বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, যমুনা নদী ভাঙ্গণ ঠেকাতে ২০০২ সালে ২৫ কোটি টাকা ব্যায়ে শহরাবাড়ী ও বানিয়াজান এলাকায় দুইটি স্পার নির্মান করা হয়। শহরাবাড়ী স্পারটি আগেই ধসে গেলে ও বানিয়াজান স্পারটি টিকে থাকার কারনে কৈয়াগাড়ী বানিয়াজান শিমুল বাড়ী ভান্ডারবাড়ী পুকুরিয়াসহ যমুনা নদীর হাত থেকে রেহায় পেয়েছিল। এলাকাবাসী জানায় গত দুই বছরে বন্যায় যমুনা নদী তীব্র ভাঙ্গণের কারনে ও স্পারের উপর দিয়ে পাথর বালু, ও সিসি ব্লক, বোঝাই শত শত ট্রাক চলাচলে বানিয়ান স্পারটির ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
বুধবার সকাল থেকে বালুর বস্তা ফেলে পানি উন্নয়ন বোর্ড ক্ষতিগ্রস্থ স্পারটি মেরামতের চেষ্টা করছে। স্পারটি রক্ষা করা নাগেলে ভাটিতে নির্মানাধীন ৬০ কোটি টাকার ব্যায়ে তীর সংরক্ষন প্রকল্পসহ ১০টি গ্রাম সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কোটি কোটি টাকার স্থাপনা যমুনা নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।
আজ দুপুর ১২টার সময় বগুড়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হাবিবর রহমান ক্ষতিগ্রস্থ স্পারটি পরিদর্শন করেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের স্পারটি দ্রত মেরামত করার জন্য নির্দেশ দেন।