না ঘুমিয়ে ৪৩ বছর! (ভিডিওসহ)

রামায়ণে বর্ণিত কুম্ভকর্ণ ছয় মাস ঘুমোতেন। ছয় মাস জেগে থাকতেন।| ভিয়েতনামের কৃষক থাই গকের কাছে জীবন এখন কুম্ভকর্ণের এক বছরের এক অর্ধের মতো। অর্থাৎ তার জীবনে ঘুম নেই। গত ৪২ বছর ধরে ঘুম কাকে বলে ভুলে গেছেন তিনি। যাপন করেছেন ১৫ হাজারের বেশি বিনিদ্র রজনী। তারপরেও সম্পূর্ণ সুস্থ ৭৩ বছরের এই বৃদ্ধ। চিকিৎসকরা ধরতে পারেননি তার বিনাঘুমের রহস্য।

১৯৭৩ সালে একবার জ্বর হয় থাইয়ের। তখন তিনি ৩১ বছরের যুবক। জ্বর সেরে যায় বটে। তবে তার জীবন থেকে বিদায় নেয় ঘুম। ওই বছরের পর থেকে এক মুহূর্তের জন্যেও এক হয়নি দুই চোখের পাতা। থাই কোনো রেকর্ড করতে ময়দানে নামেননি। কোনো গবেষণার গিনিপিগও নন। তিনি একান্তই ঘুমোতে চান। ঘুমকে আবাহন করতে ধ্যান করেছেন। টোটকা চেষ্টা করেছেন। এমনকী মদ্যপানও বাদ থাকেনি। কিন্তু সব বিফলে গেছে।

বাংলাদেশেরপত্র/এডি/পি

ভিয়েতনামের কৃষক থাই গকের কাছে জীবন এখন কুম্ভকর্ণের এক বছরের এক অর্ধের মতো। অর্থাৎ তার জীবনে ঘুম নেই। গত ৪২ বছর ধরে ঘুম কাকে বলে ভুলে গেছেন তিনি। যাপন করেছেন ১৫ হাজারের বেশি বিনিদ্র রজনী। তারপরেও সম্পূর্ণ সুস্থ ৭৩ বছরের এই বৃদ্ধ। চিকিৎসকরা ধরতে পারেননি তার বিনাঘুমের রহস্য।১৯৭৩ সালে একবার জ্বর হয় থাইয়ের। তখন তিনি ৩১ বছরের যুবক। জ্বর সেরে যায় বটে। তবে তার জীবন থেকে বিদায় নেয় ঘুম। ওই বছরের পর থেকে এক মুহূর্তের জন্যেও এক হয়নি দুই চোখের পাতা। থাই কোনো রেকর্ড করতে ময়দানে নামেননি। কোনো গবেষণার গিনিপিগও নন। তিনি একান্তই ঘুমোতে চান। ঘুমকে আবাহন করতে ধ্যান করেছেন। টোটকা চেষ্টা করেছেন। এমনকী মদ্যপানও বাদ থাকেনি। কিন্তু সব বিফলে গেছে। তার চোখে ঘুমের মাসি ঘুমের পিসি এসে বসেনি। না ঘুমিয়ে কিন্তু একটুও শ্রান্ত অবসন্ন থাকেন না থাই। কাঁধে-পিঠে করে কয়েক মণ ওজনের চালের বস্তা বইতে পারেন দীর্ঘপথ। চিকিৎসকরা পরীক্ষা করেও কোনো অসুখ ধরতে পারেননি। একে ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা রোগ বলবেন কি না তাতেও নিশ্চিত নন চিকিৎসকরা। তাদের চোখের সামনেই চিকিৎসা শাস্ত্রের বিস্ময় হয়ে বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ভিয়েতনামের কুয়াং নাম প্রদেশের ট্রুং হা গ্রামের নিদ্রাহীন চাষি থাই গক। সূত্র: এই সময়।

 

Comments (0)
Add Comment