সদর হাসপাতাল সূত্রে জানাগেছে, সদর হাসপাতালে চিকিৎসকের ২৯টি পদের মধ্যে ১৯টি শূন্য। কনসালট্যান্টের ১২টি পদের মধ্যে ৯-টিই শূন্য। এখানে চতুর্থ শ্রেণীর ৬৫টি পদের মধ্যে ৪৪টি শূন্য। অন্যান্য পদগুলোরও একই অবস্থা। এখানকার চিকিৎসক সংকটের কথা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এমনকি জাতীয় সংসদে একাধিক বার উত্থাপিত হলেও আজও কোন প্রতিকার মেলেনি। সম্প্রতি এ দুরাবস্থা আরও বেড়েছে। হাসপাতালটি এখন আর রোগী ধারণের অবস্থায় নেই।
বাগেরহাটের সিভিল সার্জন অরুন কুমার মন্ডল বলেন, সদর হাসপাতালে চিকিৎসক সংকটসহ নানা সমস্যা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিভিন্ন সময়ে এসব বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। তার পরও অন্য উপজেলা থেকে মেডিকেল অফিসারদের এনে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবার চেষ্টা চলছে।
বাগেরহাট সদর হাসপাতাল ও জেলা স্বাস্থ্য কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশা এমপি জানান, এ হাসপাতালে ডাক্তার শুন্যতার বিষয়ে একাধিকবার মহান জাতীয় সংসদের মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করা হয়েছে। দ্রুত এ সমস্যার সমাধান হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।