জানা যায়, বাংলাদেশ ভারত যাতায়াত কাস্টমসের টিটি গেটে কর্মরত সিপাই মো. পারভেজ খন্দকার ও সিপাই মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের কাছে গোপন সংবাদ আসে ভারতীয় তিনজন পাসপোর্ট যাত্রী কোটি টাকার একটি মূর্তি বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করবে।এমন সংবাদে যাত্রীদের ব্যাগ তল্লাশীর সময় মূর্তিটি আটক করা হয়।এসময় মূর্তি পাচারের অভিযোগে তাদেরকে চেকপোষ্ট কাস্টম ইনচার্জ সুপার স্মরনিকা চাকমার কাছে হস্তান্তর করেন কর্মরত কাস্টমরা।
পরে সুপার মূর্তিটি আটক দেখিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেয়। কিন্ত মঙ্গলবার বিকালে সুপার মূর্তিটি নিজের হেফাজতে রেখে আত্মসাৎ করার চেষ্টা করে।পরে বুধবার বিকালে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও কাস্টসের উধতন কর্মকর্তরা বিষয়টি জেনে ফেলার পর কাস্টম হাউসের এসি নুরুল বাশিরের উপস্থিতিতে আটক মূর্তিটি বেনাপোল কাস্টম হাউসে জমা দেয়া হয়।
এ দিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক কর্তা জানান, মূর্তি পাচারকারী তিনজনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে তাদেরকে ভারতে পালিয়ে যাবার সুযোগ করে দেয় সুপার স্মরনিকা চাকমা ও ইন্সেপেক্টর দয়াল মন্ডল।