অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আ.লীগের মনোনীত নৌকা প্রতিক নিয়ে প্রতিদন্দীতা করছিলেন খন্দকার মামুনুর রশিদ। নির্বাচনের আগের দিন শুক্রবার রাতে তার সমর্থকদেরকে আনারস প্রতিকে ভোট দেবার জন্য তাদের উপর হুমকি দামকি দেন আব্দুল বাকিরের ছেলে জুবায়ের সহ সংঘবদ্ব লোক জন, এসবের খবর পেয়ে খন্দকার মামুনুর রশিদ নির্বাচনী এলাকা ওমরপুর, বুজনা গ্রামে যাবার পরেই তার উপর হামলা করেন জামাত সমর্থীত সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল বাকিরের ছেলে জুবায়ের আহমদ ও তার সংঘবদ্ধ ২৫/৩০ জন লোক। এসময় মামুনুর রশিদ গুরুতর আহত হন। তার চিৎকারে গ্রামের লোকজন এসে রক্ষা করেন। পরে মামুনুর রশিদ পুলিশ প্রশাসনে খবর দিলে প্রশাসন ঘটনার স্থল থেকে উদ্ধার করেন।
এব্যাপারে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান খন্দকার মামুনুর রশিদ বলেন, প্রতিদন্দী প্রার্থী আব্দুল বাকিরের লোকজন আমার সমর্থীত লোক জনকে তার আনারস মার্কায় ভোট দেবার জন্য হুমকি দিচ্ছিল, ভোট না দিলে ঘর দুয়ার পুড়িয়ে দিবে বলে বুজনা ও ওমরপুর গ্রামের ভোটারদের। খবর পেয়ে আমি আমাদের নির্বাচিনী এলাকায় পৌছলে আমার উপর বাকিরের লোকজন হামলা করে। প্রথমত আমাকে গ্রামের লোকজন তাদের কবল থেকে রক্ষা করেন। পরে আমি পুলিশে খবর দিলে পুলিশ প্রশাসন আমাকে উদ্ধার করে নিয়ে যান।
তবে আব্দুল বাকির সম্পুর্ন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বুজনা ও ওমরপুর গ্রাম এলাকায় খন্দকার মামুনুর রশিদ নির্বাচনী আচরনবিধি লঙ্গন করে ভোট কিনার জন্য টাকা নিয়ে গ্রামে প্রবেশ করার পর আমার লোকজন বাধা দিলে সে আমার লোকজনের উপর চড়াও হয়, পরে আমি পুলিশে খবর দেই পুলিশ এসে তাকে গ্রামথেকে সরিয়েদেন।
এব্যাপারে দোয়ারা থানার ওসি (ভারপ্রাপ্ত) দ্বায়ীত্বে থাকা এস আই শামীম আখঞ্জী যানান খন্দকার মামুনুর রশিদ একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্তপুর্বক আইনানুগ ব্যাবস্থানেয়া হবে।