এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি সোফেল আহম্মেদ বাচ্চু,সাবেক সভাপতি নূর উদ্দিন আহম্মেদ,শিক্ষিকা বুলবুল আক্তার চৌধুরী,শিক্ষক নেতা সমিউল কিবরীয়া, জাকির আহম্মেদ,রজত কুমার তালুকদার,বিধান কান্তি রায়,কবীর আহম্মেদ প্রমূখ।
জানা যায়,গত ৩ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াগাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সর্বানন্দ তালুকদারের নেতৃত্বে ৮-১০জন লোক বিদ্যালয়ে ঢুকে সহকারী শিক্ষিকা মনি রাণী তালুকদার ও দিপালী রাণী দাসকে লাঞ্চিত করা হয়।
এ ব্যাপারেঅভিযুক্ত ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সর্বানন্দ তালুকদার এসব ঘটনাকে মিথ্যা সাজানো নাটক বলে আখ্যায়িত করে বলেন,ওই দুই শিক্ষিকা বিদ্যালয়ে বছরের পর বছর গড় হাজির থাকেন।এ সব কারনে তাদেরকে অন্যত্র বদলি করে দেওয়ার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর অভিযোগ করি। অভিযোগ তদন্ত হওয়ার পরদিনেই তারা আমার বিরুদ্ধে এ নাটকটি সাজিয়েছেন।আমি উক্ত ঘটনার সুষ্টু তদন্তের দাবী জানাচ্ছি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রোকেয়া আক্তার খাতুন বলেন,ওই দুই শিক্ষিকার দায়িত্ব অবহেলার সত্যতা পাওয়া গেছে।এ ব্যাপারে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ নাজমুল হক শিক্ষকদের দেয়া স্বারক লিপি পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, এ বিষয়ে সুষ্ট তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ও মৎস্য কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়।