বৈঠক সন্ধ্যায় শেষ হওয়ার পরে বিষয়বস্তু নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আগামীতে বিএনপি ও গণতান্ত্রিক শক্তি কীভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করবে তা নিয়েও এই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ অবস্থায় একদিকে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ও মুক্তির আন্দোলন, একই সঙ্গে গাজীপুর ও খুলনা সিটি নির্বাচন- এই দুই বিষয়ই এখন বিএনপি নেতাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দুই ঘণ্টাব্যাপী রুদ্ধদার এ বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, শওকত মাহমুদ, ইনাম আহমেদ চৌধুরী, আহমেদ আজম খান, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আতাউর রহমান ঢালী, জয়নাল আবেদীন, আব্দুল হাই শিকদার, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, এম এ কাইয়ুম, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, তাজমেরী এস ইসলাম, আ ন হ আক্তার হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হারুন রশিদসহ শতাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।