আহত পাইলটের বরাত দিয়ে বিমানটির এই কর্তৃপক্ষ জানান, ‘ইনানীর স্বাস্থ্য উপকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন আমাদের উইং কমান্ডার শফিকুল ইসলাম আমাকে জানিয়েছেন, নিহত (শাহ আলম) হেলিকপ্টারের দরজা খুলে ভিডিও করলে পাইলট তাকে নিষেধ করেন। কিন্তু তিনি পাইলটের কথা অমান্য করেই দরজা খোলা রেখে ভিডিও করছিলেন।’
খোরশেদ আলম জানান, তখন শাহ আলমকে পাইলট বলেন, ‘ভিডিও যখন করতে চান তাহলে নিচের দিকে যাই।’ এভাবে উপর থেকে নামতে গিয়ে সাগরের পানির পাশেই বালুতে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
তবে শুধু পাইলটের বলা এ কথার ওপর ভরসা করে বসে থাকবেন না তারা। এজন্য নিজেরাই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করে বের করবেন বলে জানান মেঘনা অ্যাভিয়েশনের সিইও।
তবে প্রাথমিকভাবে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে এ ঘটনাকেই দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান। খবর চ্যানেল আই অনলাইন।
শুক্রবার সকালে কক্সবাজারের উখিয়ার রেজু নদী সংলগ্ন সাগর মোহনায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। এতে ৫ আরোহীর মধ্যে একজন মারা যান। আহত হন পাইলটসহ বাকিরা।
ক্রিকেট তারকা সাকিব আল হাসানকে কক্সবাজারে নামিয়ে ফেরার পথেই দুর্ঘটনায় বিধ্বস্ত হয় মেঘনা অ্যাভিয়েশনের যাত্রীবাহী এই হেলিকপ্টারটি।