ইমরান বলেন, রায়ে ফাঁসি বহাল আছে এটি কতটা আনন্দের ভাষায় প্রকাশের নয়। পাঁচ মাস ধরে রিভিউ খারিজের অপেক্ষায় ছিলাম। আর কোনো যুদ্ধাপরাধীর এত সময় লাগেনি। মীর কাসেম তার অর্থ-বিত্ত, প্রভাব ব্যবহার করে রায়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিলেন। তবে ফাঁসি বহাল থাকায় জাতির শঙ্কা দূর হলো। এই রায়ের মধ্য দিয়ে জামায়াত নিষিদ্ধের পথে বাংলাদেশ আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে, মত দেন ইমরান।
তিনি বলেন, ন্যায্য বিষয় জয়ী হলো, অন্যায় পরাজিত হলো। রায় কার্যকরের পরে ১৯১ জন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচারের কাজ শুরু করবে সরকার এমনটাই আশা করি। আর কালক্ষেপণ না করে, চূড়ান্ত রায় কার্যকর করতে হবে বলে আশা করি। শেষ সময়ে মরণ কামড় দিতে পারে জামায়াত সতর্ক থাকতে হবে সে বিষয়েও। কারণ তারা দেশের মানুষের টাকা লুট করে ধনী হয়েছে, এর প্রভাব তারা ব্যবহার করতে চাইবেই। যা বাজেয়াপ্ত করাও এখন সময়ের দাবি।