছেলের পরিবার বলছে তাদেরকে ফাসাতে এটা ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে তাদেরকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
এব্যাপারে দোয়ারা থানার ওসি সেলিম নেওয়াজ জানান, অভিযুক্ত ছেলের সাথে মেয়ের প্রেম ঘটিত সম্পর্ক ছিল। সকালে মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।